বুধবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০১৪

বাড়ি থেকে পালাচ্ছে এক তরুণী।

বাড়ি থেকে পালাচ্ছে এক তরুণী। গেটের কাছে অপেক্ষা করছে তার প্রেমিক। উভয়ের মধ্যে কথা হচ্ছে- প্রেমিক : তোমার বাবা টের পাননি তো? প্রেমিকা : উনি বাসায় নেই। প্রেমিক : বল কী? এত রাতে বাসার বাইরে? প্রেমিকা : আমাদের জন্য ট্যাক্সি ডাকতে গেছেন।

খেজুর এবং হুজুর

ক্লাসে পড়ানোর সময় শিক্ষক এক ছাত্রী কে জিঞ্জাস করছে শিক্ষক:খেজুর এবং হুজুর এর মধ্যে উচ্চারণ গত মিল থাকলেও এদের ভিতর পার্থক্য কি?? ছাত্রী :স্যার কইতে শরম লাগছে....!! শিক্ষক :ঞ্জান অর্জনে লজ্জা কিসের ?? ছাত্রী :না.....!! মানে... স্যার খেজুরের ১ টা বিচি আর হুজুরের ২ টা বিচি

মিলিটারিদের সাহস পরীক্ষা করছে তাদের প্রধান।

মিলিটারিদের সাহস পরীক্ষা করছে তাদের প্রধান। এক মিলিটারিকে দুরে দাঁড় করিয়ে রেখে মাথায় লেবু রেখে বন্দুক দিয়ে সেই লেবুটিকে গুলি করল। মিলিটারিটি একদম নড়ল না। লেবুটি ফেঁটে গিয়ে তার শার্টটিকে নষ্ট করে দিল। তাদের প্রধান তাকে ৫০ টাকা দিয়ে বলছে- ‘সাবাস, এই টাকা দিয়ে সাবান কিনে শার্টটি ধুঁয়ে নিও’। মিলিটারিটি বলল - ‘তাহলে আরোও ৫০ টাকা দিন, প্যান্টটিও ধুঁতে হবে’।

একদিন ফালুদা দোকানে গিয়েছেন তেল কিনতে।

একদিন ফালুদা দোকানে গিয়েছেন তেল কিনতে। তেল কিনে ফালুদা রাগে দোকানদারকে বললেন- ফালুদা : আরে ভাই, তেলের সঙ্গে আমার ফ্রি উপহার কই? দোকানদার : রাগছেন কেন? তেলের সঙ্গে কোম্পানীতো কোনো উপহার দেয়নি। আমি উপহার বানিয়ে দেব নাকি? ফালুদা : আরে মশাই, আমাকে বোকা বানাচ্ছেন, না? আমি কি মূর্খ নাকি যে পড়তে পারি না! তেলের বোতলের গায়েই তো লেখা আছে, কোলেস্টেরল ফ্রি! কই, সেটা তো দিচ্ছেন না।

অঙ্কশিক্ষক: বলো তো ছটকু

অঙ্কশিক্ষক: বলো তো ছটকু, তোমার বাবা শতকরা ১০ টাকা হার সুদে ৫০০ টাকা ব্যাংক থেকে লোন নিলেন, এক বছর পর তিনি ব্যাংককে কত টাকা দেবেন? ছটকু: কোনো টাকাই দেবেন না, স্যার। B-) শিক্ষক: গাধা! এখনো এই অঙ্কইজানো না? X( ছটকু:আমি অঙ্ক জানি, কিন্তু আপনি আমার বাবাকে জানেন না, স্যার!!!

টাংকিবাজ স্বামীঃ

টাংকিবাজ স্বামীঃ বাজার করতে গিয়ে এক লোক বন্ধুদের খপ্পরে পড়ে গেল। পাঁচ-ছয় ঘণ্টা আড্ডা দেওয়ার পর বাজার করে নিয়ে বাড়ির দিকে রওনা হলো। হাঁটতে হাঁটতে বউয়ের কথা মনে পড়তেই তার শরীর কাঁপতে লাগল। কারণ, সে যে পরিমাণ দেরি করেছে, তাতে বউ তাকে আস্ত রাখবে না। কিন্তু বউয়ের হাতে মার খেলে যেহেতু মানসম্মান থাকবে না, তাই সে বাঁচার জন্য একটা পথ খুঁজতে লাগল। খুঁজে খুঁজে পেয়েও গেল। তার ব্যাগে ছিল চিংড়ি মাছ। চিংড়িগুলো তখনো জীবিত ছিল। সে সিদ্ধান্ত নিল, চিংড়িগুলোকেই হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করবে। করলও তা-ই। বাড়িতে পৌঁছেই সে উঠানে ছেড়ে দিল চিংড়িগুলো। বউ তার সামনে এসে দাঁড়াতেই সে চিংড়িগুলোর দিকে তাকিয়ে বলল, এই হাঁট হাঁট। জোরে হাঁট। এত আস্তে আস্তে হাঁটছিস বলেই তো তোদের নিয়ে বাড়ি ফিরতে এত দেরি হয়ে গেল।

এক সুন্দরী তরুণী

এক যুবক আর এক সুন্দরী তরুণী ট্যাক্সি করে বেড়াতে বেড়িয়েছে। মেয়েটি যুবকটিকে নিয়ে তামাশা করে মজা পায়। হঠাত্ মেয়েটি বলল, দেখবে কাল আমি কোথায় ইনজেকশন নিয়েছিলাম? ছেলেটি উৎসাহিত হয়ে সঙ্গে সঙ্গে বলে উঠল, হ্যাঁ হ্যাঁ দেখব। দেখাও। মেয়েটি আঙুল তুলে বলল, ওই হাসপাতালটায়

এক মেয়ের বিয়ে হচ্ছে ।

এক মেয়ের বিয়ে হচ্ছে । সেখানে তার প্রাক্তন প্রেমিকও এসেছে । তাদের ব্রেকআপ সম্পর্কে অজ্ঞ এক লোক এসে জিজ্ঞেস করল, "আপনিই কি বর?" ↓ ↓ ↓ "নাহ! আমি তো সেমিফাইনালেই বাদ হয়ে গেছি , ফাইনাল দেখতে আসছি!"

দোস্ত তোর বিয়ের দিন

প্রথম বন্ধুঃ দোস্ত তোর বিয়ের দিন- তারিখ ঠিক হয়ে গেছে। অথচ তুই আমাকে দাওয়াত দিসনি কেন? দ্বিতীয় বন্ধুঃ বন্ধুরে মনে কষ্ট নিয়ে লাভ নেই। দাওয়াত দেবো কিভাবে, আমার আব্বায় মানুষকে যেভাবে দাওয়াত দিতেছে তাতে মনে হয় আমাকেও নেবে কি না সন্দেহ আছে

শিক্ষক ও ছাত্র

শিক্ষক ও ছাত্র শিক্ষক: মন্টু, তুমি এক থেকে কত পর্যন্ত গুনতে পারো? মন্টু: স্যার, দশ পর্যন্ত পারি। শিক্ষক: মাত্র দশ পর্যন্ত! তুমি তাহলে বড় হয়ে কী হবে? কিছুই তো হতে পারবে না। মন্টু: কেন, স্যার, বক্সিংয়ের রেফারি তো হওয়া যাবে।

বিদেশের এক রেস্টুরেন্টে ৩ জন বাবুর্চি কাজ করে।

বিদেশের এক রেস্টুরেন্টে ৩ জন বাবুর্চি কাজ করে। একজন ভারতীয়, একজন পাকিস্তানি এবং আরেকজন বাংলাদেশী। তিনজনের ভিতর খুব শত্রুতা। একদিন একটা মাছি ঢুকলো কিচেনে। সাথে সাথে ভারতীয়টা একটা ছুরি নিয়া এগিয়ে গিয়ে কিছুক্ষন সাইসাই করে ছুরি চালালো বাতাসে। মাছিটা ৪ টুকরা হয়ে পড়ে গেলো । ভারতীয়টা বাকি দুইজনের দিকে তাকিয়ে বললোঃ ‘এইভাবে আমরা আমাদের শত্রুদের ৪ টুকরা করে মেরে ফেলি!’ আরেকদিন আরেকটা মাছি ঢুকতেই পাকিস্তানিটা এগিয়ে গিয়ে সাইসাই করে ছুরি চালালো। মাছি ৮ টুকরা হয়ে পড়ে গেলো। পাকিস্তানিটা বাকি দুইজনের দিকে তাকিয়ে বললোঃ ‘এইভাবেই আমারা আমাদের শত্রুদের ৮ টুকরা করে মেরে ফেলি!’ পরেরদিন আরেকটা মাছি ঢুকতেই বাংলাদেশীটা এগিয়ে গেলো। বেচারা অনেকক্ষন ছুরি চালালো। হাপিয়ে গিয়ে এক সময় বসে পড়লো। মাছিটিও পলায়া গেলো। এটা দেখে ভারতী এবং পাকিস্তানিটা একই সাথে জিজ্ঞেস করলোঃ ‘ একি? তোমরা কি তোমাদের শত্রুদের কিছুই করো না?’ বাংলাদেশী হাসতে হাসতে ওদের জবাব দিলোঃ ↓↓↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ → → ‘ হুরররর …! তোরা কিছুই বুঝোস্ নাই । এমুন কাম করছি যে ঐ মাছি আর কোনোদিনই বাপ হইতে পারবো না! বুঝলি . . .? আমরা আমগো শত্রুগো এমনেই সাইজ করি’

ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে সুন্দরী শিক্ষিকা

ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে সুন্দরী শিক্ষিকা চাকুরিতে যোগ দিলেন। পড়াতে গিয়েই টের পেলেন,যুগের ছেলেরা পাল্টেছে, অতি স্মার্ট ডিজুস পোলাপান নিয়ে ম্যাডামের বেকায়দা অবস্থা। প্রথম গ্রেডে সদ্য ভর্তি হওয়া রাজু তো বলেই বসলো, ম্যাডাম,আমি কোনো অবস্থাতেই প্রথম গ্রেডে পড়বোনা। কারণ,প্রথম গ্রেডের সব পড়ালিখা আমি অনেক আগেই শেষ করে ফেলেছি। এমনকি আমার বড় বোন যে ৩য় গ্রেডে পড়ে ,আমি ওর চেয়ে ও স্মার্ট।কাজেই মিনিমাম ,আপনি আমাকে ৩য় গ্রেডে পড়ার সুযোগ করে দিন। ম্যাডাম,রাজুকে নিয়ে প্রিন্সিপাল স্যারের রুমে গেলেন।সব খুলে বললেন। প্রিন্সিপাল স্যার বললেন, ঠিক আছে,আমি তোমাকে দুয়েক টা প্রশ্ন করবো, যদি তুমি ঠিক ঠিক উত্তর দিতে পারো ,তবে তোমাকে উপরের ক্লাশে প্রমোশন দেয়া হবে। প্রিন্সিপাল স্যার বললেন, আচ্ছা বলতো রাজু, ৩ গুন ৩ = কত? রাজুর জটপট জবাব, স্যার , নয়। আচ্ছা বলতো ৮ গুন ৮ সমান কত? এবারও রাজুর জবাব স্যার ৬৪। প্রিন্সিপাল স্যার ম্যাডামকে বললেন, রাজুকে উপরের ক্লাসে প্রমোশন দেয়া যায়। রুপবতি ম্যাডাম এবার প্রিন্সিপাল স্যার কে বললেন, স্যার আমারও কিছু প্রশ্ন ছিলো, যদি আপনি অনুমতি দেন,আমিও একটু ওর মেধা যাচাই করি। প্রিন্সিপাল স্যার এবার মাথা নেড়ে সায় দিলেন। ম্যাডাম ,রাজুকে প্রথম প্রশ্ন করলেন-আচ্ছা রাজু বলতো,গাভীর চারটা আছে,কিন্ত আমার আছে দুটো। সে টা কি? রাজু চুপচাপ চিন্তা করছে,আর মিটিমিটি হাসছে। ম্যাডাম বললেন,লজ্জা পাবার দরকার নেই রাজু। তুমি সঠিক জবাব দিও। রাজু বললো, ম্যাডাম,এটা হলো-আপনার দুই পা। ম্যাডাম এবার ২য় প্রশ্ন করলেন, আচ্ছা এবার বলতো, তোমার প্যান্টের ও জায়গায় আছে,আর আমার তা নেই সেটা কি? রাজু লাজে হাসে। ম্যাডাম বলেন,লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই রাজু। রাজু বলেন,ম্যাডাম এটা হলো,আমার প্যান্টের পকেট। ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ আচ্ছা, বলতো,এমন একটি শব্দ যা ইংরেজে লেটার C দিয়ে শুর আর T দিয়ে শেষ। জিনিসটা গোলাকার,ডিলিশাস,ভেতরে ভেজা ভেজা, আর নরম,যা পেলে সবাই তৃপ্ত হয়। প্রশ্ন শুনে প্রিন্সিপাল স্যারের চোখ বড় বড় হয়ে গেলো।কি বলবেন ভেবে পাচ্ছেন না।চেহারা পুরো লাল হয়ে গেছে। রাজ বললো, ম্যাডাম এটা হলো Cocunut. ম্যাডের পরের প্রশ্নঃ আচ্ছা এবার বলোতো, যা খুব শক্ত হয়ে কারো ভিতরে ঢুকে,আর নরম,ভেজা,আঠালো হয়ে বের হয়ে আসে? রাজুর জবাব, ম্যাডাম এটা হলো বাবল গাম। ম্যাডামঃআচ্ছা এবার বলোতো, কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যে শব্দ শুনলেই শরীরে যথেষ্ট উত্তাপ আর উত্তেজনা শুরু হয়- এ প্রশ্ন শুনে প্রিন্সপাল স্যারের আবারো, লজ্জাকর অবস্থা । কিন্ত রাজুর উত্তর ,ম্যাডাম এটা হলো Fire Truck. ম্যাডামঃ বলোতো কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যা মানুষ না পেলে হাত ব্যবহার করে। রাজুর জবাব-ম্যাডাম এটা হলো-Fork. ম্যাডামঃ রাজু বলতো সোনা,এ জিনিসটা কারো লম্বা, আবার কারো ছোট, একেক জনের একেক সাইজের হয়।বিয়ে করার পর জামাই আদর করে বউকে দিয়ে থাকে। রাজুর জবাব--ম্যাডাম এটা হলো ডাকনাম। ম্যাডামঃ রাজু বলতো এটা পুরুষের শরীরে কোন অংশ যেখানে কোনো হাড় নেই,তবে অনেক শিরা আছে,এক রকমের মাংসপিন্ডের সমষ্টি,উত্তেজনাকর অবস্থায় বেশী অনুভূত হয়।বিশেষ করে যা দিয়ে ভালোবাসা বাসি বুঝা যায়। রাজুর জবাব, ম্যাডাম এটা হলো হার্ট বা হৃদয়। শুনার পর প্রিন্সিপাল স্যার যেন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন। ম্যাডাম কে বললেন ওকে ৮ গ্রেডেই প্রমোশন দেয়া হোক। কারণ শেষের কয়েকটি প্রশ্নের জবাব আমি নিজেই ভুল করেছি

চতুর্থ শ্রেণীতে ফেল করলে

রফিকের ছেলে চতুর্থ শ্রেণীতে ফেল করলে তাকে তৃ্তীয় শ্রেণীতে ডিমোশন দেয়া হল... এবার তৃ্তীয় শ্রেণীতে ফেল করলে তাকে ২য় শ্রেণীতে ডিমোশন দেয়া হল... আবার যখন সে ২য় শ্রেণীতে ফেল করল তখন তাকে ১ম শ্রেণীতে ডিমোশন দেয়া হল... । । । রফিক তার পোলার ডিমোশন দেইখা তার বউরে কইল, “বউ তোমার প্যান্টি টাইট কইরা লও পোলায় যায়গা মত ফিরা আইতাছে!!!!

দোস্ত!

আবুলঃ ‘দোস্ত!! তোর নাকি নতুন বান্ধবী হইসে?’ এরশাদঃ ‘আর কইস না দোস্ত!! হেব্বি ‘ইন্ডিয়ান’ খাসা মাল!!’ আবুলঃ ‘ইন্ডিয়ান আইটেম? তা করতে কেমুন মজা?’ এরশাদঃ “ওরে মাম্মা!! আমি যতবার ঐ আইটেমের লগে ঘুমাই! মনে হয় যেন …. ↓↓↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ → → → → → → → → → → → → → → → → টিপাইমুখে বাঁধ ভাঙ্গতাসি !!

তরকারিয়ালা

ঢাকাইয়া এক তরকারিয়ালা দশ বারো বছর তরকারি বিক্রি করে সবে বিয়ে করেছে বাসর রাতে বউ বিছানায় বসে আছে তখন তরকারিয়ালা তার বউর মুখের ঘোমটা খুলে তারাতারি করে এক বালতি পানি তার বউর মাথায় ঢেলে দিল তখন তার বউ জিগগেস করল, "কেলা পানি ঢাললা কেলা" আর তখন তরকারিয়ালা উত্তর দিল, "মাগার পানি ঢাললাম কেলা ভিতরের মালগুলা সব যেন তাজা থাহে !!

রাণী কখনও পাগল দেখেনি।

রাণী কখনও পাগল দেখেনি। রাজার কাছে তাই একদিন তিনি পাগল দেখার ইচ্ছা পোষণ করলেন। রাজা তৎক্ষণাৎ সিপাহীদের একটা পাগল ধরে আনার নির্দেশ দিলেন। সিপাহীরা উদোম গায়ের-ছোট্ট গামছা পরা এক পাগল ধরে নিয়ে আসল। খালি গায়ের, ছোট গামছা পরা পাগল দেখে লজ্জায় শাড়ির আঁচল দিয়ে রাণী মুখ ঢাকলেন। রানীর এই লজ্জা দেখে পাগলও লজ্জা পেল। তারপর... ▐ ▼ ▐ ... ▼ ▐ ▼ ▐ ▼ তারপর লজ্জা ঢাকতে পরণের গামছা খুলে রাণীর মত করে পাগলও তার মুখ ঢেকে ফেলল। ;-)

এক সুন্দরী মহিলা

একদিন এক সুন্দরী মহিলা তার ১২ তলা বাসার ব্যালকনি তে হাঁটতে হাঁটতে হঠাৎ পা ফসকে পড়ে গেলো। সে কিছু বুঝে উঠার আগেই ১০ তলার ব্যালকনি থেকে এক লোক হাত বাড়িয়ে তাকে ধরে ফেলল। কৃতজ্ঞতাই মহিলার চোখে পানি চলে আসল। সে লোকটাকে বললঃ-আপনি আমার জীবন বাচিয়েছেন। আপনি যা চান আপনাকে তাই দেবো।” লোকটা বলল “আমি আপনার সাথে বিছানাতে যেতে চাই” :O রাগে দুঃখে মহিলা বলল “লাগবেনা আমার এই জীবন। নরকে যান আপনি” এই বলে সে ১০ তলা থেকে লাফ দিলো, ৮ তলার ব্যালকনি থেকে আবার এক লোক তাকে ধরে ফেলল, এই লোকটাও ভালো ছিলোনা, সেও আগের লোকটার মতো মহিলার সাথে বিছানাতে যেতে চাইল জীবন বাঁচানোর বিনিময়ে, মহিলা ভাবল এর চেয়ে মৃত্যুই ভালো, সে আবার ৮ তলা থেকে লাফ দিলো। লাফ দিয়েই তার মনে মৃত্যু সম্পর্কে ভয় ঢুঁকে গেলো, ভাবল ক্ষতি কি ছিল একবার বিছানাতে গেলে? জীবন টাতো বাঁচত!!! হাজার হলেও জীবন বাঁচানো তো ফরজ!!! আর কেউ তাঁকে ধরছেনা দেখে ভয়ে তার হাত পা শুকিয়ে গেলো। ভাগ্যক্রমে ৫ তলাই এসে আরেক লোক তার হাত ধরে ফেলল!!! আনন্দে উচ্ছ্বসিত মহিলা চেঁচিয়ে বলে উঠলো “চলেন চলেন এক্ষনি বিছানাতে চলেন!!!” ⇓ ⇓ ⇓ হতভম্ব লোকটা ভয়ে শিউরে উঠে বলল “নাউজুবিল্লাহ!! !” লাথি দিয়ে মহিলাকে ফেলে দিলো সে ৫ তলা থেকে!!

