মঙ্গলবার, ৬ জানুয়ারী, ২০১৫

"তুমি কি আমেরিকান??"

এক পাগল এক চাইনিজকে জিজ্ঞেস করছেঃ- "তুমি কি আমেরিকান??" চাইনিজঃ- "না! আমি চাইনিজ." পাগলঃ- "তুমি আমেরিকান না???" ... ... চাইনিজঃ- "না, আমি চাইনিজ." পাগলঃ- "মিথ্যা বলছ,তুমি অবশ্যই আমেরিকান" লোকটি শেষে বিরক্ত হয়ে বললঃ- " হ্যাঁ বাবা। আমি আমেরিকান। খুশি??" পাগল এর পর বললঃ- . . . . . . . "তাই?? চেহারা দেখে তো মনেহয় তুমি চাইনিজ

এক দোকানে আগুন লেগেছে।

এক দোকানে আগুন লেগেছে। এটা দেখে মজনু চিন্তা করল, দোকানের ভেতর আটকে পড়াদের উদ্ধার করতে হবে। যেই ভাবা সেই কাজ। মজনু সোজা আগুন পেরিয়ে দোকানের ভেতর ঢুকে ছয়জনকে বাইরে বেরকরে আনল। কিছুক্ষণ পর পুলিশ এসে মজনু ধরেনিয়ে গেল। পরে তার বন্ধু থানায় গিয়ে পুলিশকে জিজ্ঞেস করল, ‘মজনু তো আগুন থেকে মানুষকে উদ্ধার করেছে। সে তো কোনো অপরাধ করেনি।’ কথা শুনে পুলিশ রেগে চিৎকার করে বলল , ‘অপরাধ করেনি মানে? সে যাদের দোকান থেকে বাইরে নিয়ে আসচ্ছে , সবাই ফায়ার সার্ভিসের কর্মী।’

প্রতিযোগিতার আয়োজকেরা দৌড়ে এলেন

প্রতিযোগিতার আয়োজকেরা দৌড়ে এলেন - কনগ্রেচুলেশন পরিমল বাবু, আপনি এই প্রতিযোগিতার বিজয়ী। - আরে, রাখেন আপনার বিজয়ী। আমার চশমাটা খুঁজে পাইতিছি না, পারলে একটু খুঁইজা দেন...! তন্বী আর আনিকা দুই বান্ধবী দিনভর ফোনে কথা বলে। এদিকে মাস শেষে ফোনের বিল গুনতে গিয়ে তাদের স্বামী বেচারাদের প্রাণ যায় যায়। ফোনের খরচ কমাতে দুজনের স্বামী বুদ্ধি আঁটল। তারা কম্পিউটার কিনল, সঙ্গে ইন্টারনেট সংযোগ। তন্বী আর আনিকাকে বলা হলো, তারা যেন ই-মেইলের মাধ্যমে যোগাযোগ রাখে। পরদিন আনিকাকে ফোন করল তন্বী। তন্বী: হ্যালো আনিকা, তোকে একটা মেইল করেছি, দেখেছিস? আনিকা: হ্যাঁ! তন্বী: মেইলের দ্বিতীয় লাইনটা পড়েছিস? জানিস, প্রথম লাইনটা লিখতেই আমার দ্বিতীয় লাইনটা মনে পড়ল। আর মলি ভাবীর ঘটনাটা পড়েছিস? হা হা হা…। শোন, মলি ভাবীর ব্যাপারটা আসলে…

বই বিক্রি হইত

আগে রাস্তাঘাটে বই বিক্রি হইত এই ভাবে - "২ টাকার এই বইখানি পরিলে আপ্নে জানতে পারবেন কোন সময়স্বামী-স্ত্রী মিলন জায়েজ নাই, ২ টাকার এই বইখানি ক্রয় করিলে আপনি জানতে পারবেন কোন নারীর আটচল্লিশ টা স্বামী ছিল, ২ টাকার এই মহা মূল্যবান বই খানি পরিলেআপ্নে আরও জানতে পারবেন কোনমানুষ তাঁর শাশুড়ি কে বিয়ে করছিলো" সেই চটি বিক্রেতারা এখন ডিজিটাল হইছে। তারা এখন হকারি করে এম্নে- "এই পেজ খানি লাইক করিলে আপনি জানতে পারবেন টুনটুনির virginity ফিরে পাওয়ার গোপন রহস্য। এই পেজ খানি লাইক করিলে আপনি আরও জানতে পারবেন প্রদীপের দৈত্য কিভাবে অভিনব কায়দায় যুবতী মেয়ের সাথে কুকাম করে। মহামূল্যবান এই পেজখানি লাইক করিলে আপনি আরও জানতে পারবেন হিলারি আরএরশাদ এর গোপন অকাম-কুকাম এর কাহিনী" দেশে নতুন এক প্রতিভা অন্বেষণের আয়োজন করা হল - কার সংযম কত বেশি তা যাচাইয়ের প্রতিযোগিতা। শেষপর্যন্ত ফাইনাল রাউন্ডে টিকে থাকল মাত্র তিনজন। ফাইনালে তাদের কেবল একটি আন্ডারওয়্যার পরিয়ে হাজির করা হল বিকিনি পরা এক মারাত্মক সুন্দরী sexy যুবতীর সামনে। যুবতীকে দেখে তিনজনের প্রতিক্রিয়া যাচাই করে সিলেক্ট করা হবে বিজয়ীকে। প্রথম জন পুলিশ। সে এলেন একটি টিনের আন্ডারওয়্যার পরে। কিন্তু যুবতীকে দেখে তার penis টিন ফেঁড়ে বেরিয়ে এল। পরের জন রাজনীতিবিদ। তিনি এলেন লোহার অন্তর্বাস পরে। কিন্তু পুলিশের মত তারও লোহা ভাঙতে দেরি হল না। শেষের জন হল পরিমল জয়ধর। তিনি এলেন সুতির নরমাল আন্ডারওয়্যার পরে। কিন্তু কিসের কি, দশ মিনিট পার হয়ে গেল, তবু তার আন্ডারওয়্যার ফাটার নাম-গন্ধ নেই।