এক বয়োবৃদ্ধ লোক

এক গ্রামে রহিম মিয়া নামে এক বয়োবৃদ্ধ লোক ছিল যার বয়স ছিল একশ দশ ।এটা নিয়ে তার গর্বের অন্ত ছিলো না ।যাকেই দেখত তাকেই জিজ্ঞেস করতঃ তোমার বয়স কত? কারো বয়সই তার চেয়ে বেশি হয় না ।যাহা তাহাকে আরো গরবান্বিত করিত।তো একদিন সে হেঁটে যেতে যেতে দেখল এক গাছের নিচে এক বৃদ্ধলোক বসে বসে কান্না করছে ।অভ্যাস অনুযায়ী রহিম মিয়া তার কাছে গেল বয়স জিজ্ঞাসা করতে ।কিন্তু বুঝতেপারছিলনা আগে কি বয়স জানতে চাইবে,নাকিকান্ন া করার কারন ।অবশেষে বলেই ফেললঃআপনার বয়স কত? সেই বৃদ্ধটি কান্না থামিয়ে বললোঃ য়্যাকশ বারো !!! শুনে তো রহিম মিয়ার মেজাজটাই খারাপ হয়ে গেলো,ধূর:-/ তাও জিজ্ঞেস করলোঃ তা এই বয়সে গাছতলায় বসে হাউমাউ করেন ক্যা ? লোকটি কান্না জড়ানো কন্ঠে বললোঃ আব্বু মারছে!!! রহিম মিয়া মাছের মতো খাবি খেতে খেতে জিজ্ঞেস করলোঃ কেন? লোকটি বললোঃ দাদার সাথে বেয়াদবি করছি তাই!!!!!

পঞ্চাশোর্ধ এক ব্যবসায়ী

পঞ্চাশোর্ধ এক ব্যবসায়ী সুন্দরী এক কল গার্লের সেবা গ্রহণ করলেন এবং তাকে নগদ টাকা না দিয়ে তার অফিসে একটি বিল পাঠাতে বললেন। বিলতো আর গৃহিত সেবার নামে করা যাবে না তাই ব্যবসায়ী গার্লকে পরামর্শ দিলেন তুমি এমন একটা বিল আমার অফিসে পাঠাবে যেন আমি তোমার কাছ থেকে একটি এ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া নিয়েছিলাম। যথারীতি গার্ল পরের সপ্তাহে ব্যবসায়ীর অফিসে একটি বিল পাঠালেন। এ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া বাবদ ৫০০০ টাকা । ব্যবসায়ী সভাব সুলভ কারনে সেই বিলও কাটলেন ২৫০০ হাজার টাকা কেটে বাকী আড়াই হাজার টাকা পাঠালেন গার্ল এর কাছে। বিল কাটার কারন হিসেবে তিনি লিখলেন : ১) আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টট ি (??) একদমনতুন আগে কেউ ব্যবহার করেনি, কিন্তু ভাড়া নেয়ার পর দেখলাম এটি আগেও ভাড়া হয়েছে। ২) ভাড়া নেবার সময় আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টট ি (??) অনেক ছোট এবং সুন্দর, কিন্তু ভাড়া নেবার পর দেখলাম অনেকে এই এ্যাপার্টমেন্ট ব্যবহার করায় এর আকার অনেক বড়। এত বড় এ্যাপার্টমেন্ট আমার পছন্দ নয়। ৩) ভাড়া নেবার সময় আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টট ি (??) অনেক গরম হবে , কিন্তু ভাড়া নেবার পর দেখলাম এটি একেবারেই ঠান্ডা । কলগার্ল ব্যবসায়ীর এই কারন সহ অর্ধেক পেমেন্ট পেয়ে রেগে গেলেন এবং আড়াই হাজার টাকা ফেরত পাঠিয়ে দিয়ে পুরো ৫০০০ টাকা দেবার অনুরোধ করলেন এবং ব্যবসায়ীর কারন গুলোর বিপরীতে লিখলেন: ১) তুমি কি করে ভাবলে এত সুন্দর এ্যাপার্টমেন্টট ি (??) ভাড়া না হয়ে এতদিন পরে থাকবে? ২) এ্যাপার্টমেন্টট ি (??) আসলে সুন্দর এবং ছোটই ছিল, কিন্তু তোমার যদি এই এ্যাপার্টমেন্টট ি (??) ভর্তি করার মত ফার্নিচার (??) না থাকে তাহলে আমার কি করার আছে? ৩) এ্যাপার্টমেন্টট িতে (??) আসলে অনেক গরমই ছিল কিন্তু তুমিতো জানই না এটা কি ভাবে অন করতে হয়। তাই আমার পুরো পাওনা ৫০০০ টাকাই দিতে হবে

এক বনে এক বাচ্চা বানর

এক বনে এক বাচ্চা বানর আর বেটা শিয়াল নিজেকে বেশী বুদ্ধিমান দাবি করে শুধুই ঝগড়া করতো । এতই ঝগড়া যে সবাই মহা বিরক্ত!! বিরক্ত হয়ে একদিন এক দৈত্য সেখানে হাজির হয়ে তাদের বললোঃ ‘তোমরা ঝগড়া বন্ধ করো তাহলে তোমাদের যে কোনো তিনটি ইচ্ছে পূরণ করা হবে’ প্রথমে শিয়াল চাইলোঃ ‘বনের অন্যসব শিয়ালদের মেয়ে বানিয়ে দাও!!’ তারপর বানর চাইলোঃ ‘আমাকে একটা হেলমেট দাও!!’ দৈত্যটা তাই করলো... তারপর শিয়াল চাইলোঃ ‘এইবার সারা দেশের অন্যসব শিয়ালদের মেয়ে বানিয়ে দাও!!’ বানর চাইলোঃ ‘আমাকে একটা মোটরসাইকেল দাও’ আবারো তাই করা হলো… শেষে শিয়াল আনন্দে উত্তেজিত হয়ে বললোঃ ‘পৃথিবীর অন্যসব শিয়ালদের মেয়ে বানিয়ে দাও’ এইবার বানর মোটরসাইকেলে উঠে স্টার্ট দিয়ে বললোঃ ‘এই বুইড়া ধামরা শিয়ালকে …. ↓↓↓ ↓ ↓ ↓ → → → → → → → →→ → → → এখনি ‘গে’ (gay) বানায়া দাও!!

ক্লাস সিক্স এর ক্লাস...।

ক্লাস সিক্স এর ক্লাস...। ম্যাডামঃ এই বেয়াদব ছেলে, শোন আমি কিন্তু নরমের সময় নরম...শক্তের সময় শক্ত...। পিচ্চিতো পুরাই স্মার্ট,তাই পিচ্চি বুক ফুলাইয়া প্যান্টের বিশেষ এক জায়গায় দেখাইয়া বললঃ ⇓ ⇓ ⇓ ⇓ ⇓ ⇓ ছাত্রঃ ম্যাডাম আপনি তো তাইলে আমার নুনুর মত..

একদিন এক কবুতর একটু নিচু হয়ে উড়ছিল...

একদিন এক কবুতর একটু নিচু হয়ে উড়ছিল... হটাৎ এক গাড়ির সাথে ধাক্কা খেয়ে অজ্ঞান হয়ে গেলো এক লোক সেটাকে নিয়ে গিয়ে খাঁচায় রাখল। যখন কবুতরের জ্ঞান ফিরল, তখন সে খাঁচার ভিতর থেকে নিজেকে দেখে বলল, "হায় আল্লাহ! আমি জেলে...!! গাড়িওয়ালা কি মারা গেছে নাকি

আমার পরিবার থেকে মেনে নেবে না!!

ছেলেঃ আমি তোমাকে বিয়ে করতে পারবনা আমার পরিবার থেকে মেনে নেবে না!! মেয়েঃ কি? পরিবারের কারা মেনে নেবেনা??!!! . . . . . . ছেলেঃ আমার বউ আর ৩ বাচ্চা!!

ছেলেটা লম্বা তো?

একটা মেয়ে প্রেমে পড়লে তার বান্ধবীদের মন্তব্যঃ ১ম বান্ধবীঃ ছেলেটা লম্বা তো? ২য় বান্ধবীঃ দেখতে কেমন রে? ৩য় বান্ধবীঃ টাকা পয়সা আছে তো নাকি? ৪র্থ বান্ধবীঃ বড়লোক হইলে বিয়ে করিস কিন্তু । । একটা ছেলে প্রেমে পড়লে তার বন্ধুদের মন্তব্যঃ ১ম বন্ধুঃ দোস্ত পার্টি দিবি কবে? ২য় বন্ধুঃ দোস্ত পার্টি দিবি কবে? ৩য় বন্ধুঃ দোস্ত পার্টি দিবি কবে? ৪র্থ বন্ধুঃ দোস্ত পার্টি দিবি কবে?

দুই প্রেমিক-প্রেমিকা ঠিক করেছে আত্মহত্যা করবে। তাই তারা একটি উচু পাহাড়ের চুড়ায় গেলো।

দুই প্রেমিক-প্রেমিকা ঠিক করেছে আত্মহত্যা করবে। তাই তারা একটি উচু পাহাড়ের চুড়ায় গেলো। উঁচু পাহাড় থেকে প্রথমে ছেলেটি ঝাঁপ দিল, কিন্তু মেয়েটি দিল না। মেয়েটি চোখ বন্ধ করে বলল, ‘ভালোবাসা অন্ধ’। এই বলে সে পাহাড়ের উপর থেকে আস্তে করে সরে গেলো। . . . . -এদিকে ঝাঁপ দেওয়ার পর ছেলেটি প্যারাসুট খুলে বলল, প্রকৃত ভালোবাসা কখনো মরে না!

আপনি আপনার বন্ধুকে খুন না করে বউকে খুন করলেন কেন?

বিচারক : আপনি বলেছেন- আপনার বন্ধুর সঙ্গে অবৈধ প্রণয় চলছিল বলে বউকে খুন করেছেন। কিন্তু আপনি আপনার বন্ধুকে খুন না করে বউকে খুন করলেন কেন? আসামি : হুজুর আমার অনেক বন্ধু। সপ্তায় একজন করে বন্ধুকে মারার চেয়ে বউকে মারাই সহজ মনে হল তাই।

স্বামীর অনুপস্থিতিতে স্ত্রী তার পুরানো প্রেমিকের সাথে বসে গল্প করছিল |

স্বামীর অনুপস্থিতিতে স্ত্রী তার পুরানো প্রেমিকের সাথে বসে গল্প করছিল | এমন সময় হঠাত স্বামী এসে পড়লে প্রেমিক আলমারির পিছনে লুকিয়ে গেল | ঘরের মেঝেতে চুরুট পড়ে থাকতে দেখে স্বামী রেগে গিয়ে বলে উঠল,এই চুরুট কোথা থেকে এসেছে?? স্ত্রী কিছু বলতে পারল না। এটা দেখে স্বামী আরো রেগে গেল | স্বামীঃ তোমাকে বলতেই হবে এই চুরুট কোথাকার??? প্রেমিক বন্ধুটি সহ্য করতে না পেরে আলমারির পিছন থেকে বের হয়ে বলল,ও তো মেয়ে মানুষ ,ও কি করে জানবে এই চুরুট কোথাকার?? আপনি পুরুষ মানুষ হয়ে ও চিনতে পারছেন না যে এই চুরুট আমেরিকার???

মানসিক রোগীদের হাসপাতালে জুমনের রুমে ঢুকলো নার্স।

মানসিক রোগীদের হাসপাতালে জুমনের রুমে ঢুকলো নার্স। জুমন খাটের ওপর শুয়ে হাত দুটো সামনে বাড়িয়ে গুনগুন শব্দ করছে। “জুমন, কী হচ্ছে এসব?” জুমন বললো, “আমি গাড়ি চালাচ্ছি, চট্টগ্রাম যাবো।” পরদিন রাতে নার্স দেখলো, জুমন বসে বসে ঝিমোচ্ছে। “জুমন, কী হচ্ছে এসব?” “মাত্র পৌঁছালাম চট্টগ্রামে, বিরক্ত কোরো না।” হেঁকে বললো জুমন। এবার পাশের ঘরে সুমনের ঘরে গেলো নার্স। দেখলো, সেখানে সুমন বিছানায় শুয়ে আপত্তিকর অঙ্গভঙ্গি করছে। “সুমন, কী হচ্ছে এসব?” প্রশ্ন করলো নার্স। “জ্বালাতন কোরো না। দেখতে পাও না, জুমনের বউয়ের সাথে প্রেম করছি? ঐ শালা তো গেছে চট্টগ্রাম!” লুল রে লুল......

মানসিক রোগীদের হাসপাতালে জুমনের রুমে ঢুকলো নার্স।

মানসিক রোগীদের হাসপাতালে জুমনের রুমে ঢুকলো নার্স। জুমন খাটের ওপর শুয়ে হাত দুটো সামনে বাড়িয়ে গুনগুন শব্দ করছে। “জুমন, কী হচ্ছে এসব?” জুমন বললো, “আমি গাড়ি চালাচ্ছি, চট্টগ্রাম যাবো।” পরদিন রাতে নার্স দেখলো, জুমন বসে বসে ঝিমোচ্ছে। “জুমন, কী হচ্ছে এসব?” “মাত্র পৌঁছালাম চট্টগ্রামে, বিরক্ত কোরো না।” হেঁকে বললো জুমন।

বৃষ্টির দিনে এক বোকা লোক পিছলা খাইয়া পইড়্যা গেল

বৃষ্টির দিনে এক বোকা লোক পিছলা খাইয়া পইড়্যা গেল…… এমন সময় আকাশে বজ্রপাত হয় । তখন লোকটি বলছে….আল্লাহ তুমি আমারে ফালাইছ আবার তুমিই লাইট জ্বালাইয়া দেখতাছো । দেখ আল্লাহ আমি পড়ছি আমি পড়ছি ।

আমার মাথায় কুলায় না

আমার মাথায় কুলায় না, বিয়ে করে খাল কেটে কুমির আনার দরকার টা কি? বিয়ে করে কে কবে কি হতে পেরেছে? পৃথিবীতে যতো বড়ো বড়ো প্রেমিক- প্রেমিকা আছে লাইলী-মজনু, শিরি-ফরহাদ, রোমিও-জুলিয়েট কিংবা আমাদের দেবদাস এরা কেউ তো কোনো দিন বিয়ে করে নি। একবার ভেবে দেখেন তো এরা যদি বিয়ে করতো তাহলে কি আমরা মনে রাখতাম ? এরা কি জগৎ বিখ্যাত হতে পারতো? কিন্তু দেখেন কে শুনে কার কথা !?!! ভালা কতার আজকাল কোনু দাম নাই।!!!!

বাবা পিঁপড়াঃআমার মেয়ে হয়ে তুই হাতি কে ভালবাসিস

বাবা পিঁপড়াঃআমার মেয়ে হয়ে তুই হাতি কে ভালবাসিস তর এত বড় সাহস? তুই ওকে ভুলে যা......... মেয়ে পিঁপড়াঃনা বাবা না... এটা অসম্ভব...... কারন পেটে যে এখন হাতির বাচ্চা......

বাসে প্রচণ্ড ভিড় ।

বাসে প্রচণ্ড ভিড় । এক মেয়ের পিছনে এক ছোকড়া দাঁড়িয়েছে । বারবার ধাক্কা খাবার ফলে ছোকড়ার * ও দাঁড়িয়ে গেছে ! কিছুক্ষণ পর পিছন ফিরে মেয়ে ঠাস করে চড় মেরে বসল ছোকড়াকে! ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ "ফাজিল ! বারবার ধাক্কা খাইতাছে , নিজেই দাঁড়ানোর জায়গা পায় না আবার আরেকটারেও দাঁড় করাইয়া দিছে

এক ভদ্রলোক সম্প্রতি বিয়ে করেছেন।

এক ভদ্রলোক সম্প্রতি বিয়ে করেছেন। যাকে বিয়ে করেছেন তার বয়স নিতান্তই কাঁচা। বিবাহ পরবর্তি বিষয়গুলোর ব্যপারে স্পষ্ট ধারনা নেই সেই মেয়ের। যাইহোক, ভদ্রলোক প্রথম কিছুদিন অনেক ভাবে চেষ্টা করেও ব্যর্থ হলেন তার নুতন বৌ-এর লজ্জা ভাঙ্গাতে। অতঃপর শেষ চেষ্টা হিসেবে একটা খেলার আশ্রয় নিলেন। তিনি তার নবপরিনীতাকে বললেন, এসো আমার চোর-পুলিশ খেলি। স্ত্রী খেলার নাম শুনে বেশ উৎসাহি হয়ে উঠলো। নিয়ম জানতে চাইলো। ভদ্রলোক তখন জানালেন এই খেলায় আমার একটা চোর আছে যাকে তোমার জেলে নিয়ে বন্দি করতে হবে।বিষয়টা ভদ্রলোকের স্ত্রীর কাছে খুব মজার মনে হলো। তারা পরবর্তি বেশ কিছু সময় চোর-পুলিশ খেলার মধ্যদিয়ে চোরটাকে জেলে নিয়ে বন্দি করতে সক্ষম হলো। ভদ্রলোক খুশি হলেন।ভদ্রলোক পাশ ফিরে শুয়ে আছেন। পাঁচ মিনিটও যায়নি, তার স্ত্রী চিৎকার করে উঠলো, “এই দেখো দেখো চোরটা জেল থেকে বের হয়ে গিয়েছে!” কি আর করা! অতঃপর আবার তারা চোর ধরতে ব্যস্ত হয়ে পড়লো এবং কিছুক্ষনের মধ্যে চোর ধরাও পড়লো। ভদ্রলোক স্ত্রীকে বললেন, “এবার খুশি?” স্ত্রী লাজুক হেসে জবাব দিলো, “হ্যা”।ভদ্রলোক ক্লান্তিতে দুচোখ বন্ধ করে শুয়ে আছেন। এমন সময় শুনতে পেলেন স্ত্রী বলছে, “এই, দেখো না! চোরটা আবার জেল থেকে বের হয়ে গিয়েছে!” ভদ্রলোক বিরক্ত হয়ে আবারও চোর-পুলিশ খেলায় অংশ নিলেন এবং খেলা শেষে যথারীতি স্ত্রীকে বললেন, “খুশি?” স্ত্রী এবারও লাজুক হেসে জবাব দিলো, “হ্যা”। ক্লান্ত-অবসন্ন ভদ্রলোক দ্রুত তন্দ্রায় চলে গেলেন। সেখান থেকে তিনি শুনতে পেলেন স্ত্রীর গলা, “এই, দেখো না! চোরটা আবারও জেল থেকে বের হয়ে গিয়েছে!” এবার রাগে চিৎকার করতে করতে ভদ্রলোক বললেন, “তুমি এটা কেন বুঝতে পারছো না যে চুরির অপরাধে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেয়া হয় না?

এক লোক এক বাসায় গিয়ে পানি চাইল।।

এক লোক এক বাসায় গিয়ে পানি চাইল।। ছোট বাচ্চা : পানি নেই।। লাচ্ছি চলবে?? লোক : অবশ্যই।। অনেক শুকরিয়া।। লোকটি ৫ গ্লাস লাচ্ছি পর পর খেয়ে জিজ্ঞেস করল, “তোমাদের বাসায় কেও লাচ্ছি খায় না??” বাচ্চা : জী খায়।। কিন্তু আজ লাচ্ছি তে টিকটিকি পড়ে গেছেতো তাই কেও খায়নি!!এ কথা শুনে লোকটির হাত থেকে গ্লাস পড়ে গেলো!! বাচ্চাটি কাঁদতে কাঁদতে বলল :“আম্মু, ইনি গ্লাস ভেঙ্গে ফেলেছেন !! এখন কুকুর দুধ খাবে কিসে !!

দু’বন্ধুর মাঝে আলাপ হচ্ছে।

দু’বন্ধুর মাঝে আলাপ হচ্ছে। প্রথম বন্ধু : স্ত্রীর জন্য আমার আর মুখ দেখাবার উপায় রইল না। রোজ রাতে বারে যায়। দ্বিতীয় বন্ধু: ছিঃ ছিঃ ছিঃ কী জঘন্য কথা! কী করে বারে গিয়ে? প্রথম বন্ধু : আমাকে টেনেহিঁচড়ে বাড়িতে নিয়ে আসে।

ক্রিং ক্রিং ! বেজে উঠল শিক্ষকের টেলিফোন ।

ক্রিং ক্রিং ! বেজে উঠল শিক্ষকের টেলিফোন । শিক্ষক: হ্যালো । অপর প্রান্ত থেকে: শুনুন, আমার ছেলের গায়ে ভীষণ জ্বর, ও আজ স্কুলে যেতে পারবে না । শিক্ষক: আপনি কে বলছেন ? . . . . . অপর প্রান্ত থেকে: আমি মফিজ থুক্কু মফিজের বাবা বলছি !

পেছনের বেঞ্চে এক ছাত্রী ঘুমাচ্ছে

লম্বা ক্লাশের শেষ মুহূর্তে স্যার খেয়াল করলেন পেছনের বেঞ্চে এক ছাত্রী ঘুমাচ্ছে.!! স্যার : এই মেয়ে , উঠো . ছাত্রী : হুহ ! . স্যার : আমি ক্লাশে সর্বশেষ কি বললাম , বোর্ডে লেখো । . ছাত্রী : জী স্যার . ছাত্রী বোর্ডে সুন্দর করে লিখলো , "আমি ক্লাশে সর্বশেষ কি বললাম , বোর্ডে লেখো ।"

একটা টাকা দিন।

ভিখারি: বাবু, একটা টাকা দিন। ভদ্রলোক: কাল এসো। ভিখারি: এই কালকের চক্করে, আমার প্রায় লাখখানেক টাকা আটকে আছে এই পাড়ায়।

কিরে, তোর চোখের ওপর ব্যান্ডেজ কেন?

প্রথম বন্ধু: কিরে, তোর চোখের ওপর ব্যান্ডেজ কেন? গালেও তো দেখছি চোট লেগেছে। গতকাল সন্ধ্যায়ও না দেখলাম এক সুন্দরী মহিলার সঙ্গে পার্কে বসে আছিস! এরই মধ্যে হঠাৎ কী হলো? দ্বিতীয় বন্ধু: গতকাল তুই যা দেখেছিলি আমার স্ত্রীও তা দেখে ফেলেছে।

দোস্ত আমার আর জুলির বিয়ে হয়ে গেছে !

বল্টু : দোস্ত আমার আর জুলির বিয়ে হয়ে গেছে ! হান্নান : কবে ?!! . . . . . বল্টু : আমার ১৬ তারিখ । জুলির ১৯ তারিখ ।

গাজর আছে??

এক খরগোশ প্রতিদিন এক মুদির দোকানে গিয়ে বলত..." গাজর আছে??"দোকানদার বার বার " না নেই" বলার পর ও সে প্রতিদিন গিয়ে বলত..." গাজর আছে??" এতে দোকানদার রেগে গিয়ে খরগোশ এর দাঁত ভেঙে দিলো... তারপর... . . . . তারপর খরগোশ গিয়ে পরের দিন মুদির দোকানে গিয়ে জিজ্ঞেস করলো..." গাজরের জুস আছে

তুমি হোমওয়ার্ক করে আনো নি কেন?

শিক্ষক : তুমি হোমওয়ার্ক করে আনো নি কেন? ছাত্র : স্যার , লোডশেডিং । তাই আলো ছিলো না ... স্যার : মোমবাতি জ্বালালেই হতো ছাত্র : স্যার, লাইটার ছিলো না ... স্যার : লাইটার ছিলোনা কেন ? ছাত্র : স্যার , বাবা যে রূমে নামাজ পড়ছিলো ওখানে ছিলো স্যার : তাহলে .. ওখান থেকে আনলে না কেন? ছাত্র : স্যার , আমার ওজু ছিলোনা ... স্যার : ওজু ছিলোনা কেন ? ছাত্র : পানি ছিলোনা স্যার... স্যার : কেন ছিলোনা ? ছাত্র : মোটর কাজ করছিলো না!!! স্যার : স্টুপিড !!! মোটরে কি হয়েছিলো? ছাত্র : স্যার , শুরুতেই তো আপনাকে বললাম , কারেন্ট ছিলোনা ...

আমার জুতা কোথায় গেল

এক ইয়া মোটা মহিলা বাসায় এক চোর ধরল।। আর তার উপর বসল যাতে চোরটা পালাতে না পারে।। তারপর চাকরকে বলল পুলিশে খবর দিতে!! চাকরঃ “আমার জুতা কোথায় গেল?? খুঁজে পাচ্ছি নাহ তো!!” . . . . . . . . . . . . চোরঃ “আরে জুতা না পেলে আমার টা পড়ে যা বাপ!! তাও তাড়াতাড়ি যা!

স্যার পল্টুকে বললেন..

স্যার পল্টুকে বললেন.......... . স্যার : তুমি বড় হয়ে কি করবে ? পল্টু : ফেসবুক ইউজ স্যার : আমি বুঝাতে চাচ্ছি বড় হয়ে তুমি কি হবে ? পল্টু: ফেসবুক ইউজার স্যার : আরে আমি বলতে চাচ্ছি তুমি বড় হয়ে কি পেতে চাও ? পল্টু: পোষ্টে লাইক স্যার : গাধা,তুমি বড় হয়ে মা বাবার জন্য কি করবে? পল্টু: পেজ খুলব স্যার : গর্দভ,তোমার বাবা মা তোমার কাছে কি চায় ? পল্টু: আমার আকাউন্টের পাসওয়ার্ড স্যার : ইয়া খোদা... তোমার জীবনের লক্ষ্য কি ? পল্টু : আপনার মেয়ের আকাউন্ট হ্যাক করা। স্যার অজ্ঞান

স্বামী স্ত্রী তাদের ছোট বাচ্চাকে নিয়ে বেড়াতে বেরিয়েছে

স্বামী স্ত্রী তাদের ছোট বাচ্চাকে নিয়ে বেড়াতে বেরিয়েছে । এখন সিনেমা হলে ঢুকতে চাচ্ছে কিন্তু সেখানে ছোট বাচ্চা নিয়ে ঢোকা নিষেধ । তাই তারা একটা বেতের ঝুড়ি কিনে সেটাতে বাচ্চাকে রেখে ভিতরে ঢোকার জন্য এগিয়ে গেল । গার্ডঃ ঝুড়িতে কি? স্বামীঃ দুপুরের খাবার । গার্ডঃ ও আচ্ছা , যান , আর ঝুড়িটা একটু সামলে ধরুন , ↓↓ ↓↓ ↓↓ ↓↓ ↓↓ ↓↓ ↓↓ তরকারীর ঝোল পড়ে যাচ্ছে! ! !

বনের রাজা কে?

চিতাকে দেখে তার দিকে এগিয়ে গেল সিংহ, জিজ্ঞেস করলঃ বনের রাজা কে? -কে আবার! আপনি। বানরকে দেখে একই প্রশ্ন করল সিংহঃ বনের রাজা কে? -কে আবার! আপনি। বনের সব পশুকে এই প্রশ্ন জিজ্ঞেস করে সিংহ একই উত্তর পেল। বাকি ছিল শুধু হাতি। তার কাছে গিয়ে সে জানতে চাইলঃ বনের রাজা কে? . . . কোনো উত্তর না দিয়ে হাতি সিংহকে শুঁড়ে পেঁচিয়ে তুলে আছড়ে ফেলল মাটির ওপরে। আবার একই কাজ করল হাতি। দৌড়ে একটু দূরে সরে গিয়ে সিংহ বলল, এত খ্যাপার কী আছে! উত্তর জানো না, তা বললেই পারতে!

কি কর

ফেসবুকে এক মেয়ে এক ছেলেকে বলছে . . . মেয়েঃ কি কর ? ছেলেঃ শেভ করি । মেয়েঃ যখনই বলি তথনই শেভ কর ! দিনে কয়বার শেভ কর ? ছেলেঃ ৩০-৪০ বার । মেয়েঃ ৩০-৪০ বার ! পাগল নাকি ? . . . . ছেলেঃ না পাগল না . . .নাপিত

পরীক্ষার ফি মাফ করার জন্য দরখাস্ত

বিষয় : পরীক্ষার ফি মাফ করার জন্য দরখাস্ত ! জনাব, কথা হইতাছে গিয়া বাপে আমারে ৫০০ টাকা দিছিল ফিস দেওয়ার লাইগা।১০০ টাকা দিয়া সিনেমা দেখছি,১৫০ টাকা দিয়া ক্যান্টিনে পার্টি দিছি, ৫০ টাকা আমার নতুন জান পাখির মোবাইলে ফ্লেক্সি পাঠাইছি, আর ২০০ টাকা বাজিতে হাইরা গেছি... ইংরেজি ম্যাডামের লগে সমাজ স্যারের ইটিশ-পিটিশ চলতাছে, এই লইয়া বাজি ধরছিলাম। কিন্তু ম্যাডামের লগে ইটিশ-পিটিশ তো চলতাছে আপনার। এখন আপনার কাছে দুইটা রাস্তা খোলা : ফিস মাফ; নাইলে পর্দা ফাঁস!!! ইতি আপনার একান্ত অবাধ্যগত ছাত্র,

ইঁদুর আর হাতির ভীষণ বন্ধুত্ব।

ইঁদুর আর হাতির ভীষণ বন্ধুত্ব। একবার ইঁদুর এল হাতির বাড়িতে। ইঁদুরঃ দোস্ত দিন দুয়েকের জন্য তোমার আন্ডার অয়্যারটা ধার দাও। হাতিঃ কেন? আমার আন্ডার অয়্যারটা দিয়া তুমি কি করবা? ইঁদুরঃ তুমিতো জানই কাল আমার একমাত্র ছেলের বিয়ে। হাতিঃ জানব না কেন? কিন্তু আন্ডার দিয়া কি করবা সেইটা কও। . . . . . . ইঁদুরঃ এহনও বুঝতাছ না ? তোমার আন্ডার অয়্যার দিয়া বিয়ের অনুষ্ঠানের সামিয়ানা টাঙ্গামু আর কী ।

নাস্তিক শিক্ষক

একজন নাস্তিক শিক্ষক একজন মুসলিম ছাত্রী কে প্রশ্ন করলেনঃ- শিক্ষকঃ তুমি কি তোমার আল্লাহ কে দেখতে পাও? ছাত্রীঃ না শিক্ষকঃ তুমি কি তোমার আল্লাহ কে স্পর্শ করতে পার? ছাত্রীঃ না শিক্ষকঃ তার মানে তোমার আল্লাহ বলে কিছু নাই !! ছাত্রীঃস্যার , আপনি কি আপনার ব্রেইন দেখতে পান? শিক্ষকঃ না ছাত্রীঃ আপনি কি আপনার ব্রেইন স্পর্শ করতে পারেন? শিক্ষকঃ না ছাত্রীঃওহ !! তার মানে কি এই দাঁড়ালো যে আপনি বিশ্বাস করেন যে আপনার কোন ব্রেইন নাই !! মাশাআল্লাহ্ কি বুদ্ধিমতি মেয়ে !!এই

মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৪

আপু আপনার প্যান্ট/ সালোয়ার


ছেলেঃ আপু আপনার প্যান্ট/ সালোয়ার ছিড়া...!! মেয়েঃ আরে নাহ, ঐ রকম কিছু না, ঐটা আমি ইচ্ছা কইরাই ছিড়ছি... ছেলেঃ আ আ আ...!! কেন? মেয়েঃ আজকাল এইটা এক ধরনের ফ্যাশন...!! ⇓ ⇓ ⇓ ⇓ ⇓ ছেলেঃ ও আই ছি...আপনারা ছিড়লে ফ্যাশন আর আমরা ছিড়লে নির্যাতন..!! এইডা কি ঠিক.??

আপনি মদ খান?


চাকুরী প্রার্থীর ইন্টারভিউ নিচ্ছেন বস... বস: আপনি মদ খান? . আবুল: জীবনেও খাইনি স্যার। বস: চুরি করেন? . আবুল: চুরি কি জিনিস বুঝিই না স্যার। বস: মেয়েদের পিছনে ঘুর-ঘুর করেন? . আবুল: তওবা, তওবা স্যার! কখনো এসব করিনা। বস: আপনার তাহলে কোন দোষই নাই? . আবুল: একটা দোষ আছে স্যার! বস: (খুশি হয়ে) মাত্র একটা? কি সেটা? আবুল: মিথ্যা কথা বলি স্যার!

"I LOVE YOU"লিখে চিঠি দিলো


.ক্লাস নাইন এর এক ছাত্রওইক্লাসের এক মেয়েকে"I LOVE YOU"লিখে চিঠি দিলো !!!মেয়েটি রেগে গিয়ে চিঠি স্যারকেকে দিয়ে দিলো.... স্যারছেলেটিকে অনেক মারলো।ছেলেটি মারের চোটে অসুস্তহয়ে কয়েকদিন আর স্কুলআসতে পারলোনা।ইতিমধ্যে ছেলেটিরপ্রতি মেয়েটির ওমায়া হয়ে গেলো।আরr সেওছেলেটির প্রেমে পড়ে গেল।একদিন মেয়েটিr ছেলেটিরএকটি বই এরশেষের পৃষ্ঠায় i love you too লিখে দিলো।কিন্তু ছেলেটির মন কিছুতেইগলিলো না।মেয়েটি ৫ বছর ধরে রিপ্লাইএর অপেক্ষায়থাকলো কিন্তুছেলেটি আর কোনোদিন ওরিপ্লাই দিলো না ! ,,, ,, ,, , ,, ,,,,আসলে মেয়েটির বুঝা উচিতছিল যে..... "ছেলেরা বই এরশেষের পৃষ্ঠা খোলা তোদুরের কথা বই ইখুলে দেখে না!

অতপর সে তার এক ছাত্রকে তার সহযোগী


একদিন এক যুবক এক আলিমের কাছে আসল, এসে বলল- হুযুর আমিতো এক তরুণ যুবক, কিন্তু সমস্যা হল আমার মাঝে প্রবল খায়েশ কাজ করে। আমি যখন রাস্তা দিয়ে চলা ফেরা করি তখন আমি মেয়েদের দিকেনা তাকিয়ে পারি না। আমি এখন কিকরতে পারি। তখন ঐ আলিম চিন্তা করল, চিন্তা করার পর তাকে একটা দুধ ভর্তি গ্লাস দিল যার পুরোটায় দুধে কানায় কানায় পুর্ণ ছিল এবং তাকে বলল – "আমি তোমাকে বাজারেরএকটি ঠিকানা দিচ্ছি তুমি এই দুধটুকু সোজা সেখানে পৌছিয়ে দিয়ে আসবে।" ঐ আলিম তাকে নির্দেশ দিল যে, গ্লাস থেকে এক ফোঁটা দুধও যাতে না পরে, তো যুবকটি বলল– "তা কখনো হবে না।" অতপর সে তার এক ছাত্রকে তার সহযোগী করে আদেশদিল, তুমি তার সাথে বাজারে যাও এবং সে যদি যাওয়ার সময় এই গ্লাস থেকে এক ফোঁটা দুধ ফেলে তবে তাকে তুমি চরমভাবে পিটাতে থাকবে। ঐ যুবকটি সহজেই দুধটুকু বাজারে পৌছিয়ে দিল এবং এই সংবাদ হুযুরকে জানানোর জন্য সে দৌড়ে ছুটে আসল। হুযুর জিজ্ঞাসা করল– "তুমি যাওয়ার সময় কয়টি মেয়ের চেহারা দেখেছো?" যুবকটি সবিস্ময়ে বলল – "হুযুর আমি তো বুঝতেই পারি নি আমার চারপাশে কি চলছিল। আমি তো এই ভয়েই তটস্থ ছিলাম যে, আমি যদি দুধ ফেলি রাস্তায় সমবেত মানুষের সামনে আমাকে মার এবং অপমানিত হতে হবে।" হুযুর হাসল এবং বলল – "মুমিনরা ঠিক এভাবেই আল্লাহকে ভয় করে এবং সে চিন্তা করে যদি সে আল্লাহর উপর বিশ্বাস ঐ দুধের ন্যায় ছিটকে ফেলে তবে তিনি সুবহানাহু ওয়া তায়ালা কিয়ামত দিবসে সমগ্র সৃষ্টিজগতের সামনে থাকে অপমানিত করবেন। এভাবেই সর্বদাইবিচার দিবসের চিন্তা মুমিনদের গুনাহ হওয়া থেকে বাঁচিয়ে রাখে।

সে বন্ধুকে বললো


স্বামী ঘরে ঢুকতেই দেখলো তার স্ত্রী তার ঘনিষ্ঠ বন্ধুর সাথে শুয়ে আছে >>> সে বন্ধুকে বললো >> বাস্টার্ড সাহস থাকে তো আয় দুটো পিস্তল নিয়ে দুজনেই লড়ি . . যে জিতবে ও তার হবে . . বলে ওরা পাশের ঘরে চলে গেল . . . পাশের ঘরে যাবার সময় বন্ধু বললো >> বন্ধু কেন মিছিমিছি আমাদের মাঝে একজন মরবো, তারচেয়ে বরং দুজনেই মরার ভান করে শুয়ে থাকি, ও যাকে নিয়ে কাদঁবে, ও তার হবে . . . বলে দুজনে দুজনেই মটকা মেরে শুয়ে পরল এবং দুটি গুলির আওয়াজ করল . . স্ত্রী ঘরে ঢুকে দেখল দুজনেই মরে পড়ে আছে . . . : : : : : : সে তখন খাটের তলা থেকে তার আরেক প্রেমিককে ডেকে বললো চলো এসো >> এরা দুজনেই মরেছে, আর কোনো বাঁধা নেই

“বেয়াদবি করবে না”


ইংরেজী ক্লাস হচ্ছে, শিক্ষকঃ “আমি যা জিজ্ঞেস করব, তার ভালোমতো উত্তর দিবে। বলতো পাপ্পু ,Verb কি? পাপ্পুঃ “Verb বলতে আসলে বাই সাইকেল এর টায়ারের যে ভালভ থাকে তাকে বলা হয়” শিক্ষকঃ “এটা কি বললে তুমি?!” পাপ্পুঃ “একটা সম্পূর্ণ বাক্য স্যার” শিক্ষকঃ “তুমি কি পাগল?” পাপ্পুঃ “এটা একটা প্রশ্ন স্যার” শিক্ষকঃ “বেয়াদবি করবে না” পাপ্পুঃ “এটা একটা উপদেশ স্যার” শিক্ষকঃ “থামো!! থামাও এসব” পাপ্পুঃ “এটা একটা আদেশ স্যার” শিক্ষকঃ “তুমি একটা অসভ্য ছেলে” পাপ্পুঃ “এটা একটা মন্তব্য স্যার” শিক্ষকঃ “ক্লাস থেকে বের হয়ে যাও” পাপ্পুঃ “এটা একটা নির্দেশ স্যার” শিক্ষকঃ “ও খোদা!! এটা কিরকম ছেলে!!” পাপ্পুঃ“এটা বিস্ময়, স্যার” শিক্ষকঃ “খোদা এই ছেলেকে রহম কর” পাপ্পুঃ “এটা প্রার্থনা স্যার” শিক্ষকঃ 'বেহুশ'..

গি বেনারসি শাড়ির কাপড় দিয়ে বানানো দামি লুঙ্গি...


চৌধুরী সাহেব : তর মত লুঙ্গি পরা ছেলের কাছে আমার মেয়ের বিয়া দিমুনা। : : আবুল >> আপনে নিজেও ত লুঙ্গি পরছেন... : চৌধুরী সাহেব >> আমার লুঙ্গি বেনারসি শাড়ির কাপড় দিয়ে বানানো দামি লুঙ্গি... : আবুল >> চৌধুরী সাহেব,বেনারসি লুঙ্গি নিয়ে অহংকার করবেননা, মেজাজ গরম হইয়া গেলে আপনের লুঙ্গির নিচেককটেল মাইরা লুঙ্গি উড়াইয়া দিমু... : চৌধুরী সাহেব >> মুখ সামলে কথা বল... এমন সময় চৌধুরী সাহেব এর একমাত্র কন্যা "প্রিয়া" দৌড়ে আসলো। : প্রিয়া >> বাবা, আমি লুঙ্গি পড়া আবুলকেই বিয়ে করবো ... তোমার বন্ধু খান সাহেবের ছেলে হাফপ্যান্ট পড়া "ব্যাটারি সুমন" রে বিয়ে করব না। : চৌধুরী সাহেব >> এই লুঙ্গি পড়া আবুল্যারে পছন্দ কইরা তুই আমার বংশের মুখে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন এর ময়লা লাগাইয়্যা দিলি। : আবুল প্রিয়ার হাত ধরে চৌধুরী সাহেব এর বাড়ি থেকে বের হয়ে আসছে। এমন সময় চৌধুরী সাহেব তাদের আটকানোর জন্য পিছন দিকে দৌড়ে আসলেন তখনই এক ঝড়ো বাতাস এসে চৌধুরী সাহেব এর লুঙ্গি উড়াইয়া নিয়ে গেল,বাতাসকে উদ্দেশ্য করে চৌধুরী তখন সাহেব গান ধরলেন.... "পাগলা হাওয়ার তরে... লুঙ্গি আমার যায় যে উড়ে... ওরে ওরে হাওয়া থাম না....