বাবুর বোন বিন্দু আর দুলাভাই নিয়াজ।

বাবুর বোন বিন্দু আর দুলাভাই নিয়াজ। আজকে নিয়াজ একটা নতুন ঝকঝকে সাইবার শট মোবাইল কিনেছে।প্রথম দিনেই মাথায় ভুত চাপল তার নিজের ও স্ত্রীর কিছু রগরগে হলিউডি মার্কা ছবি ও ভিডিও তুলবে। বিন্দুর শত আপত্তি সত্তেও রাতে তার ইচ্ছাটা পুরন করলো নিয়াজ। সকালে অফিসটাইম তারাতারি হওয়ায় সিদ্ধান্ত নিল রাতে এসে সব ভিডিও ও ছবি কম্পিউটারে ট্রান্সফার করতে হবে।সারাদিন অফিসে লুকিয়ে লুকিয়ে কিছু ছবি দেখে তার বউয়ের সৌন্দর্য নিয়ে বেশ তৃপ্তি পেল সে। আর সন্ধ্যায় বাসায় আসার সময় ছিন্তাইকারীর হাতে পরে মোবাইল খোয়াল সে!!!! ইমন,তুহিন, রুমেল,জুনায়েদ, মিরা, বাবু, নিয়াজ কয়েকদিন পর আবিস্কার করল তাদের যার যার বোন বা কাছের মানুষের ছবি কয়েকটি পর্ন সাইটে আপলোডেড অবস্থায়।মাথায় হাত দেয়া ছার কিছুই করতে পারল না তারা।সাইটগুলোতে যত ভিজিটর বাড়তে থাকল তাদের বুকে যেন ততগুলো শেল এসে বিধল।শুধু তা একসাইটে না ছরিয়ে পরল আরো অনেক সাইটে।এমনকি খুব কাছের কিছু মানুষের পিসি বা মোবাইলেও। রুমেল,জুনায়েদ কিছুতেই বুঝে উঠতে পারল না কক্সবাজারের ছবিগুলোতে তাদের বোনদের ছবি আপলোড করল কে । ওগুলোতো তারা আপলোড করে নাই। তবে সবাই তারা একটা কথা বুঝলো যে পাপ তারা অন্যের বোন বা প্রিয়তমার সাথে করেছে সেই পাপ আজ তাদের নিজেদের ঘাড়ে এসে পরেছে। আর এভাইবেই আমাদের অসচেতনতার জন্য জানা বা না জানা উপায়ে আমাদের প্রিয় মানুষগুলোর ছবি বা ভিডিও চলে যাচ্ছে পর্ন সাইটে আর তার দর্শক হচ্ছে অসংখ্য বিকৃত মস্তিস্কের মানুষ। আপাতত দৃস্টিতে যা আপনার বোন, মা বা প্রিয়তমার ক্ষেত্রে যে ছবিটি শোভন তা অন্যের কাছে হয়ত ভয়াবহ বিকৃত আনন্দের খোরাক। তাই বলে কি স্বাভাবিক চলাচল বা স্বাভাবিক আনন্দ থেকে নিজেকে বিরত রাখব।না, অবশ্যই না।তাই সবার প্রতি অনুরোধ থাকবে আসুন আমরা সবাই একটু সচেতন হই। আমাদের দেশের সামাজিক রীতিনীতি বা ধর্মীয় অনুশাসনকে পশ্চিমা কালচারের বড়াই করে বুড়ো আঙ্গুল না দেখাই কিংবা অভিহিত না করি “মিন মাইন্ডেড, ব্যাক ডেটেট, ক্ষেত” ইত্যাদি উপমায়। কিংবা জালাতন বা উৎপাত না করি উক্ত অনুশাসন মান্যকারিদের। নিজেরা নিজেরদের আচরন সংযত করি। সবার হয়ত ইমন,তুহিন, রুমেল,জুনায়েদ, মিরা, বাবু বা নিয়াজদের মত অভিজ্ঞতা নাও হতে পারে। তবে হতে কতক্ষন।