তোমার কাছে ৫ টা গোলাপ আছে,


চান্দু গেল তার ছাত্রীকে প্রাইভেট পড়াতে চান্দু তার ছাত্রীকে গণিত শেখাচ্ছে……… ↓ ↓ মনে কর, তোমার কাছে ৫ টা গোলাপ আছে, আমি তোমাকে আরো ৫ টা দিলাম। তাহলে, তোমার কাছে মোট গোলাপ থাকবে ১০ টি, এটা হল যোগ। চান্দুঃ বুঝেছ ?অনেক মজা না ?? ছাত্রীঃ জ্বি। ↓ ↓ এবার ধর আমার কাছে ১০ টা চকলেট আছে, আমি তোমাকে ৮ টা দিয়ে দিলাম আমার কাছে ২ টা থাকবে।এটা হল বিয়োগ। চান্দু:-বুঝেছ? অনেক মজা তাই না? ছাত্রী-: জ্বি। ↓ এবার মনে কর, তুমি আমায় তিনটা চুমু দিলে, আর আমি তোমায় চুমু দিলাম ১২ বার। তাহলে মোট ৪ গুণ চুমু তুমি বেশি পেলে, এটা হল গুণ। চান্দু-:বুঝেছো? অনেক মজা তাই না? ছাত্রী-:জ্বি। ↓ ↓ দরজার পাশে দাঁড়িয়ে ছাত্রীর বাপ এতক্ষণ সব শুনছিলেন। ঘরে ঢুকে চান্দুর ঘাড় ধরে দাঁড় করিয়ে দরজার কাছে নিয়ে গেলেন। ↓ ↓ ↓ "তারপর চান্দুকে সজোরে লাঁথি মেরে ঘর থেকে বের করে বললেন, আর এটা হল ভাগ।

মেয়ে বাসায় বসে চা খাচ্ছিল।


একদিন সকালে একটি মেয়ে বাসায় বসে চা খাচ্ছিল। একটা বাচ্চা মাছি নতুন উড়তে শিখেছে, তো মাছিটা উড়তে উড়তে চায়ের কাপে পড়ে গেলো। মেয়েটা না দেখে মাছি সহই চা খেয়ে ফেলল। ↓ পরে মাছিটার বাবা খোঁজ করতে এসে যা বলল তা শুনে তো মেয়েটি অজ্ঞান হয়ে গেল। কী বললো মাছিটার বাবা?? . . . . ↓ ↓ ↓ "এই আপা শুনেন, আপনার পেটে আমার বাচ্চা "

এক মেয়েকে চুমু দেয়ার অপরাধে আদালতের কাটগড়ায় দাড়িয়ে.....


এক মেয়েকে চুমু দেয়ার অপরাধে আদালতের কাটগড়ায় দাড়িয়ে....... বিচারকঃ বল্টু, তুমি মেয়েটিকে চুমু দিয়েছিলে কেন? বল্টুঃ স্যার বিশ্বাস করুন, আমি ইচ্ছা করে চুমু দেয়নি। ঐ মেয়েটিই তো চুমু দিতে বলেছে। বিচারকঃ চুপ কর বিয়াদপ...! বল্টুঃ স্যার, আগে শুনবেন তো... ঐ মেয়েটির গায়ের জামার সামনেই লেখা আছে"kiss me" আমার কি দোষ? বিচারকঃ তোমার কি আর কিছু বলার আছে? বল্টুঃ স্যার, আমার ভাগ্য ভাল যে আমি মেয়েটির সামনে ছিলাম, পিছনে কি লিখা ছিল জানেন স্যার? . . . . . . . . . . "use me" —বিচারক বেহুশ

পটলা আর রাজুর কথা চলছে


পটলা আর রাজুর কথা চলছে:---- পটলা : শালা একটা মেয়ে পটাতে পারলামনা এতদিনেও। রাজু : তুই মেয়ে পছন্দ করিস? পটলা : (খুশিতে) হ্যাঁ । রাজু : মেয়েদের কথা শুনতে ভালোবাসিস? পটলা : (ভীষণ খুশিতে) হ্যাঁ, হ্যাঁ, হ্যাঁ । রাজু : মেয়েরা সবসময় ঘিরে থাকুক এটাই চাস? পটলা : (সীমাহীন খুশিতে) হ্যাঁরে হ্যাঁ । রাজু : তাহলে, . . . . . . . . . . গিয়ে ফুচকা বিক্রি কর.....।।

যে মেয়েটি তেলাপোকা দেখে ভয়


যে মেয়েটি তেলাপোকা দেখে ভয় পায় সে মেয়েটি সন্তানের জন্য হাসিমুখে অপারেশন থিয়েটারে যায়। যে ছেলেটি নিজের কাপড় ধুতে নাক সিঁটকে সেই ছেলেটি নিজ সন্তানের বেলায় পায়খানা পরিস্কার করে। যে মেয়েটি ঘর গোছানোর জন্য মুখ ভেংচায় সেই মেয়েটি সন্তানের লাথিগুতোর কষ্ট সহ্য করে পেটের মধ্যে গুছিয়ে রাখে। যে ছেলেটি অলসতার কারনে না খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে সেই ছেলেটিই সারারাত জেগে জেগে সন্তান কে খাওয়াতে সাহায্য করে। আমার মা বলতেন সন্তানের মায়া অনেক বড় মায়া, পিতামাতা তার সন্তানের জন্য শত কষ্টের বিনিময়েও পৃথিবীর সব সুখ ছাড়তে পারে, নিজ সন্তান হলেই এ উপলব্ধি করা যায়। আমরা বুঝে, না বুঝে বাবা মায়ের মনে অনেক কষ্ট দেই, অবহেলা করি কিন্তু কখনোই সেভাবে উপলব্ধি করতে পারিনা এ মায়া যেভাবে নিজ সন্তান হলে উপলব্ধি করা যায়।

মহাসড়ক ধরে ছুটে যাচ্ছিল দুটি গাড়ি।


মহাসড়ক ধরে ছুটে যাচ্ছিল দুটি গাড়ি। একটির চালক অফিসের বস, অন্যটি চালাচ্ছিলেন অফিসের এক কর্মচারী। চলতে চলতে বস একসময় চেষ্টা করছিলেন, কর্মচারীর গাড়িটি ওভারটেক করে সামনে চলে যেতে। কর্মচারী গাড়ির জানালা দিয়ে মাথা বের করে চিৎকার করে বললেন, ‘গরু!’ শুনে রেগে আগুন হলেন বস! তিনিও জানালা দিয়ে মাথা বের করে ‘কত বড় সাহস! তুমি আমাকে গরু বললে? তুমি একটি ছাগল, গাধা, বেয়াদব…’ বলতে বলতেই রাস্তার ওপর দাঁড়িয়ে থাকা একটি গরুর সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে পাশের ধানখেতে ছিটকে পড়লেন! এ গল্প থেকে আমরা যা বুঝলাম: বসরা কখনোই কর্মচারীদের কথা আমলে নেন না!

আম্মু, প্রস্রাব করতে যাব।


আম্মু, প্রস্রাব করতে যাব। মা: যাও। (প্রস্রাব করে আসার পর) বাচ্চা: জানো আম্মু, টয়লেটে না ম্যাজিক আছে... মা: কিসের ম্যাজিক ??? বাচ্চা: আমি টয়লেটের দরজা খুললাম, অমনি আপনা আপনি লাইট জ্বলে উঠল, আবার বন্ধ করলাম, সাথে সাথে লাইট ও বন্ধ হয়ে গেল। . . . . . . . . . . . . . . মা: ওরে আমারে মাইরালা!! হারামজাদা তুই ফ্রিজে প্রস্রাব করে আসলি !!!

একটা ইচ্ছাও পূরণ হল না।


প্রথম বন্ধুঃ আমার জীবনে একটা ইচ্ছাও পূরণ হল না। তোর কোন ইচ্ছা পূরণ হয়েছে? দ্বিতীয় বন্ধুঃ হ্যা হয়েছে, ছোটবেলায় স্যারের হাতে চুল টানা খেতে খেতে ভাবতাম চুলগুলো না থাকলেই বুঝি ভালো হত। এখন দেখ, মাথায় একটাও চুল নেই।

লম্বা মেয়ে বোকা হয়....|


লম্বা মেয়ে বোকা হয়....| ! খাটো মেয়ে দুষ্ট হয়......| ! মোটা মেয়ে অলস হয়...| ! চিকন মেয়েসেক্সি হয়...| ! সুন্দর মেয়ে ফাজিল হয়.| ! তবে,কালো মেয়ে ভাল হয়.| ! আসলে এসব কি সত্য হয় ..........?

শিক্ষকঃ ১০ টা রাসায়নিক দ্রব্যের নাম বলঃ


শিক্ষকঃ ১০ টা রাসায়নিক দ্রব্যের নাম বলঃ (কলেরা)ছাত্রের নাম:=> 1.ক্লোরিন 2.ফ্লোরিন 3.ব্রোমিন 4.আয়োডিন 5.নওরিন 6.জেরিন 7.কেরোসিন 8.পারভিন 9.ইয়াসমিন 10.নাসরিন স্যার বেঁহুশ!!

মক্লেছ তুমি তো দেখছি প্রতিদিনেই


শিক্ষকঃ- মক্লেছ তুমি তো দেখছি প্রতিদিনেই দেরি করে আসছ। মক্লেছঃ- কি করব স্যার, আমি প্রতিদিনই স্কুলের সামনে এলে দেখি, রাস্তার ধারে লেখা আস্তে চলুন, সামনে স্কুল।

আপনার ছেলে আমার গায়ে ঢিল মেরেছে!


আবুল:- আপনার ছেলে আমার গায়ে ঢিল মেরেছে! বল্টু:- তাই নাকি! তো আপনার লাগেনিতো? আবুল:- না! তা লাগেনি। বল্টু:- ও! তাহলে তো------ * * * * * * * * * * * * * * ওটা আমার ছেলে হতেই পাড়েনা!

ছাত্রকে নিমাই বলে ডাকতেন।


স্যার এক ছাত্রকে নিমাই বলে ডাকতেন। তাই বল্টু একদিন স্যারকে জিজ্ঞাসা করল... . . বল্টুঃ স্যার, আপনি ওই ছেলেটাকে নিমাই ডাকেন কেন?? . স্যারঃ ও প্রতিদিন আমাকে নিম পাতা এনে দেয়। . বল্টুঃ স্যার, আমি আপনাকে জাম পাতা এনে দিব। . . . . . . আমাকে জামাই ডাকবেন!!! স্যারঃ Shockzz... বল্টুঃ Rockzz...

বাবাঃ কিরে কাঁদছিস কেন ???


বাবাঃ কিরে কাঁদছিস কেন ??? ছেলেঃ ঐ বুড়ো লোকটার পায়ে পাড়া মেরেছিলাম। বাবাঃ সে কি! উনার কাছে ক্ষমা চাসনি? ছেলেঃ হ্যাঁ চেয়েছি। বাবাঃ তবু মারলো? চলতো গিয়ে দেখি। বাবা বুড়োকে গিয়ে বললঃ কি ব্যাপার চাচা, ছেলেটা আপনার কাছে ক্ষমা চাইলো, তাও ওকে এভাবে মারলেন? বুড়োঃ সাধে কি আর মারছি ?? তোমার পোলায় আমার পায়ে পাড়া দিয়া সরি কইলো। আমি তার ভদ্রতায় খুশি হইয়া তারে ১০টা টাকা দিলাম হারামজাদা টাকার লোভে আবার আমার পায়ে পাড়া মারলো !!

ঠিককরে বল ?বল্টুঃ হ্যা, স্যার


স্যারঃ বলতো বিজ্ঞান মানে কী ?বল্টুঃ বড় বন্দুক |স্যারঃ [ রেগে গিয়ে ] কি, ঠিককরে বল ?বল্টুঃ হ্যা, স্যার |:::::::::বিগ ( big ) মানে বড় আর গান( gun ) মানে বন্দুক ||কেউ বল্টুরে মাইরালা । ।

আপনি পুলিশেরপকেটে জ্বলন্তসিগারেট রাখছেন কেন?.


কোর্টে উকিল আসামিকেজেরা করছে---উকিল : আপনি পুলিশেরপকেটে জ্বলন্তসিগারেট রাখছেন কেন?.......আসামি :আমি একটা জিডি করতে পুলিশেরকাছে গেছিলাম । কাজ করারআগেইপুলিশ তার পকেট গরমকরতে বলেছে ।তাই সিগারেটটা তারপকেটে চালানকরে দিলাম ।??????

এটা তোর মুখ বন্ধ রাখারফল


এক মহিলা আসল এককবিরাজের কাছে ---মহিলা :আমারস্বামী প্রতিরাতে আমাকে এসে মারধোরকরে।এখন আমি কী করব?কবিরাজ :এই নে তাবিজ।এটা ৫ দিন তোরদাতে লাগিয়ে রাখবি। [৫দিন পর]মহিলা :কবিরাজবাবা,তাবিজ টায় এতইফয়দা হল যে আমারস্বামী আমাকে ৫ দিনমোটেও মারে নি।....কবিরাজ :এটা তাবিজের ফলনা,এটা তোর মুখ বন্ধ রাখারফল..

এক কবুতর একটু নিচুহয়ে উড়ছিল


এক কবুতর একটু নিচুহয়ে উড়ছিল...হঠাৎএক গাড়িরসাথে ধাক্কা খেয়ে অজ্ঞানহয়ে গেলোএক লোকতাকে নিয়ে গিয়ে খাঁচায়রাখল।যখন কবুতরের জ্ঞান ফিরল.,তখন সে খাঁচার ভিতরনিজেকে দেখে বলল,................................"হায় আল্লাহ! আমি জেলে...!!গাড়িওয়ালা কি মারা গেছে নাকি....??

মেয়ে এক্সিকিউটিভ:


মেয়ে এক্সিকিউটিভ: “হ্যালো স্যার, বলুন আপনাকে কি সাহায্য করতে পারি?” জলিল: “আমি আপনাকে বিয়ে করতে চাই” মেয়েঃ “সরি স্যার, আপনি মনে হয় ভুল নাম্বারে কল দিয়েছেন” জলিল: “না আমি ঠিক নাম্বারেই ফোন দিয়েছি। প্লিজ আমাকে বিয়ে করুন” মেয়েঃ “সরি স্যার। আমি এখন বিয়ে করতে আগ্রহী না।“ জলিল: “আরে শুনুন না। বিয়ের পর হানিমুনে সেইন্ট মার্টিনে নিয়ে যাবো আপনাকে” মেয়েঃ “স্যার, বলছি আমি আগ্রহী না। তবুও আপনি কেন এরকম করছেন?” জলিল: “আচ্ছা আপনি হানিমুনে বিদেশে যেতে চান?? ঠিক আছে তাহলে মালয়েশিয়া থাইল্যান্ডে হানিমুন হবে” মেয়েটি ফোন কেটে ব্লক করে দিল এবার জলিল মেসেজ পাঠানো শুরু করল “আপনি যেখানে চান সেখানে বিয়ের অনুষ্ঠান হবে।“ একটু পর আবার মেসেজ “বিয়ের জন্যে শপিং সব আপনার ইচ্ছাতেই হবে” . . শেষমেশ মেয়ে এক্সিকিউটিভ বিরক্ত হয়ে ফোন করল জলিলকে ... . মেয়েঃ “স্যার বুঝার চেষ্টা করুন, আমি বারবার বলছি যে আমি আগ্রহী না। তবুও কেন আপনি এরকম করছেন??” জলিলঃ “তাহলে আপনারা কেন সারাদিন আমাকে মেসেজ পাঠান? কল করেন আপনাদের দুনিয়ার সব সার্ভিস নিয়ে, আমি আগ্রহী না হওয়া সত্ত্বেও!>>>

গার্লস স্কুলে এক পরীক্ষারহলে


গার্লস স্কুলে এক পরীক্ষারহলে নতুনএক কমবয়সী শিক্ষক খুব কড়া গার্ডদিচ্ছেন।পুরো হলজুড়ে হাঁটাহাটি করছেন,যেনছাত্রীরা দেখাদেখি করতে না পারে।সুপার ব্রিলিয়ান্টছাত্রী টুনটুনিরএতে খুবই সমস্যা হচ্ছিল।কি করা যায়,কি করা যায়,ভাবতে ভাবতে তারমাথায়দারুণএকটা আইডিয়া এল।....সে একটা কাগজে কি যেনলিখে স্যারকে দিল এবংস্যারসেটা পড়ে সোজা গিয়ে বসে পড়ল।....তো, কি লেখা ছিল সেইকাগজে জানেন ???...........লেখা ছিল"স্যার, আপনার প্যান্টের পেছনদিকটা ফাটা !!!"

না খুলব না?


ছেলে : খোল না?মেয়ে : না খুলব না?ছেলে : please একটু খুলনা?মেয়ে : না তুমি হাত দিবানা?ছেলে : না হাত দিব না একটুখাব?মেয়ে : না ভয় লাগে?ছেলে : কেন?মেয়ে : বেশী খাও যদি?ছেলে : না বেশী খাবো নামেয়ে : ওকে খুলতেছিছেলে : ওহ খুব মজা লাগতেছেমেয়ে : লাগবেই তো, তাইতো এটা......।।।। ।।।।।। ।।।।। ।।।।।। ।।।।। ।।।। ।# রুচি_ডাল_ভাজাখাইতে ভারি মজাহা হা হা

বল্টুর চিঠিঃ


বল্টুর চিঠিঃপ্রিয় জান.তোমার কোনঊপমা নাই,আমি শুধুতোমারে চাই।দেখেছি প্রথম বার,মুরগীর মতচেহারা তোমার !কত যে আসা ছিলআমার,তোমায় নিয়ে খুলুম১টা খামার !পাড়বে যে তুমি সাদা ডিম,আর সেই ডিমবেছে কিনুমআমি রবি সিম ।তাইতাড়াতাড়ি আসো জানআমার,তোমার জন্যসবসময়খোলা আছে মুরগীরখামার ।ইতি,তোমার বল্ট

আমাকে দেখতে কেমনলাগছে?


এক মাইয়া এফবি তে নিজেরছবি দিয়া লেকছে আমাকে দেখতে কেমনলাগছে?এক পুলা কমেন্ট করছে'''''''''''''''''তর বাপে ২০০০টাকা দিয়া মুবাইলকিন্না দিতে পারছে আর৫০টাকা দিয়া এক্টা আয়না কিন্না দিতে পারে নাই।

টেনশন কাকে বলে ও কত প্রকার ???


টেনশন কাকে বলে ও কত প্রকার ??? ★★★★★★★★★★★★ রাস্তায় বের হলেন গাড়ি নিয়ে । সুন্দরএকটি মেয়ে লিফট চাইল, দিলেন লিফট। হটাৎ,,,,মেয়েটি গেল অসুস্থ হয়ে, নিয়ে গেলেন হাসপাতালে। কিছুক্ষণ পর ডাক্তার এসে বলল, "মোবারক হো,আপনি বাবা হতে চলেছেন"। শুরু হল টেনশন। টাশকি খেয়ে আপনি বললেন আমি উনার স্বামী নই। কিন্তু মেয়েটি জোরদিয়ে বলতে লাগলো, আপনি তার স্বামী। টেনশন বাড়তে লাগল। পুলিশ আসল এবং আপনার মেডিকেল চেক-আপ হল। রিপোর্ট আসল, আপনি কোন দিন বাবা হতে পারবেন না । # লও_ঠেলা টেনশন গেল বেড়ে। হাফ ছেড়ে বেচে হাসপাতালের বাইরে এসে চিন্তা করতে লাগলেন! ঘরে আমার দুই বাচ্চা,তাহলে এইগুলো কার??? এটা হল আসল টেনশন!! মাইরালা,,,,,

এক মুরগির সাথে এক কাকের প্রেম


এক মুরগির সাথে এক কাকের প্রেম চলতেছে. তো মোরগ এই কথা জানতে পেরে মুরগির কাছে গিয়ে বলল, আমার মধ্যে কিসের অভাব?? আছে আমি অনেক স্মার্ট, কাকের চেয়ে আমি সুন্দর, আমি তোমার প্রতিবেশী, আমার আওয়াজও কাকের চেয়ে অনেক মিষ্টি, আবার আমি মোরগ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান, তারপরও তুমি আমাকে না ভালবেসে ঐ কাকটাকে ভালবাসতে পারলে!!!! মুরগি : আমি তোমার সৌন্দর্য ও যোগ্যতার প্রশংসা করি, কিন্তু মা-বাবার বড় শখ আমি যেন এয়ার ফোর্সের কাউকে বিয়ে করি

ম্যাডাম পড়া নিচ্ছেন...


ম্যাডাম পড়া নিচ্ছেন... ম্যাডামঃ "বলোতো পাপ্পু, মা ইংরেজী যদি Mum হয়, তাহলে মায়ের বোন, মানে খালামণি ইংরেজী কি?" পাপ্পুঃ ম্যাডাম, বড় খালামণি নাকি ছোট খালামণি? ম্যাডামঃ দুইটার তো একই ইংরেজি, তাই না? পাপ্পুঃ না ম্যাডাম, এক না। মা ইংরেজী mum হলে বড় খালামণি ইংরেজী Maximum আর ছোট খালামণি ইংরেজী Minimum

এক বাসায় এক মেয়ে ছিল।


এক বাসায় এক মেয়ে ছিল। সে প্রতিদিন ভার্সিটি থেকে ফেরার সময় এক ছেলেকে তার বাসার সামনে অপেক্ষা করতে দেখতো। এভাবে ১বছর কেটে গেল। মেয়েটি বুঝতে পারল ছেলেটি তার জন্যই প্রতিদিন কষ্ট করে অপেক্ষা করে। তাই মেয়েটিও ছেলেটির প্রতি দুর্বল হতে লাগলো। ছেলেটি মুখ ফুটে কিছুই বলতো না, শুধু বাসার সামনে পায়চারি করতো আর নয়তো ফোন হাতে নিয়ে সময় কাটাতো। মেয়েটি বুঝতে পারলো এই ছেলে লাজুক, তাই যা করার নিজেকেই করতে হবে। একদিন মেয়েটি ছেলেটিকে গিয়ে বললো, "আর কতোদিন এভাবে কাটাবে? বলো তুমি যা বলতে চাও। আমি রাজী আছি।" শুনে ছেলেটি কিছুটা হতভম্ব হয়ে বললো ...... "আপু আপনাদের বাসায় wifi এর পাসওয়ার্ড নেই তাই ফ্রি ডাটা use করতে এখানে আসি, আপনাদের wifi এর speed আরেকটু fast করতে পারেননা? অনেকক্ষন দাঁড়িয়ে থাকতে হয়।" মোরাল : আধুনিক পোলাপাইনগো কাছ থেইকা বেশি রোমান্টিসিজম আশা করা ঠিক না .........

আমি সানসিল্কের শ্যাম্পু ব্যবহার করি


মেয়েঃ আমি সানসিল্কের শ্যাম্পু ব্যবহার করি । তুমি কিসের শ্যাম্পু ব্যবহার কর ? ছেলেঃ আল হেলালের । মেয়েঃ আমি লাক্সের সাবান ব্যবহার করি । তুমি কিসের সাবান ব্যবহার কর ? ছেলেঃ আল হেলালের । মেয়েঃ আমি olay ক্রিম ব্যবহার করি । তুমি কিসের ক্রিম ব্যবহার কর ? ছেলেঃ আল হেলালের । মেয়েঃ আচ্ছা আল হেলাল কি কোন ইন্টারন্যাশনাল ব্রান্ড ? . . . . . ছেলেঃ না । আল হেলাল আমার রুমমেটের নাম...

শুদ্ধ বাংলা ভাষায় কোন গালির অস্তিত্ব নেই…..কি


আমাদের শুদ্ধ বাংলা ভাষায় কোন গালির অস্তিত্ব নেই…..কি ?? বিশ্বাশ হলনা ?? চলুন দেখিঃ ১।কুত্তার বাচ্চা শুদ্ধ বাংলাঃ কুকুর ছানা ২।শালা শুদ্ধ বাংলাঃশ্যালক ৩।তোমার মায়েরে আমি আন্টি ডাকি শুদ্ধ বাংলাঃতোমার মা এমন একজন ব্যাক্তি যাকে আমি আন্টি ডাকি। ৪।ওই হারামজাদা শুদ্ধ বাংলাঃওহে হারামির সন্তান ৫।তোমার নানিরে আমি নানী ডাকি শুদ্ধ বাংলাঃ তোমার নানার স্ত্রীকে আমি আমার নানার স্ত্রী বলিয়া বিবেচনা করি। ৬।তুই শালা আতেল শুদ্ধ বাংলাঃ তুই আমার স্ত্রীর এমন একজন ভাই যার তেল নেই। সুতরাং বন্ধুগন…বুঝতেই পারছেন খাটি বাংলাকে শুদ্ধ বাংলাতে রুপান্তর করলে গালি গুলো কত মধুর হয়ে উঠে..চলুন আজ থেকে সবাই নিজেদের মুখ বদলে দেই….. বদলে যাবে গালির চেহারা…বদলে যাবে দেশ ।

দৌড় দিয়ে ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল


তন দৌড় দিয়ে ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল– রতন : ডাক্তার সাহেব তাড়াতাড়ি চলেন। আমার বাচ্চা হবে। সরি আমার বউয়ের বাচ্চা হবে। ডাক্তার : (একটি টুল বক্স হাতে দিয়ে) চল আমার মোটর সাইকেলে। (বাসায় এসে ডাক্তার টুল বক্সটি নিয়ে ঘরের মধ্যে ঢুকলেন এবং রতনকে বাইরে থাকতে বললেন- এর ১০ মিনিট পর দরজা খুলতেই) র : ডাক্তার সাব আমার বউয়ের কি হলো?কি হলো? ড : তোর এখানে ছেনি আছে? ছেনি দে। র : ডাক্তার সাব ছেনি কি করবেন? এটা দিয়ে কি হবে? ড: তোর বউকে যদি বাঁচাতে চাস তবে ছেনি নিয়ে আয়। (কি আর করার আছে কোন রকম খুজে একটি পুরাতন ছেনি এনে দিল) ১৫ মিনিট পর ডাক্তার সাব ঘামে ভেজা দরজা খুললে — র : ডাক্তার সাব, ডাক্তার সাব আমার বউয়ের কি হলো? ড : তোর এখানে হাতুড়ী আছে? হাতুড়ী। র : ডাক্তার সাব হাতুড়ী কি করবেন? এটা দিয়ে কি হবে? ড: তোর বউকে যদি বাঁচাতে চাস তবে হাতুড়ি নিয়ে আয়। (কি আর করার আছে একটি হাতুড়ীএনে দিল) এর পর ডাক্তার আবার হাতুড়ী নিয়ে দরজা লাগিয়ে দিলে এর ২০ মিনিট পর ডাক্তার সাব ভেজা শরীর, অর্ধ ছেড়া শার্ট নিয়ে দরজা খুলে বের হলেন, বললেন- ) ড : তোর এখানে করাত আছে? করাত। র : ডাক্তার সাব আমার বউয়ের কি হলো? কি অবস্হা? ড: কিছু হয়নি। করাত লাগবে। র: ধুর শালা তুমি একটা ফালতু ডাক্তার। একবার ছেনি চাও, একবার হাতুড়ী আবার করাত চাচ্ছ। বাচ্ছা হওয়াতে এসব লাগে নাকি?। কি হবে এসব দিয়ে? ড: দেখ রতন উত্তেজিত হ্ইও না। আমি যে কাঠের বাক্সটি এনেছিলাম। তার চাবি খুজে পাচ্ছি না। আর বাক্সটি এখনোও ভাঁঙ্গতে পারিনি।

স্ত্রীকে নিয়ে মার্কেটে গেছে পাখি ড্রেস কিনতে।


এক লোক তার দুই মেয়ে আর স্ত্রীকে নিয়ে মার্কেটে গেছে পাখি ড্রেস কিনতে। সে এক দোকানে ঢুকে দোকানদারকে বলল, আমার ছোট মেয়েকে "টুনটুনি পাখি" বড় মেয়েকে "টিয়া পাখি" আর আমার স্ত্রীকে একটা "শকুন পাখি"র ড্রেস দেখান ।

ওগো ঈদের শপিং করব বলে


স্ত্রী:ওগো ঈদের শপিং করব বলে, যেতে চাই আজ শপিং মলে। স্বামী :অফিসে জমা অনেক কাজ, না গেেল হয় না জান আজ। স্ত্রী:তুমি ভাবো তুমিই চালাক, আজ না গেলে দিবো তালাক। স্বামী :মজা করছিলাম কখন যাবা, কিনে দেবো যাই চাবা।(তালাকের ভয়ে) স্ত্রী :এইতো মোর লক্ষী স্বামী, পাখি কিনবো ৬ হাজার টাকা দামী স্বামী :অন্য কোন জামা কেনো, শুধুই কি পাখি চেনো।(পকেটের কথা চিন্তা করে) স্ত্রী :পাখি না কিনে দিলে খাবো তোমায় আস্ত গিলে স্বামী:স্টার জলসার সিরিয়াল দেখে, স্বামীর পকেট খালি করতে শেখে। (অসহায় ভাবে) স্ত্রী :এই কি বললে তুমি, তোমার পকেট খালি করি আমি। স্বামী :বোঝেনা .........সে বোঝেনা............., পাখি ছাড়া কিছুই খোজে না। (বাড়ি যাওয়ার রিকশা ভাড়াও পকেটে নাই এই শোকে)

যদি একটা পাখি কে গুলি করা হয় কয়টা পাখি থাকবে ??? .


মেয়ে > এক টা বেঞ্চের উপর ৩ টা পাখি বসে আছে । যদি একটা পাখি কে গুলি করা হয় কয়টা পাখি থাকবে ??? . . . . . . . ছেলে > একটাও না । গুলির শব্দে সব পাখিই উড়ে যাবে । . . . . . মেয়ে > বোকা । ১ টা । কিন্তু তোমার এই চিন্তা আমার ভাল্লাগছে ...। . . . . . এইবার ----- ছেলে > তিন জন মহিলা আইস্ক্রিম খাচ্ছে । তিন জনই পোলার আইস্ক্রিম খাচ্ছে । একজন চুষে খাচ্ছে , একজন অল্প অল্প করে মুখে দিয়ে খাচ্ছে আরেকজন কামড় দিয়ে দিয়ে খাচ্ছে । এদের দেখে কিভাবে বুঝবে যে কে বিবাহিত ??? . . . . . . মেয়ে> একটু লজ্জা পেয়ে যে হয়তো চুষে খাচ্ছে !!!!!!! . . . . . . . ছেলে > হা হা জি না যার হাতে বিয়ের আংটি আছে উনি বিবাহিত। কিন্ত তোমার এই চিন্তা আমারও ভাল্লাগছে

"তাড়াতাড়ি তোলো, এতক্ষণ লাগে নাকি ??"


পড়ানোর এক পর্যায়ে মেজাজ খারাপ কইরা ছাত্রীকে বললাম, "তাড়াতাড়ি তোলো, এতক্ষণ লাগে নাকি ??" ছাত্রীর আম্মা দৌড়াইয়া রুমে আসলো ... বিব্রত হইয়া কইলাম, "অঙ্কটা তাড়াতাড়ি তোলো !!" ১০ মিনিট পর বললাম, "ধরো ... তাইলেই বের হবে !!" আবার তার আম্মা দৌড়াইয়া আসলো ... বিব্রত হইয়া বললাম, "ধারার সমষ্টি 'n' ধরো ... তাইলেই বের হবে ... ANSWER বের হবে !!" তার কিছুক্ষণ পর বলিলাম, "১ মিনিটেই হয়ে গেলো ??" আবার ছাত্রীর আম্মা দৌড়াইয়া আসলো ... বিব্রত হইয়া বলিলাম, "এত্ত এত্ত জটিল গুণ ... ১ মিনিটে কেমনে হইল ??" তার কিছুক্ষণ পর ম্যাথ দেখতে দেখতে বলিলাম, "এইখানে কী করছো ?? ... গুণ কেন করছো ?? ... কী করতে হবে বলো তো ??" ছাত্রী বলিল, "ভাগ !!" ছাত্রীর আম্মা আবার দৌড়াইয়া আসিল ... ছাত্রীর আম্মাও "ভাগ" বলার আগেই বিব্রত হইয়া বলিলাম, "আজকে এই পর্যন্তই ... আমি যাই !!

কেমিস্ট : হ্যাঁ, বলুন।


কেমিস্ট : হ্যাঁ, বলুন। . . . এবার বল্টু তার ওষুধের বোতল থেকে এক চামচ ওষুধ কেমিস্টকে খাইয়ে জিজ্ঞেস করল , "মিষ্টি নাকি?? " . . . . কেমিস্ট : নাতো, কেন??? . . . . বল্টু : আরে এটাই জানার ছিল। ডাক্তার বলসিলো যে, কেমিস্টের কাছে গিয়ে চেক করাতে যে প্রসাবে সুগার আছে কি না।

বাবা ৫০০ টাকা লাগবে?


.বাবা ৫০০ টাকা লাগবে? .. কেনো? .. হাত খরচের জন্য।। পকেট থেকে বের করে দিলো!! কিছু দিন পর!! ..বাবা,৩৫০ টাকা লাগবে! ..কেনো? .. নেট নিবো তাই । .. তোর মার কাছ থেকে নিস । আবার, .. বাবা টাকা লাগবে। .. কেনো? .. বন্ধুরা সবাই পিকনিক করবো।। .. নিস পরে।। .. না না!! এখনই দাও পকেট হাতড়ে কিছু টাকা দিলো ।। .. বাবা বই কিনতে হবে, টাকা দাও। ..খুশি হয়ে, কতো লাগবে? .. ৫০০ টাকা ? (বাড়িয়ে বললাম।। বাকিটা আমার) আমরা মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে।। আমাদের এতো চাহিদা থাকতে নেই, তবুও তৈরী হয়ে যায় ।। আর এই সব চাহিদা একা কষ্ট করে যে মানুষগুলো পূরন করে চলেছে তাদের নাম “বাবাও মা“ ।। এমনও হয়েছে, বাসায় ঢুকছি, তখন বাবা -মা কথা বলছে "ছেলেটির বই কিনে দিতে হবে, আবার তোমার ডাক্তারও দেখানো লাগবে!! " মা কোন দ্বিধা ছাড়াই আমার বই আগে কিনতে বলে!! পরে বাবা টাকা ম্যানেজ করে বই, ডাক্তার দুইটারই ব্যাবস্থা করে।। ঈদের মার্কেট করার সময় , বাবাকে কিছু নিতে বলি। নেয় না।। শুধু বলে : আমার তো জামা আছে, এইটা দিয়েই চলে যাবে ।পাছে আমাদের জামা - কাপড় কিনতে টাকার শর্ট পরে তাই!! [নিজে ৩ বছর পুরাতন জামা পড়ে কিন্তু আমাদের ৬মাস পরপর জামা প্যান্ট কিনে দেয় ] এতোকিছুর পরও বাবার মার সাথে খারাপ ব্যাবহার করে ফেলি!! বুঝতে পারি পরে, আসলেই বড় ভুল করে ফেলেছি।। "মাথার উপর একটা বটগাছ আছে তো তাই বুঝি না!!" মা-বাবা -I LOVE YOU SO MUCH

শনিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০১৪

৯ম শ্রেণী তে। আপনি?


েয়ে - Hi ছেলে - Hello মেয়ে - আপনি কি করেন? ছেলে - পড়াশুনা. মেয়ে - Kishe Poren? ছেলে - ৯ম শ্রেণী তে। আপনি? মেয়ে - Buet E Mechanical Engineering. ছেলে - ও তাই? আচ্ছা.? (মূহূর্তে আমি 3 Idiots মনে হয়ে গেল) আচ্ছা বলেন তো Induction Motor কিভাবে চালু হয়? মেয়ে - Actually.. Vaiyya.. Ami BBA Te Pori... ছেলে - আচ্ছা। বলেন তো What Are The Principles Of Economics? মেয়ে - Sorry... Mittha Bolar Jonno... Shotti Bolte Ami Political Science E Pori ছেলে - আচ্ছা। ফ্রান্স এর রাজনীতির নীতি কি? মেয়ে - Ufff... Shotti Kotha Hocce Ami Class 10 e Pori ছেলে - আলোর গতি কত? মেয়ে - Maaf Chai.... Ami Class 7 - e Pori...... Ki Bujlen....?????

আঞ্চলিক ভাষায়প্রেমিক প্রেমিকারconversation !!


সিলেটি আঞ্চলিক ভাষায়প্রেমিক প্রেমিকারconversation !! must read>Hello # Jan>অয়, জানু ভালা আছনি?>অয় ভালা!>কিতা কররায়?>হুতি রইছি>আমারে মন কররায় নি?>তোমারে তো হক্কল সময়মনডাত রাখি,>মিছা মাত মাইত্তনা,আমারে ভূলি গেছ!>ইলা তুমি কইতা পারলায় নি>অয়>হুন,কালকো কিং বিরিজযাইমু,তুমি আইবায়!>না পারতাম নায়>কেনে?>আব্বুরে যে ডরানি ডরাই,যদি দেখিলায়!>আরে দেখত নায়,পিরিতেরচাদরে ঢাইকা রাখমু!>অয় অয় অত ফিরিত দেখাওনানি!মরি যাইরাম!>জানুতুমি ইলা মাত্তাছো কেনে!তুমি আমারে ভালা পাওনা!>হাছা কইছ, পাইনা!>এরে এরে হুন,ইলা মাতলে আমি গোসা করমু,>করোউক্কা গোসা!>হের পরে কুনু মাততাম নায়!>না মাইত্ত!>হাছা কইরায় নি?>অয় অয়>এরে রাখি দিরাম!>রাখি দেও!>টাটা>এরে এরে হুন,হাছা হাছা রাখি দিরায়,আমি নুঢং করছি!>আমি তো রাখলাম নায়,ডরদেখাইছি!>হিহিহিহি তুমি একগুপচা পোয়া!>আর তুমিও পচা ফুরি!>হুন,আব্বু ডাকছে!>একটুখান থাক>আমি আইলে মিস দিরাম>ওগুই চিন,খালি মিস দিতায়।>কিতা কইছ,আবার কওছাইন।>না কোনতা নায়>তুমি বাক্কা বাড়িগেছনানি! আমারে ভাললাগেরনানি>না গো জানু,আই লাভ ইউ>আমিও লাভ ইউ>টা টা>হেসে মাত অইব!>ওখন যাই! বাঈ বাঈ!

তোতলা হওয়ার কারণে তার বিয়ে হচ্ছেনা।


এক ছেলে তোতলা হওয়ার কারণে তার বিয়ে হচ্ছেনা। ! ! ! ! . একদিন মেয়ে দেখতে যাওয়ার সময় ছেলের মা বলল, "বাবা ঐ ! ! ! বাড়িতে গিয়ে তুমি কোন কথা বলবে না। একদম চুপ থাকবে। ঠিক ! ! ! আছে? ছেলে :- থিথ আতে মা। . . . . . মেয়ে দেখার সময় মেয়ে চা নিয়ে আসলো। ছেলে :- (চা মুখে দিতেই ! ! ! চিৎকার দিয়ে বলল) গলম! গলম! . . . . . . . . . . . . . . . মেয়ে :- আলে ফুত মালো! ফুত মালো! হাহাহাহাহা এইবার ! ! ! মনে হয় বেচারার বিয়ে হইয়া যাইবো।

আরো ২০ টাকা কম দিয়েন


ভাই , বাঁশ কতো করে ? - ২০০ টাকা । - ১৫০ টাকা রাখা যায় না ? - আচ্ছা , ঠিক আছে । - ভাই , বাঁশের উপরের অংশ তো লাগে না,ওইটা বাদ দিলে আরো ২০ টাকা কম পাবো না? - আচ্ছা , আরো ২০ টাকা কম দিয়েন । - ভাই , বাঁশে তো অনেক আগাছা লেগে আছে,ওগুলো ছেঁটে ফেলে দিলে আরো ৫ টাকা কম পাবো না ? - আচ্ছা যান ৫ টাকা কম দিয়েন । - ভাই আপনার কি ধারনা এই বাঁশ দিয়া আমিবাঁশের কেল্লা বানাবো ? মাসুম বাচ্চা,বায়না ধরেছে বাঁশের মাচা বানিয়ে খেলাকরবে । ( বাঁশওয়ালা কাঁদো কাঁদো সুরে )- ভাই , যান আরো পাঁচ টাকা কম দিয়েন । - ভাই , বাঁশগুলো যদি আমি নিজে কেটে নিয়ে যাই আরো দশটা টাকা কম পাওয়া যাবেনা ? বাঁশওয়ালা মুখ শক্ত করে বাঁশ ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে বললেন - - ভাই ,বাঁশ কেনা লাগবো না । আপনার GP সিম চালু করে কথা বলতে বলতে বাসায় যান, দেখেন GP কিভাবে আপনারে বাঁশ দেয় ।

বল্টু, মেডামেরা মায়ের মত!


বল্টু স্কুল থেকে ফিরেই বাবাকে বলছে, . - বাবা, আজকে না আমাদের স্কুলে সুন্দরী একটা মেডাম এসেছে! আমি না উনাকে ভালবেসে ফেলেছি! . . - ছিঃ বল্টু, মেডামেরা মায়ের মত! উনাদের নিয়ে উল্টাপাল্টা ভাবতে নেই! . . . . . . . . . . . - তুমি তো তাই বলবা! মেডাম মায়ের মত হলে তো তোমার লাভ সেটা আমি ভাল ভাবেই জানি!

সোনার বাংলা দেখা যাবে।


দুই বান্ধবী রিক্সসায় চরে পার্কে যাচ্ছে. . . কিছুক্ষন যাওয়ার পর তারা দুজনেই দেখতে পেল যে রিক্সঅলার লঙির পিছনে ছিড়া দিয়ে সব দেখা যাচ্ছে। লজ্জা পেয়ে এক বান্ধবী রিক্সাওলাকে বলে যে মামা আপনার জয় বাংলা দেখা যাচ্ছে লঙ্গিটা একটু ঘুড়িয়ে পড়েন!! রিক্সওয়ালা. ! ! ! ! ! ! এখন তো জয় বাংলা দেখা যাচ্ছে. . . আর ঘুড়িয়ে পড়লে তো সোনার বাংলা দেখা যাবে।

মেয়ের পেটে বাচ্চা হয়েছে.....


এক unmarrid মেয়ের পেটে বাচ্চা হয়েছে..... বাবা: প্রচন্ড রেগে,খামোশ!!! কোন হারামজাদার কাজ এটা? : : : : : : : : : মেয়ে: miss call তো সবাই মারত, জানি না কার টা receive হয়ে গেছে। বুঝলে লাইক দিন, না বুঝলে ফিডার খান।

আবুল ATM বুথ থেকে টাকা তুলছে।


আবুল ATM বুথ থেকে টাকা তুলছে। হঠাৎ তার পেছন থেকে এক লোক বলে উঠলঃ ভাই, আমি আপনের পাসওয়ার্ড দেইখা ফালাইছি !! আবুল চিন্তিত হয়ে বললঃ হায় আল্লাহ !! বলেন তো পাসওয়ার্ডটা কি ?? . . . . লোকঃ ৪টা স্টার (****) !! আবুল ফিক করে হেসে বলল ↓↓↓ . . . . হয় নাই, হয় নাই !! আমার পাসওয়ার্ড 8090 !! হাঃ হাঃ হাঃ আবুল আবুলই রয়ে গেল।

চাউল তাহলে আমার ১০ কেজি দিন


একদিন এক বাউল গেলেন সদাই- পাতি কিনতে! কিছু সদাই কেনার জন্য মুদি দোকানে দাঁড়ালেন. দোকানদারঃ আসুন বাবাজি, কি দরকার আপনার? . বাউলঃ বাবা, আপনার দোকানে ভালো মানের চাউল হবে? দোকানদারঃ জী হবে,এই দেখুন ৪০ টাকা কেজি. বাউলঃ আচ্ছা বাবা এই চাউল তাহলে আমার ১০ কেজি দিন আপনার কাছে দেশি মশুরের ডাউল হবে? দোকানদারঃ হ্যাঁ বাবা দেশি ডাউল, মাত্র ৯৫ টাকা. বাউলঃ আচ্ছা বাবা তাহলে ৫ কেজি ডাউল দিন! সদাই নেয়ার পর ঐ বাউল সম্পুর্ন টাকা পরিশোধ করলেন এরপর দোকানদার একটু সংকোচ করে বাউলকে বললেনঃ- . দোকানদারঃ বাবাজি অনেক লোককে দেখি সাধু বা সুন্দর ভাষায় কথা বলেন, কিন্তু আপনার ভাষাটা একটু বেশি সাধু! যেমন আপনি চাল- কে চাউল, ডাল- কে ডাউল বলেন এই আর কি. . . . . . . . . . . . . . . বাউলঃ (একটা দীর্ঘনিঃশ্বাশ ছেড়ে) বাবারে চাউল- কে যদি আমি চাল এবং ডাউল- কে যদি আমি ডাল বলি তাহলে আমার মত বাউল- কে আপনারা কি বলবেন? 1 Shareপছন্দপছন্দ · · ভাগ করুন

আমাদের ঐ মেয়েকে খুঁজা দরকার,


ম্যাম:প্রতিটা পুরুষের সাফল্যের পিছনে একটা মেয়ের অবদান আছে,, এ থেকে তোমরা কি শিখলে...?? বল্টু: ম্যাম পড়া লেখা করে সময় নষ্ট না করে....... . . . . . . . . আমাদের ঐ মেয়েকে খুঁজা দরকার,,

তোমাকে ভালোবাসার আগে কথা দিয়েছিলাম


এক ছেলে তার স্ত্রীর সাথে কথা বলছে। তার স্ত্রী তাকে বলছেঃ আমি আর তোমার সংসার করতে পারবো না। ছেলেঃ কেন লক্ষ্মী সোনা? স্ত্রীঃ তোমার মা সারাক্ষণ আমার সাথে কথা কাটাকাটি করেন। ছেলেঃ মার বয়স হয়েছে। এটা কোন বিষয় না। দেখবে মা তোমাকে অনেক ভালবাসে ও বাসবে । তুমি তার মেয়ের মতো। তখন স্ত্রী বলতেছেঃ আচ্ছা ধর একটা নৌকাই আমি আর তোমার মা। নৌকাটা ডুবে যাচ্ছে। যেকোন একজনকে বাঁচাতে হবে তোমার তুমি কাকে বাঁচাবে? ছেলেটা একটু মুচকি হাসল । . . . . . . . . কিছুক্ষণ পর বললো দেখ আমি পৃথিবীতে দুইজন নারীকে সব চেয়ে বেশী ভালোবাসি । একজন আমার মা আর একজন হলে তুমি । নৌকা যদি ডুবে যায়। আমি আগে আমার মাকে বাঁচাবো। মাকে বাঁচিয়ে তোমার সাথে নৌকায় ডুবে মরে যাবো। কারন তোমাকে ভালোবাসার আগে কথা দিয়েছিলাম তোমার হাত ধরে। বাঁচতে হলে দুজন একসাথে বাঁচবো আর মরতে হলে একসাথেই মরবো। এই কথা শোনার পর মেয়েটি কেঁদে ফেলল। বললো আমাকে মাফ করে দাও জান । আমি তোমাকে কষ্ট দিতে চাই নাই। ছেলেঃ আমি যদি তোমার দেয়া একটু কষ্ট না সইতে পারি তাহলে আমার ভালোবাসাটাই বৃথা...... কে কে মাকে ভালবেসেন??? সবাই I Love Ma লিখে কমেন্ট করেন

আঙ্কেল কয়টা বাজে?


যুবকঃ আঙ্কেল কয়টা বাজে? আঙ্কেলঃ বলব না! »কেন? »আরেকদিন যেকোন জায়গায় পেলে জিজ্ঞাসা করবে তাই! »করতেই তো পারি! »সে জন্যই বলব না! »কারন টা কি? »এই ধর এভাবে বলতে বলতে আমরা পরিচিত হব! »হতেই তো পারি আঙ্কেল! »হঠাৎ একদিন আমার বাসার সামনে দিয়ে যাবে! »যেতেই তো পারি! »চোখের সামনে পড়লে বাসায় আসতে বলব ভাতিজার খাতিরে! »এটা তো যেকোন ভদ্রলোকই বলবে! »বাসায় এনে বসতে দেব,তারপর চা এনে দিব! »মেহমানকে তো দিবেন স্বাভাবিক! »তারপর তুমি বলবে চা টা দারুন হয়েছে,কে তৈরী করল? »ভাল হলে বলতেই পারি! »আমি বলব আমার মেয়ে!তারপর বলবেন দেখি আপনার মেয়েকে,এত ভাল চা বানায়! »তাকে একটা ধন্যবাদ তো জানাতেই পারি! »ধন্যবাদ জানালে হাই,হ্যালো এসব হবে,কিছু কথা বার্তা হবে! »হতেই তো পারে! »তারপর মাঝে মাঝে আমার বাসায় আসতে থাকবে! »আসলে তো সমস্যা হবে না! »একসময় ভাল বন্ধু হবে! »হতেই তো পারি বন্ধু! »তোমার মিষ্টি কথায় আমার মেয়ে প্রেমে পড়তে পারে! »কি যে বলেন আঙ্কেল!লজ্জ্বা লাগে! »একসময় বিয়ের জন্য প্রস্তুত হবে! »প্রেম করলে তো বিয়ে করব স্বাভাবিক! »আমার কাছে দোয়া চাইতে আসবে.... »গুরুজনের দোয়া ছাড়া কি হয়,অবশ্যই দোয়া চাইতে আসব! »তারপর আমার মেয়ে বলবে আব্বু রাজি হয়ে যাও »আমাকে ভালবাসে তো তাই! »SHUT UP ! আমি এমন ছেলের কাছে বিয়ে দেব না যে,একটা ঘড়ি কিনতে পারে না..

সে মেসেজটা পড়লো।


একদিন একটা ছেলে, কোন একটা কারনে আত্মহত্যা করতে চাইলো। কিন্তু মরার আগে সে দুইটা মেসেজ সেন্ট করে গেলো । একটা তার Girlfriend কে, আর আরেকটা তার এক বন্ধুকে। মেসেজটা ছিলো এরকমঃ Ami jacchi. Taratari Reply Daw. একটু পরই মেসেজ এর প্রথম রিপ্লাই টা আসলো, ছেলেটা দেখলো তার Girlfriend পাঠাইছে । সে মেসেজটা পড়লো। তো মেসেজটা ছিলো এরকমঃ Ok jaw. Ami Ektu Busy Achi. Tumar SatheAmi Pore Dekha korbo. Bye. এটা দেখে ছেলেটার মনটা আরো খারাপ হয়ে গেলো। ঠিক তখনই আসলো ২য় রিপ্লাইটা। যা তার বন্ধু পাঠাইছে । তো, মেসেজটা ছিলো এরকমঃ Tui Amare raikha koi jash?? Ektu dara mama, ami 15 minutes er moddhe tur bashay aitachi. মেসেজটা পড়ে ছেলেটা হাসলো । আর মনে মনে ভাবলো, আজও প্রেম বন্ধুত্বের কাছে হেরে গেলো.

আমি আব্বুকে বলবই বলব


ছোট ভাই তার বড় ভাই কে সিগারেট টানা অবস্থায় দেখে ফেলেছে.... :: ভাইয়া , তুই সিগারেট খাচ্ছিস ! আমি এখনি আব্বুকে বলে দেব :: ¤ দুষ্টু ভাইয়া আমার , প্লিজ আব্বুকে বলিস না , তোকে আমি অনেক চকলেট কিনে খাওয়াবো ¤ :: না না না , চকলেটের লোভ দেখাবে না , আমি আব্বুকে বলবই বলব :: ¤ প্লিজ এমন করেনা ছোটন , তোকে আমি আইসক্রিম খাওয়াবো , চিপস খাওয়াবো , জুস খাওয়াবো , আব্বুকে বলিস না ¤ :: হবেনা চলবেনা , আব্বুকে বলবই :: ¤ আচ্ছা যা খেতে চাস তাই খাওয়াবো , আব্বুকে বলিস না , বল কী খাবি . :: সিগারেট দে , একখান টান মারি :: মাইরালা

আমি বিয়ে করবো।


ছেলে : আব্বু, আমি বিয়ে করবো। বাবা : বাবা, তোমার তো এখনো বয়স হয়নি। আরেকটু বড় হও তারপর তোমার বিয়ে দিব। ছেলে : আচ্ছা, আমিতাহলে খেলতে যাই। বাবা: কোথায় খেলতে যাবা? ছেলে : আব্বু , পাশের বাড়ির সুমির সাথে। বাবা : না বাবা, তুমি তো এখন বড় হইছো । এখনতো আর সুমির সাথে খেলা যাবেনা । ছেলে : আব্বু, তাহলে আমার বিয়ে !!!

টাকাগুলো পকেটে ঢুকিয়ে সোজা বাসায়


সিফাত জাল টাকা ছাপাতে ছাপাতে একদিন ভুলে একটা তিনশ টাকার নোট ছাপিয়ে ফেলে। এই নিয়ে সে মহা টেনশনে পড়ে গেলো। এটা কি ফেলে দিতে মন চায়...??? শত হলেও তিনশ টাকা...…… " " -----এক মুদি দোকানে গিয়ে বললো, ভাই ৩০০ টাকার নোট ভাঙতি হবে?? : : ----দোকানদার মৃদু হেসে বললো, ভাই, হবে। এই বলে দোকানদার ৩০০ টাকার নোট ভাঙতি করে দিলো। " " ----আর সিফাতও বেশ তাড়াহুড়া করে ভাঙতি টাকাগুলো পকেটে ঢুকিয়ে সোজা বাসায় চলে এলো। বাসায় এসে মনে মনে বলছে, বলদ দেখছি জীবনে অনেক, এই মুদি দোকান- দারের মতো আবাল বলদতো দেখি নাই কোনদিন... ৩০০ ট্যাকার নোট দিলো ভাঙতি..এই বলে হাসতে হাসতে পকেট থেকে ভাঙতি টাকা গুলো বের করে দেখে………… ' ' ' ' ' ' ' ' ___________৪টা ৭৫ টাকার নোট!!

বল্টুর চিঠিঃ


বল্টুর চিঠিঃ প্রিয় জান. তোমার কোন ঊপমা নাই, আমি শুধু তোমারে চাই । দেখেছি প্রথম বার, মুরগীর মত চেহারা তোমার ! কত যে আসা ছিল আমার, তোমায় নিয়ে খুলুম ১টা খামার ! পাড়বে যে তুমি সাদা ডিম, আর সেই ডিম বেছে কিনুম আমি রবি সিম । তাই তাড়াতাড়ি আসো জান আমার, তোমার জন্য সবসময় খোলা আছে মুরগীর খামার । ইতি, তোমার বল্ট.......

বৌমা, এসব তোমাকে কে বলেছে....


শ্বাশুড়িঃ বৌমা, তুমি কাঁদছো কেন....?? . বৌমাঃ মা, আমি কি পেত্নীর মতো দেখতে.....?? . শ্বাশুড়িঃ না, একাবারেই না..... . বৌমাঃ আমার চোখ দুটো কি আমড়ার মতো.....?? . শ্বাশুড়িঃ না তো........ বৌমাঃ আমার নাকটা কি পকোড়ার মতো......?? . শ্বাশুড়িঃ না না....... বৌমাঃ আমি কি মোষের মতো মোটা আর কালো......?? . শ্বাশুড়িঃ না বৌমা, এসব তোমাকে কে বলেছে....?? . বৌমাঃ তাহলে পাড়ার সবাই আমাকে কেন বলে যে........ । । । । । । । । । । তুমি তোমার শ্বাশুড়ির মতো দেখতে......।। পছন্দপছন্দ · · ভাগ ক

চাপা মারা।


প্রশ্ন :আপনার নাম কি? উঃ :আমার নাম চাপা চৌধুরী। প্রশ্ন :বাড়ী কোথায়? উঃ :চাপাইনবাবগঞ্জ। প্রশ্ন :আপনার প্রিয় ফুল কি? উঃ :চাপা ফুল। প্রশ্ন :প্রিয় ফল কি? উঃ :চাপা কলা প্রশ্ন :প্রিয় তরকারী? উঃ :চাপা শুটকি। প্রশ্ন :অবসর সময় কি করেন? উঃ :চা– পাতার গন্ধ শুকি। প্রশ্ন :প্রিয় চলচ্চিত্র কি? উঃ :চাপা ডাঙ্গার বউ। প্রশ্ন :সখ কি? উঃ :চাপা মারা। :x প্রশ্ন :রাগেন কখন? উঃ :চাপা উত্তেজনায়। প্রশ্ন :আনন্দে কি করেন? উঃ :চাপা হাসি দেই। প্রশ্ন :দুঃখ পেলে কি করেন? উঃ :চাপা কান্না করি। প্রশ্ন :আপনার প্রিয় ব্যক্তিত্ব কারা? উঃ :চাপাবাজরা। প্রশ্ন :আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কি? উঃ :ট্রাক চাপা পড়ে কেউ যেন না মরে তার ব্যবস্থা করা। প্রশ্ন : (হাতের আঙ্গুলে ব্যান্ডেজ বাধা দেখে জিঙ্গেস করলাম) আঙ্গুলে ব্যাথা পেলেন কি করে? উঃ :দরজায় একটু চাপা খাইছিলাম। .....আরকিছু ? মাইরালা হেতেরে কেউ মাইরালা।

চাপা মারা।


প্রশ্ন :আপনার নাম কি? উঃ :আমার নাম চাপা চৌধুরী। প্রশ্ন :বাড়ী কোথায়? উঃ :চাপাইনবাবগঞ্জ। প্রশ্ন :আপনার প্রিয় ফুল কি? উঃ :চাপা ফুল। প্রশ্ন :প্রিয় ফল কি? উঃ :চাপা কলা প্রশ্ন :প্রিয় তরকারী? উঃ :চাপা শুটকি। প্রশ্ন :অবসর সময় কি করেন? উঃ :চা– পাতার গন্ধ শুকি। প্রশ্ন :প্রিয় চলচ্চিত্র কি? উঃ :চাপা ডাঙ্গার বউ। প্রশ্ন :সখ কি? উঃ :চাপা মারা। :x প্রশ্ন :রাগেন কখন? উঃ :চাপা উত্তেজনায়। প্রশ্ন :আনন্দে কি করেন? উঃ :চাপা হাসি দেই। প্রশ্ন :দুঃখ পেলে কি করেন? উঃ :চাপা কান্না করি। প্রশ্ন :আপনার প্রিয় ব্যক্তিত্ব কারা? উঃ :চাপাবাজরা। প্রশ্ন :আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কি? উঃ :ট্রাক চাপা পড়ে কেউ যেন না মরে তার ব্যবস্থা করা। প্রশ্ন : (হাতের আঙ্গুলে ব্যান্ডেজ বাধা দেখে জিঙ্গেস করলাম) আঙ্গুলে ব্যাথা পেলেন কি করে? উঃ :দরজায় একটু চাপা খাইছিলাম। .....আরকিছু ? মাইরালা হেতেরে কেউ মাইরালা।

চাপা মারা।


প্রশ্ন :আপনার নাম কি? উঃ :আমার নাম চাপা চৌধুরী। প্রশ্ন :বাড়ী কোথায়? উঃ :চাপাইনবাবগঞ্জ। প্রশ্ন :আপনার প্রিয় ফুল কি? উঃ :চাপা ফুল। প্রশ্ন :প্রিয় ফল কি? উঃ :চাপা কলা প্রশ্ন :প্রিয় তরকারী? উঃ :চাপা শুটকি। প্রশ্ন :অবসর সময় কি করেন? উঃ :চা– পাতার গন্ধ শুকি। প্রশ্ন :প্রিয় চলচ্চিত্র কি? উঃ :চাপা ডাঙ্গার বউ। প্রশ্ন :সখ কি? উঃ :চাপা মারা। :x প্রশ্ন :রাগেন কখন? উঃ :চাপা উত্তেজনায়। প্রশ্ন :আনন্দে কি করেন? উঃ :চাপা হাসি দেই। প্রশ্ন :দুঃখ পেলে কি করেন? উঃ :চাপা কান্না করি। প্রশ্ন :আপনার প্রিয় ব্যক্তিত্ব কারা? উঃ :চাপাবাজরা। প্রশ্ন :আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কি? উঃ :ট্রাক চাপা পড়ে কেউ যেন না মরে তার ব্যবস্থা করা। প্রশ্ন : (হাতের আঙ্গুলে ব্যান্ডেজ বাধা দেখে জিঙ্গেস করলাম) আঙ্গুলে ব্যাথা পেলেন কি করে? উঃ :দরজায় একটু চাপা খাইছিলাম। .....আরকিছু ? মাইরালা হেতেরে কেউ মাইরালা।

এক লোকের ফোনে ম্যাসেজ এলো..... "সরি স্যার, আমি আপনার "WIFE" কে ব্যবহার করেছি। দিন রাত যখনই সময় পেয়েছি, তখনই ব্যবহার করেছি। বিশেষ করে আপনি যখন বাড়ি থাকেন না। যতটা ব্যবহার আমি করেছি ততটা বোধহয় আপনিও করতে পারেন নি। কিন্তু, আমি এখন আমার ভুলের জন্যে খুবই লজ্জিত। পারলে আমাকে ক্ষমা করে দেবেন।" ম্যাসেজটা পড়ে লোকটি খুব রেগে গেল..., সে রিভালবার বার করে তার বৌ কে গুলি করে মেরে দিল। কিছুক্ষন পর লোকটির আবার ম্যাসেজ এলো..... "সরি স্যার, ভুল হয়ে গেছে, . . . . . . . . . "WI FI"

লোডশেডিং। তাই আলো ছিলো না ..


শিক্ষকঃ তুমি হোমওয়ার্ক করে আনো নি কেন? ছাত্রঃ স্যার , লোডশেডিং। তাই আলো ছিলো না ... স্যারঃ মোমবাতি জ্বালালেই হতো। ছাত্রঃ স্যার, লাইটার ছিলো না... স্যারঃ লাইটার ছিলোনা কেন ? ছাত্রঃ স্যার , বাবা যে রূমে নামাজ পড়ছিলো ওখানে ছিলো। স্যারঃ তাহলে .. ওখান থেকে আনলে না কেন? ছাত্রঃ স্যার , আমার ওজু ছিলোনা ... স্যারঃ ওজু ছিলোনা কেন ? ছাত্রঃ পানি ছিলোনা স্যার... স্যারঃ কেন ছিলো না ? ছাত্রঃ মোটর কাজ করছিলো না!!! স্যারঃ স্টুপিড !!! মোটরে কি হয়েছিলো? ছাত্রঃ স্যার , শুরুতেই তো আপনাকে বললাম , কারেন্ট ছিলো না। ছাত্রের এই অজুহাতের জন্য কয়টা লাইক দিবেন?

ভাই,তুই আমার বন্ধু


মেসি : ভাই,তুই আমার বন্ধু হয়েও আমাদেরকে এই বাঁশটা দিলি! # নেইমার : আমার কোন করার নাই,আমি তো একটা গোলও দিছিনা। গোল দিছে তারদেল্লি। আর তুই শালা পেনাল্টি শটটাও ভালো করে দিতে পারস না। #মেসি: আরে ভাই আর কইস না,তোদের গোলকিপারটা চরম। হেই গোলডা ছাইড়া দিতো,হেরে কিছু ঘুষ দেলাইতাম। #নেইমার: ও...তুই তাহলে বার্সেলোনায় ঘুষ দিয়া দিয়া গোল দেস। শালা বাটপার ভাগ এখান থেকে।.

জান তুমি কি কর ?


মেয়ে: জান তুমি কি কর ? ছেলে: সেভ করি । মেয়ে: তোমাকে যখনই ফোন দেই তুমি তখনই সেভ কর । দিনে তুমি কতবার সেভ কর ?, ছেলে: ২৫-৩০ বার । মেয়ে: তুমি কি পাগল ? ছেলে:না ,আমি নাপিত...

তুরা সিরিয়াসলি নিছনা রে।


প্রেমিকারে নিয়া KFC তে বার্গার খাইতাছি। ফিলিং :কেউ বিরক্ত করিস না। ----- তার ছোট ভাই কমেন্ট করছে, ভাই তুই প্রেমিকারে নিয়া KFC তে মজা লুটাইতাছস। এদিকে আব্বার পকেটের সর্বনাশের দায়ে আমারে চোর সাব্যস্ত কইরা আব্বায় ভাত অফ কইরা দিছে। টাকার ভাগতো তুইও নিছস আর শাস্তি আমি একলা ভোগ করুম? ভাই মাইন্ড করিসনা, তর ডেটিং-এর ব্যাপার টা আব্বার কান বরাবর পৌছাইয়া দিতাছি। ------ বন্ধুর কমেন্ট,"হালারপো প্রেমিকারে নিয়া KFC তে বার্গার গিলতাছস অথচ আমি জানিনা? হেই দিন সিংগারার লগে একটা সস বাড়তি খাইছি দেইখা চেহারাটা তো নিগ্র গর মতো বানাইয়া দিছিলি। বন্ধু ভাইবা কিছু কই নাই। আইজকা কইতাছি, দুস্ত কামডা তুই ভালা করছ নাই,ব্যাপারটা মনে থাকবো। ------- প্রেমিকার কমেন্ট, "আলগার ঘরের আলগা, লুইচ্চা কোনানের। তর লাইগা আমি কিনা করছি। আট-দশটা ছেলের প্রেমের প্রস্তাব প্রত্যাখান করছি। হেই তুই এখন অন্য মেয়ের লগে ডেটিং মারতাছস। আবার ঢোল বাজাইয়া সবাইরে জানাইতাছস। তর ভালবাসার মায়রে বাপ। মনে তো দূরের কথা তরে আমার ফ্রেন্ড লিস্টেই রাখুম না। দিলাম ব্লক। ------ স্টেটাস দাতার রিপ্লাই)))))" স্ট্যাটাস টা তুরা সিরিয়াসলি নিছনা রে। বিশ্বাস কর এই পোস্টটা আমি ফান করার জন্য দিছি। ব্যাপারটা এই পর্যন্ত গিয়ে পৌছাবে ঠিক বোঝতে পারি নাই। আমি বর্তমানে তিন রাস্তার মোড়ে টি স্টলে বইসা লিকার চা খাইতেছি। ----- আবুলের সান্ত্বনা মূলক কমেন্ট)))))" এখন ভাবিলে কি হবে গো, বাঁশ যা খাইবার খাইয়া লাইছেন। জোকসটি কেমন লাগলো কমেন্টে জানাবেন।

গার্লফ্রেন্ড কে রক্ত দিয়ে লাভ লেটার


বল্টু : এক বোতল রক্ত দিন তো . নার্স : রক্তের group বল ??? বল্টু : যেকোন একটা group হলেই চলবে . নার্স : ( অবাক হয়ে ) কি করে চলবে ???. . . . . . . . . . . . . বল্টু : গার্লফ্রেন্ড কে রক্ত দিয়ে লাভ লেটার লিখব যে !!!!!!! ওরে আমারে কেউ মারিয়ালা.

গার্লফ্রেন্ড কে রক্ত দিয়ে লাভ লেটার


বল্টু : এক বোতল রক্ত দিন তো . নার্স : রক্তের group বল ??? বল্টু : যেকোন একটা group হলেই চলবে . নার্স : ( অবাক হয়ে ) কি করে চলবে ???. . . . . . . . . . . . . বল্টু : গার্লফ্রেন্ড কে রক্ত দিয়ে লাভ লেটার লিখব যে !!!!!!! ওরে আমারে কেউ মারিয়ালা.

তোর ভাই গেছে কাজের মেয়ের সাথে !!


পিংকি : আমাকে বল্টুর সাথে বিয়ে না দিলে আমি বাড়ি থেকে পালি জাবো পিংকির মা কেঁদে কেঁদে বলল, আমি তোর বাবার সাথে পালিয়েছিলাম. তোর বড় বোন পালিয়ে গেছে ডিম ওয়ালার সাথে !! তোর ভাই গেছে কাজের মেয়ের সাথে !! তোর চাচা পালিয়ে বিয়ে করেছে মুচির মেয়েকে !! তোর ফুফা পালিয়েছে দুধ ওয়ালির সাথে!! তোর ফুপি ভেগেছে মালির সাথে!! তোর চাচাত বোন রিংকি ভাগ-ল কাশেমের সাথে!! তোর বাবা ২ বার পালিয়ে গিয়েছিল পাশের বাসার করিমের বউয়ের সাথে !! এখন তুইও পালিয়ে গেলে আমাদের মান সম্মান তো কিচ্ছু থাকবে না !!!

তার চেহারা চিনল কিন্তু ধরতে পারলনা


বল্টু একদিন একবারিতে চুরি করতে গেলো চুরি করে ফেরার পথে দারোয়ান তার চেহারা চিনল কিন্তু ধরতে পারলনা দে আবার ২য় দিন চুরি করতে গেলো আবার ফেরার সময়। দারোয়ান তার চেহারা চিনে ফেলল তখন দারোয়ান চিন্তা করল একসাথে যখন দুইবার আসল কালকে নিশ্চয় আসবে তখন দারোয়ান ৩য় দিন তাকে ধরে ফেলল এবং পুলিশের কাছে ধরিয়ে দিল তখন আদালতে তার বিচার শুরু হল জজ : তুমি এক সংগে তিন বার ওনার বাসাই কেন চুরি করতে গিয়েছ বল্টু: আমি কি করাম সার আমি যখন চুরি করে ফিরতেছি তখন দেখি বাসা গেইটে লেখা আছে '""""""ধন্যবাদ আবার আসবেন""""""" তাই আমি প্রতিদিন চুরি করতে যেতাম

বল্টু হেটে যাচ্ছিল।


এক পাগল একটা কূপের পাশে দাড়িয়ে পাঁচ পাঁচ বলে চিৎকার করছিল। সেখান দিয়েই বল্টু হেটে যাচ্ছিল। পাগলটির চিৎকার শুনে........ বল্টু: কি রে পাঁচ পাঁচ কইরা চিৎকার করস ক্যান? পাগল: কাছে আয়, আইলেই বুজবি ক্যান চিল্লাইতাছি। বল্টু পাগলটির কাছে যেতেই. * * * * * * * * * * * * * * * * পাগলটি বল্টুকে ধাক্কা দিয়ে কূপের মধ্যে ফেলে দিয়ে বলতে লাগলো___ ছয় ছয় ছয়.........॥

সিনেমা হলে গিয়ে মুভি দেখে আসি।


ছেলেঃ চল সিনেমা হলে গিয়ে মুভি দেখে আসি। মেয়েঃ না ছেলেঃ কেন???? মেয়েঃ সিনেমা হলে গেলে তুমি আমাকে টাচ করবে? ছেলেঃ সত্যি টাচ করব না। মেয়েঃ টাচ না করলেও হাত ধরবে? ছেলেঃ হাত ও ধরব না। মেয়েঃ আমায় কিস করবে? ছেলেঃ কিস ও করব না। মেয়েঃ কিছু না করলে আমাকে নিয়ে যাওয়ার দরকার টা কি??? তোমার বোনকে নিয়ে গেলেই পারো!!!!!! আমরা ছেলেরা তো ভাল ই থাকতে চাই,কিন্তু মেয়েরাই তো আমাদের খারাপ হওয়ার জন্য উস্কানি দেয়......একমত হলে লাইক দেন। আর একমত না হলে কমেন্টে বলুন।

পরজগতে গিয়ে ঈশ্বরকে অনুরোধ


রাতে বাড়িতে ফিরে ঘুমাতে গেলো। ঘুমাতে ঘুমাতে দেখল যে সে মারা গিয়েছে। সে পরজগতে গিয়ে ঈশ্বরকে অনুরোধ করল দুনিয়ায় আরেকবার ফেরত পাঠানোর জন্য। ঈশ্বর তাকে আরেকটা সুযোগ দিলো আর মুরগী বানায় দুনিয়ায় ফিরে পাঠাল। মুরগী হয়ে সে একটা ডিম দিল। ডিম দেখে সে হতভম্ব হয়ে গেলো। ডিমটা ছিল সোনার খুশিতে সে জোর দিয়ে আরেকটা ডিম দিল। সেটাও সোনার ডিম সে আরও খুশিতে জোশের সাথে তিতীয়বারের মত ডিম পাড়ার জন্য জোর দেয়া শুরু করতেই কেউ একজন তাকে জুতা মারল। সে চোখ খুলে দেখল তার স্ত্রী চিৎকার করে যাচ্ছে- . . . . . . . “উঠ শালা! বিছানায় বাথরুম করেই যাচ্ছে তো করেই যাচ্ছে, কেমন লাগলো কমান্ট এ বলতে ভুলবেননা। √ বিঃদ্রঃ- পোষ্টটা কেমন লেগেছে আপনার? কমেন্ট (Comment) করতে ভূলবেন না। আপনার যদি লিখতে কষ্ট হয়, তাহলে সংক্ষেপে T=(thanks). G=(good). B=(bad). N=(nice). O=(osthisr).

৩ দিন ধরে ২ বাঁশের চিপায় বেঁধে রেখেছে।


১ম গরুঃ ভাই তোমার খুব কষ্ট হচ্ছে তাই না? ২য় গরুঃ হ্যাঁ ভাই, ৩ দিন ধরে ২ বাঁশের চিপায় বেঁধে রেখেছে। একটুও নড়াচড়া করতে পারছি না। গ্রামে সারাদিন মাঠে ঘুরেঘুরে ঘাস খেতাম। কিন্তু এখানে...!! ১ম গরুঃ ভাই তুমি কি কিছু খেয়েছ? আমার না অনেক ক্ষুধা পেয়েছে !! ২য় গরুঃ কি যে বল না, ৩ দিনে একফোঁটা পানিই খেতে পেলাম না, আর খাবার। দেখছ না মুখ দিয়ে কেমন ফ্যানা উঠে গেছে। ১ম গরুঃ ভাই তুমি কাঁদছ কেন? আমাদের জীবন তো এমনই। আমরা কি আর সুখে থাকার জন্য জন্ম নিয়েছি বল? ২য় গরুঃ ৩ দিন এই বাঁশের চিপায় দাঁড়িয়ে আছি। রশি এত শক্ত করে বেঁধেছে, দেখ দেখ গলার লোম কেমন উঠে গিয়েছে, এই যে এখানে দেখ কেমন দাগ হয়ে গিয়েছে...!! ১ম গরুঃ কি হল ভাই, তুমি এভাবে মাথা নিচু করে আছ কেন? ছটফট করছ কেন তুমি? ২য় গরুঃ শোয়ার চেষ্টা করছি। একটাবার যদি মাটিতে গা লাগাতে পারতাম?? "যাদের গরু কেনা শেষ এবং যারা কিনবেন, দয়া করে উপরের বিষয়গুলো খেয়াল রাখবেন, যেন পশু কষ্ট না পায়। বাজার থেকে গরু আনার সাথেসাথেই পানি খাওয়াবেন ও খড় খাওয়াবেন।" সবাইকে অগ্রিম ঈদের শুভেচ্ছা।

জনক কয় প্রকার?


টিচার ছাত্রকে প্রশ্ন করলো টিচার: এই আবুল বলতো জনক কয় প্রকার? ( ছাত্র এত সোজা প্রশ্ন শুনে দাঁত কেলিয়ে ফটাফট দাড়িয়ে উত্তর দিল ) ছাত্র: স্যার জনক হইলো ২ প্রকার৷ একটা হইলো 'জাতির জনক' আর আরেকটা হইলো 'আশঙ্কাজনক'৷ ( উত্তর শুনে টিচার রেগে গিয়ে ) টিচার: তোর উত্তর হয় নাই৷আরও এক প্রকার জনক আছে৷ আমি তোরে এখন বেত দিয়া পিটাইমু৷ আর সেইটা হবে তর জন্য 'বিপদজনক'৷ ছাত্র: স্যার আপনেরটাও হয় নাই৷আরও এক প্রকার জনক আছে৷ আমি এখন খিচ্চা দৌড় দিয়া পলামু৷ আর সেইটা হবে আমার জন্য 'সুবিধাজনক'৷ তখন পাশ থেকে আরেক ছাত্র উঠে বলল স্যার আরেক প্রকার জনক আছে৷ আপনে যদি দৌড়াইয়া আবুইল্লারে না ধইরা আনতে পারেন, তবে সেইটা হবে আপনার জন্য 'লজ্জাজনক'৷ ..

মেলায় ঘুরতে যান মেলায়


একবার শহরে থাকা এক পরিবার মেলায় ঘুরতে যান মেলায় গিয়ে তাদের বাচ্চা ছেলে হারিয়ে যায় স্বামী স্ত্রী দুজনই অনেক খুঁজেও ছেলেকে পায়না তখন ছেলের মা অনেক জোরে কান্নাকাটি শুরু করেন পরে পুলিশকে জানানো হয় কিছুক্ষণ পর বাচ্চাকে পাওয়া যায় বাচ্চাকে পাওয়ার পরই ছেলের বাবা তাদের নিয়ে গ্রামের দিকে রওনা করেন তখন ছেলের মা জিজ্ঞেস করে আমরা গ্রামে কেন যাচ্ছি? ছেলের বাবাঃতুমি তোমার ছেলেকে ছাড়া এক ঘন্টা থাকতে পারো না আর আমার মা ১০বছর ধরে আমাকে ছাড়া আছেন আজ থেকে আমিও আমার বুড়ি মায়ের সাথে থাকবো!! ! সবার কাছে রিকুয়েস্ট থাকল ঈদটা অনন্ত গ্রামে গিয়ে মায়ের সাথে কাটাবেন/ অথবা আপনি আপনার বাবা,মাকে বলেন ঈদে যেন সবাই গ্রামে যায় আপনার দাদা,দাদু,নানা নানুর সাথে ঈদটা করে।

ভাবি... আপনার ছেলে কি করে......???


১ম মহিলাঃ ভাবি... আপনার ছেলে কি করে......??? ২য় মহিলাঃ ভাবি......আমার ছেলে USA থাকে......আপনার ছেলে কি করে......? ১ম মহিলাঃ আমার ছেলে বাংলাদেশে থাকে......? ২য় মহিলাঃ হুম......বাংলাদ েশে থাকে তো বুঝলাম......কিন্তু কি করে??? ১ম মহিলাঃ আপনাকে জিজ্ঞেস করলাম ......আপনি বললেন USA থাকে ......তাই আমাকে যখন বলেন আমিও ওই কথায় বললাম......USA থাকা টা তো কোন প্রফেশন না......তাই না????.. --- আমাদের সোসাইটিতে এমন মহিলার সংখ্যা ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে।

রজনীকান্ত আর জলিল অনন্ত


একবার রজনীকান্ত আর জলিল অনন্ত ভাই এর মাঝে প্রতিযোগিতা হচ্ছে কে বেশি শক্তিশালী আর সেরা সেটা নিয়ে। বিচারক হল চাক নরিস, আরেক সেরা। সে নির্ধারণ করবে প্রতিযোগিতা প্রথমে চাক নরিস প্রশান্ত মহাসাগরের উপর দৌড়ের আয়োজন করল। কত তাড়াতাড়ি পানির উপর দৌড়ে সাগর কে হতে পারে। কিন্তু দুই জনই একই সময়ে ১০ মিনিটে পার হল সাগর। এরপর দ্বিতীয় প্রতিযোগিতা হল লক্ষ্যভেদ। এভারেস্টের চূড়া থেকে তীর ছুড়ে রেইন ফরেস্ টের সবচেয়ে উঁচু গাছের উঁচু ডালে বসা হামিং বার্ডের মাথার পালক ফেলতে হবে। অনন্ত আর রজনীকান্ত দুইজনই একই সাথে সেটাও লক্ষ্যভেদ করল। চাক নরিস এবার চিন্তায় পড়ে গেলো। দুইজনই সমান সমান কিভাবে নির্ধারণ করবে কে সেরা। সে অনেক চিন্তা করে সর্বশেষ একটা প্রতিযোগিতা বের করল সেটা হল- একটা ১০০০ কিমি. লম্বা টানেল; সেই টানেল পার হতে হবে... কিন্তু সেই টানেলে ফুল ভলিউমে জাস্টিন বিবারের গান বাজানো হবে...এই গান সহ্য করে টানেল পার হতে হবে। এবার রজনীকান্ত আর অনন্ত পড়ল বিপদে। অনেক কঠিন প্রতিযোগিতা। অনন্ত অব্যাহতি দিল। সে বলল তার দ্বারা সম্ভব না। রজনীকান্ত অনেক ভেবে চিনতে করল কি – কানে আইপড দিল। ফুল ভলিউমে... এরপর তার পাশে ফোম দিয়ে পেঁচালো কান দিয়ে পুরো মাথায়।যাতে কোন রকমের শব্দ না ঢুকতে পারে... এভাবে সে রওনা দিল টানেলের ভিতর। সে যখনি টানেলে ঢুকল; অনন্ত হাসতে শুরু করল। কঠিন হাসি...গড়াগড়ি খেতে লাগলো সে। চাক নরিস অবাক হয়ে গেলো দেখে। কিন্তু অনন্তের হাসি থামেই না... অনেক কষ্টে যখন তার হাসি থামল, তখন চাক নরিস জিজ্ঞেস করল কি হয়েছে? অনন্ত জবাব দিল “আমি রজনীকান্তের আইপডে শুধু ইভা রহমানের গান ভরে দিয়েছি। তাকে শুধু ওই গানই শুনতে হবে। আর যদি এটা বন্ধ করে তাহলে জাস্টিন বিবারের গান... সে সুস্থ অবস্থায় টানেল থেকে বের হতে পারবে না... জলিল

প্রাণীদের ডাক


ক্লাসে শিক্ষক প্রাণীদের ডাক সম্পর্কে পড়া ধরছেন। , , , সবচেয়ে ফাঁকিবাজ ছাত্র সজিবকে...... শিক্ষকঃ বলতো সজিব? কুকুর ! ! ! কিভাবে ডাকে?? সজিবঃ ঘেউ ঘেউ। শিক্ষকঃ বিড়াল??? ! ! ! সজিবঃ ম্যাও ম্যাও। শিক্ষকঃ আচ্ছা, এবার বল লায়ন কিভাবে ডাকে ?? . . . সজিবঃ আহ আহ্ উহ উহ। শিক্ষকঃ বজ্জাত কোথাকার, আমি লায়ন কইছি লিউন না , ,ছাত্রঃ কিন্তু আপনি জানলেন কিভাবে

ধারণা আর ভুল ধারনার মধ্যে পার্থক্য কি ??


ক্লাসে ম্যডাম: বলো তো , ধারণা আর ভুল ধারনার মধ্যে পার্থক্য কি ?? বল্টু: "আপনে একখান সেইরাম মাল"- এইটা হল আমাদের ধারনা আর...... "আমরা এখনও পুলাপানই আছি- এইডা আপনার ভুল ধারনা

হে সুন্দরী!


তোমরা সবাই পইরো কিন্তু ভার্সিটিতে এক ছেলে এক মেয়েকে বলতেছে- ছেলে: হে সুন্দরী! তোমার নাম কি??? মেয়ে: ভার্সিটির সবাই আমাকে বোন বলে ডাকে। ছেলে: . . . . . . . . . . . ওহ!!!! তাহলে তুমি সেই মেয়ে যার জন্য সবাই আমাকে দুলাভাই দুলাভাই বলে ডাকে!!!!

দোস্ত তর বউটা না so hot


দোস্ত তর বউটা না so hot,দেখে চোঁখ ফেরানো যায়না।এত সেক্সি আমি আগে আর কখনো দেখিনি। জ্বীবে পানি চলে আসে।কই পাইলি। সালা তুই এই রকম বলতে পারলি।তুই না আমার বন্ধু।তকে এত রিকুয়েস্ট করে এনেছিলাম আমার বউ সম্পর্কে এমন মন্তব্য করার জন্যে। জানতাম আমার মন্তব্যে তুই কষ্ট পাবি।কিন্তু বন্ধু এত মানুষ দেখছে তর বউকে,স্পর্শ ও করছে। আঠা,ময়দা মাখিয়ে ডিসপ্লেতে এমন ভাবে সাজিয়ে রেখেছিস,দেখে আল্লামা শফি সাহেবের সেই মন্তব্যের কথা মনে পরে গেল। মেয়ে মানুষ তেঁতুলের মত।উনি ভুল কিছু বলেন নি।আমার তো মনে হচ্ছে। তর বউ দোকানে সাজিয়ে রাখা,তেঁতুল আচার,আইস্ক্রিম চকোবার,তর বউয়ের সামনে সাজিয়ে রাখা মিষ্টি,ফলমুল গুলার মত।সবাই কাস্টমারের মত আসছে।দেখছে,নাড়াচাড়া করছে। চোঁখ দিয়ে খেয়ে চলে যাচ্ছে।তখন তো তর কষ্ট হচ্ছে না।আমার মন্তব্যে কষ্ট পেলি। আমি তর বিয়েতে এসেছিলাম তর বিয়ের সব কাজের দায়িত্ব নিব।তর হাতটা শক্ত করে ধরে,তকে তুলে দেব জীবনের নতুন অধ্যায়ে।তুই শুরু করবি নতুন জীবন পবিত্রতার মধ্য দিয়ে।কিন্তু এ কি দেখছি আমি। গায়ে হলুদ নামক অপবিত্র অনুষ্টান হচ্ছে,তদের দুই পরিবারের অনুমতিতে।পাশা,প াশি বাড়ী বিধায় এক জায়গায় অনুষ্টান হল।ভিডিও ক্যামেরার ইন্তেজাম হল।হাই সাউন্ডে হিন্দি গান চলছে।ঐ দিকে দেখলাম এই অনুষ্টান উপলক্ষে পানির ও আয়োজন হইছে।এই সব করে তুই নতুন জীবন শুরু করবি।তর বউ সাজবে ভাল কথা কিন্তু শুধুই তর জন্যে।অন্য কারো জন্যে না। এই যে ভিডি ও ক্যামেরা হচ্ছে।যখন ইডিটিং হবে,তখন তর এই সুন্দরী বউকে দেখে ইডিটরের কি কামভাসনা জাগ্রত হবে না। ক্যামেরার ল্যান্স সব সময়,সুন্দরী হট মেয়েদেরকেই খুঁজে।পদর্শিত হয় তাদের শরিরের কামুক অংজ্ঞ প্রতঙ্গ। এটা কি জানিস।এটা হচ্ছে চোঁখের জেনা।সুন্দরী দের মেলা বসেছে তর বিয়েতে।তর অভিবাক অনেকেই হারাম মদ্য পান করছে। রাসূল (সাঃ) বলেছেন, “আদম সন্তানের প্রত্যেক অঙ্গেরই জেনা হতে পারে। চোখ এর জেনা হতে পারে লালসার দৃষ্টির মাধ্যমে। হাতের জেনা হতে পারে স্পর্শের মাধ্যমে। পায়ের জেনা হতে পারে অনৈতিক কাজের স্থানে গমনের মাধ্যমে। মুখের জেনা হতে পারে চুম্বনের মাধ্যমে। হৃদয়ের জেনা হতে পারে কুচিন্তার মাধ্যমে যা যৌন অঙ্গের মাধ্যমে বাস্তবায়িত হতে পারে” (বুখারী, মুসলিম)। মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন, “তোমরা ব্যভিচারের নিকটবর্তী হয়ো না। এটা অশ্লীল কাজ এবং নিকৃষ্ট আচরণ”। (সূরা বনী ইসরাঈল -৩২) রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরো বলেছেন, “কিয়ামতের দিন আল্লাহ তায়ালা তিন ব্যক্তির সাথে কথা বলবেন না, তাদের দিকে তাকাবেন না, তাদেরকে পবিত্রও করবেন না এবং তাদের জন্য যন্ত্রণাদায়ক কঠোর শাস্তি নির্ধারিত থাকবে। তারা হচ্ছে ব্যভিচারী, মিথ্যাবাদী শাসক এবং অহংকারী গরীব”। [মুসলিম ও নাসায়ী] তর বিয়েতে আর থাকতে পারলাম না বন্ধু।বাধ্য হয়েই অনেক অপরাধের সামিল হয়ে গেলাম।আল্লাহ তা'আলা মাফ করার মালিক।তকে সহ এখানে আমাদের উপস্থিত সব বন্ধুরে বুঝানোর জন্যে বললাম। প্রিয়,পাঠক-পাঠিক লিখাটা ভাল করে বুঝানোর সার্থে শুরুতে কয়েকটা অশ্লীল শব্দ ব্যাবহার করেছি তার জন্যে ক্ষমা পার্থী।

এই বল্টু তোমার সবচেয়ে প্রিয় জিনিস কি?


বল্টু ইন class টিচার : এই বল্টু তোমার সবচেয়ে প্রিয় জিনিস কি? . বল্টু : স্যার আমার প্রিয় জিনিস হল দুধ খাওয়া... . হঠাৎ করে এক মেয়ে বলে উঠলো স্যার ও মিথ্যা বলছে, ওর প্রিয় জিনিস হল টেপা-টিপি করা . #টিচার _: মানে..? . বল্টু : না না,আসলে কি ওর মোবাইল টিপ্তেসিলাম তাই এই কথা বলছে..

নারকেল গাছে চড়লে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের মেয়েদের দেখতে পাব !


আবুল :'নারকেল গাছে চড়লে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের মেয়েদের দেখতে পাব !' মফিজ : 'হাত টা ছেড়ে দিস ,তাহলে মেডিকেল কলেজের মেয়েদেরও দেখতে পেয়ে যাবি !

মেয়েটা চোখমুখ শক্ত করে এখন বলছে


যে মেয়েটা চোখমুখ শক্ত করে এখন বলছেঃ "সব ছেলেরাই এক রকম" , তাকে দোষ দিও না ...জেনে রাখো, একটা ছেলে তাকে স্বপ্ন দেখিয়ে স্বপ্ন ভেঙ্গে চলে গেছে ...একটা ছেলে তাকে প্রতিনিয়ত মিথ্যে বলে গেছে ...একটা ছেলে দক্ষ খেলোয়াড়ের মত তাকে নিয়ে খেলেছে, তারপর ফেলে রেখে চলে গেছে!! ----যে ছেলেটা কপাল কুচকে এখন বলছেঃ "শালার, মেয়ে মানুষ মানেই খারাপ", তাকে ভুল বুঝো না ... জেনে রাখো, একটা মেয়ে কোন এক বিকেলে তার হাতটা শক্ত করে ধরে অভিনয় করেছিলো ...একটা মেয়ে তার বুকের মাঝে জায়গা করে নিয়ে হুট করে জায়গাটা শূন্য করে দিয়ে চলে গেছে ...একটা মেয়ে তার অনেকগুলা দিনের বিশ্বাস চুরমার করে ভেঙ্গে দিয়ে গেছে!! -----তিন বার রাস্তা পার হতে গিয়ে তিনবারই যে ছেলেটা বাসের নিচে পড়তে গেছিলো, সে ফাঁকা রাস্তায়ও পার হতে ভয় পাবে ...ভরসা পাবে না!! -----জীবনে দুইবার কাচের গ্লাস হাতে নিয়ে দুইবারই যে মেয়েটার হাত ফসকে গ্লাস ভেঙ্গেছে, সে আর কখনোই নিজের হাত দুটোকে বিশ্বাস করতে পারবে না ...ভয় পাবে ...ভীষণ ভয়!! °°°°°সবাই এক না ...সব ছেলে এক না ...সব মেয়ে এক না ...সব মানুষ এক না ...কিন্ত ভেঙ্গে যাওয়ার ভয়টা একই ...বিশ্বাস ভেঙ্গে যাওয়ার ভয়, স্বপ্ন ভেঙ্গে যাওয়ার ভয়!! "তবু রিস্ক নিয়েই দেখো না" -বলাটা খুব সহজ ...একবার যে ভেঙ্গেচুড়ে শেষ হয়ে গেছে, একবার যে অসম্ভব রকমের কষ্ট পেয়েছে, একবার যে স্বপ্ন ভাঙ্গার অনিঃশেষ যন্ত্রণা সহ্য করেছে, তার জীবনে "রিস্ক" বলে কোন শব্দ অবশিষ্ট থাকে না!! যে কোন খেলাতে রিস্ক নেয়া যায় ...নিজের জীবনটা নিয়ে রিস্ক নেয়া যায় না ...জীবনটা যে খেলা না ... হৃদয়টা যে খেলনা না!!"

বউ আর গার্লফ্রেন্ড এর ভিতর পার্থক্য??


বউ আর গার্লফ্রেন্ড এর ভিতর পার্থক্য?? বউ হচ্ছে TV আর গার্লফ্রেন্ড হচ্ছে MOBILE! " " বাসায় থাকলে টিভি দেখেন, আর বাইরে গেলে মোবাইল! ! ! TV সারাজিবন ফ্রি সার্ভিস দেয়, মোবাইল চালাইতে গেলে টাকা লাগে। : : TV বড়, মোটা, ওজন বেশি! মোবাইল কিউট, স্লিম, ওজন কম, Portable! ' ' TV তে রিমোট থাকে, মোবাইল এ থাকে না। * * মোবাইলে এ দুই পাস থেকে কথা বলা ও শোনা যায়, TV তে খালি শুনতে হয়, বলার কিচ্চু নাই! • • সবার শেষে TV তে কোন ভাইরাস নাই! মোবাইলে এ মাঝে মাঝেই ভাইরাস আসে! ।

“কিরে, ঘরের বাইরে বসে আছিস কেন??


পল্টুঃ “কিরে, ঘরের বাইরে বসে আছিস কেন??” ! ! ! বল্টুঃ “আর বলিস না, আজ আমার ম্যারেজ এনিভার্সারি, বউকে একটা চেন ! ! ! গিফট দিলাম, আর বউ আমাকে ঘর থেকে বের করে দিল”। পল্টুঃ “কেন? চেন কি এমিটিশানের ! ! ! ছিল নাকি??” I I I I I I I I I I ................................... ........................................ ................................................ বল্টুঃ “নাহ, সাইকেলের ছিল।

বলদের মতো চারটা পা


বলদের মতো চারটা পা ----------------------------- গোপালের তখন বয়স হয়েছে। চোখে ভালো দেখতে পারে না। রাজা কৃষ্ণচন্দ্র বললেন, কী গোপাল, গতকাল আসনি কেন? আজ্ঞে চোখে সমস্যা হয়েছে। সবকিছু দুটো দেখি। কাল এসেছিলাম। এসে দেখি দুটো দরবার। কোনটায় ঢুকব, ভাবতে ভাবতেই…। এ তো তোমার জন্য ভালোই হলো। তুমি বড়লোক হয়ে গেলে। আগে দেখতে তোমার একটা বলদ, এখন দেখবে দুটো বলদ। ঠিকই বলেছেন মহারাজ। আগে দেখতাম আপনার দুটো পা, এখন দেখছি চারটা পা…ঠিক আমার বলদের মতোই!

মুরগী বানায় লীন ডাউন করায় রাখেন.


★শিক্ষকঃ “কাল স্কুল কেন আসো নি?” ★পাপ্পুঃ “বার্ড ফ্লু হয়েছিল” ★শিক্ষকঃ “বার্ড ফ্লু তো পাখিদের হয়!” ★পাপ্পু রেগে গিয়েঃ “কোন দিন মানুষ মনে করছেন আমাকে? ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ---রোজ রোজ তো মুরগী বানায় লীন ডাউন করায় রাখেন...!!

আমি দুঃখিত, রফিক সাহেব !


বাবাঃ যদি ফেল করিস তবে আমাকে তুই আর বাবা বলে ডাকবি না ! বলে দিলাম .. (রেজাল্ট বের হওয়ার পর) বাবা : কিরে তোর রেজাল্ট কেমন হল ? কিছু তো বললি না ! ↓ ↓ ↓ ↓ ছেলেঃ আমি দুঃখিত, রফিক সাহেব !

আমি নদী’তে কুলি ফেলছি


এক ছেলে সকালবেলা ইমাম সাহেবের কাছে এসে বললো – “ইমাম সাহেব, আমি নদী’তে কুলি ফেলছি । তওবা করতে চাই ।” . ইমাম সাহেব বললেন-“নদীর প্রবাহমান পানিতে কুলি ফেললে তা এমন কোনো ময়লা হয় না…তাছাড়া এতে তোমার কোনো পাপ-ও হয়নি । নিশ্চিন্ত মনে চলে যাও ।” . -“না ইমাম সাহেব, আমাকে দয়া করে তওবা পড়িয়ে দেন।” . অগত্যা ইমাম সাহেব তাকে তওবা পড়িয়ে দিলেন । . একটুপর আরেকটি ছেলে এসে নদী’তে কুলি ফেলার জন্য তওবা করতে চাইলো । ইমাম সাহেব তাকেও বোঝালেন, কিন্তু লাভ হলো না, তাকেও তওবা পড়িয়ে দিলেন । . … একটুপর তৃতীয় আরেকজন এসে একই কারণে তওবা পড়ে গেলো । . এরকম ফালতু কারণে তওবা পড়াতে পড়াতে ইমাম সাহেবের মেজাজ খারাপ হয়ে গেলো । . এমন সময় চতুর্থ আরেকজন আসলো । . ইমাম সাহেব বিরক্ত হয়ে বললেন – “তুমিও নদী’তে কুলি ফেলেছো নাকি?” . লোকটা রাগে চীৎকার করে উঠলো- . . . . . . বললঃ “আমিই কুলি…রেলস্টেশনে যাওয়ার পথে তিনটা ছেলে আমাকে ধাক্কা দিয়ে নদী’তে ফেলে ভাগছে ।”

বন্ধু ছাড়া life impossible.


কারো সাথে মারামারি করে মার খেয়ে বাসায় ফিরার পরঃ . . . বাবা বলবেঃ ঐ ছেলের সাথে আর মিশবি না। . . right . . মাঃ আরে, আমার ছেলেটারে যে এভাবে মারছে, ঈশ্বর যেনো তার বিচার করে। . . বোনঃ ভাইয়া তুই কিছু করতে পারলিনা ঐ ছেলেটার? . . গার্লফ্রেন্ডঃ ছিঃ, মার খেয়ে আবার আমার সামনে আসতে তোমার লজ্জা করলো না? . . . আর ফ্রেন্ডরা বলবেঃ ঐ বাইকটা বের কর, কোন সালার এতো বড় সাহস? যে আমার বন্ধুরে মারে। ঠিকানা বল, ঐ হারামির হাত ভেঙ্গে গলায় ঝুলিয়ে দিয়ে আসবো। . . . কি বুঝলেন? বন্ধু ছাড়া life impossible...

গোসল করে তোয়ালা পেঁচিয়ে ...


এক লোকের বউ তাকে বলছে: জান, আজকে আমি যখন গোসল করে তোয়ালা পেঁচিয়ে বাথরুম থেকে বের হয়েছি, তখন তোমার বাবা মানে আমার শ্বশুর আমাকে দেখে ফেলেছে। ... ... ... স্বামীঃ তো তুমি তখন কি করলা? . . . . স্ত্রীঃ জান, আমি কি আর আমার সংস্কার ভুলতে পারি? আমি সাথে সাথেই তোয়ালা টা খুলে ঘোমটা দিলাম।

আচ্ছা তুমি আমাকে কত ভালবাস..??


মেয়ে:আচ্ছা তুমি আমাকে কত ভালবাস..?? . ছেলে:অনেক বেশি ভালবাসি। . মেয়ে:আচ্ছা, তুমি কি আমাকে বিয়ে করবে.... . ছেলে:হুম অবশ্যই.... . মেয়ে:আস তাহলে আমরা কল্পনা করি বিয়ের পরে কি করব....বিয়ের পরে তুমি অফিসে যাবে আর আমি তোমার আসার পথের দিকে চেয়ে থাকব.... ছেলেঃ উয়াও, উম্মা তুমি অনেক রোমান্টিক তো....এরপর... . মেয়ে :তুমি আমার জন্যে শপিং করে আনবে শাড়ি, জুয়েলারি, কসমেটিক্স। . ছেলে :তারপর! ! . মেয়ে: বাজার করে আনবে মাছ, মুরগী, গরুর মাংস, চিংড়িমাছ। . ছেলে : তারপর ? . মেয়েঃ এরপর তুমি এসে রান্না করবে....তারপর আমরা ২জন মিলে একসাথে খাব.... ছেলেঃ এর থাইকা আমার ব্যাচেলর লাইফই ভাল....অন্তত একজনের ভাত কম রান্না করতে হয়..... আর এত কিছু খরচ কইরা বাসাই একটা # হাতি পালার কোন ইচ্ছা আমার নাই । ¤¤¤ ¤¤¤¤ # মোরাল অফ দা স্টোরি :- যেমন আছেন ভাই ভাল আছেন । প্রেম-বিয়া এইসব থেইকা ১০০ হাত না নিরাপদ দুরত্ব বজাই রাখেন ।

বল্টু গেছে ডাক্তারের চেম্বারে


বল্টু গেছে ডাক্তারের চেম্বারে... বল্টুঃ ডাক্তার সাব, চেম্বারে বসে রোগি দেখতে ভিজিট কত নেন ? ডাক্তারঃ ১০০ টাকা। বল্টুঃ আর বাসায় গিয়ে রোগী দেখলে কত নেন ? ডাক্তারঃ ১৫০ টাকা। বল্টুঃ তাইলে আমার সাথে বাসায় চলেন। (বল্টু ডাক্তারের মোটর সাইকেলে চড়ে তার সাথে বাসায় আসলো এবং ডাক্তারকে ১৫০ টাকা দিয়ে বললো) বল্টুঃ এই নেন টাকা,চলে যান। ডাক্তারঃ কেন, রোগী কোথায় ? বল্টুঃ রোগী নাই। ডাক্তারঃ তাইলে আমারে আনলেন কেন ? বল্টুঃ আসলে আপনার ওখান থেকে আমার বাসায় আসতে ভাড়া লাগে ২০০ টাকা, তাই আপনার গাড়িতে আসলাম। ১৫০ টাকা দিয়ে কাজ হয়ে গেল। বল্টুরে কেউ মাইরালা.

সোমবার, ১৩ অক্টোবর, ২০১৪

পটলা

এক ১৩ বছরের বাচ্চা কুকুর নিয়ে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিল। এক পুলিশ হাসতে হাসতে বলল: কিরে, তোর ভাইরে নিয়া কই যাস? . . . . . . . . . . . . . বাচ্চা: পুলিশে ভর্তি করাইতে নিয়া যাই