জুনায়েদের বোন ইমি।

জুনায়েদের বোন ইমি। ভার্সিটি হলের রুমে ঘুমিয়ে আছে। রুমে এই মাত্র প্রবেশ করলো মিরা।ঘুমন্ত ইমিকে দেখে তার মনে জেগে উঠল প্রতিশোধের আগুন। এই ইমির জন্য সে তার পছন্দের মানুষটিকে পায়নি।দ্বারা ঘুমন্ত অবস্থায় এই আলুথালু বেশের ছবি তুলে সে ছরিয়ে দিবে সব ছেলেদের মধ্যে।ক্লিক…ক্লিক… -এই বাবু তোর জন্য একটা এক্সলুসিভ জিনিস আনছি। -কি আনছস মিরা। -তোমারে ছেকা দেওয়া ইমির হাই প্রোফাইল ছবি। -দেখি…।দেখেই মাথায় আগুন চাপল বাবুর। এই ইমি তার প্রেমের অফার প্রত্যাক্ষান করে আরেকজনকে ভালবেশেছে। আজকে তার প্রতিশোধ নেয়ার পালা। হাসছে মিরা।আজ চরম একটা প্রতিশোধ নেয়া গেল।কিন্তু আক্ষেপ একজায়গায়।মিরা ফাজিলটাকে ছবিতে নায়িকাদের মত সেক্সি দেখা যাচ্ছে।তাকেও কি এমন লাগেবে? পরিক্ষা করেই দেখা যাক।বাথরুমের আয়নার সামনে যেয়ে পোশকটা সরিয়ে তুলে ফেলল নিজের একটা ছবি। ভাবল “নাহ আমার ফিগারটাও খারাপ না” সেদিনই মার্কেটে যাওয়ার সময় মিরার মোবাইলটা ব্যাগসহ চুরি হয়ে গেল!!!

মেডিকেলের পুরো ব্যাচ সহ এখন কক্সবাজারে।

তুহিনের বোন সামিয়া।মেডিকেলের পুরো ব্যাচ সহ এখন কক্সবাজারে। রাতের পার্টিতে যাওয়ার জন্য রেডি হচ্ছে। -ওহ সামিয়া, শাড়ী ছারা ওই শর্ট ড্রেসে তোকে যা সেক্সি লাগছে না। দারা তোর একটা ছবি তুলি। -শিমু, একদম ভাল হবে না বলে দিলাম। -আরে দ্বারা না……ক্লীক…ক্লীক -দ্বারা শিমু তাহলে তোরও একটা ছবি তুলি -তোল এই নাদিয়া তোরও একটা ছবি তুলি, দেনা? তুই এত মিন মাইন্ডেড কেন বলত?নিজেকে আপগ্রেড কর বুঝলি...। ক্লীক…ক্লীক সামিয়া, শিমু, নাদিয়া তিন বান্ধবি হাসতে হাসতে দেখতে লাগল স্বল্প বসনে তাদের ছবি। শিমুর পিঠা পিঠী বড় ভাই রুমেল বোনের ল্যাপটপ ব্রাউস করতে গিয়ে আবিস্কার করল আনারি ব্যাবস্থাপনায় হিডেন করে সংরক্ষন করা এইসব অর্ধনগ্ন ছবি।শুধুমাত্র বোনের ছবিগূলো বাদ দিয়ে ওর বান্ধবিদের ছবিগুলো চালান করে দিল নিজের পেন ড্রাইভে। নাদিয়ার বয়ফ্রেন্ড জুনায়েদ -এই কক্সবাজারে কি কি ছবি তুলেছ দেখাও না নাদিয়া। মোবাইলের গুলোই দেখাও। -এখন দেখান যাবে না। পারসনাল কিছু ছবি আছে।ওগুলো ডিলেট করে নেই তার পর দেখো। -আরে আমি পারসনাল ছবি গুলো দেখবনা।যেগুলো তোমার সেগুলো দেখব। -সত্যি তো -একদম সত্যি নাদিয়া জানতেও পারল না ব্লু-টুথ টেকনোলজি ব্যাবহার করে কোন এক ফাকে কয়েকটা ছবি ঠিকই জুনায়েদ ট্রান্সফার করে ফেলেছে শুধু নাদিয়ারগুলো ছারা।

ইমন কলেজে উঠেই নতুন মোবাইল কিনেছে।

ইমন কলেজে উঠেই নতুন মোবাইল কিনেছে। আনন্দে তাই সবার ছবি তুলছে।ছোট আপু রুমে শুয়ে শুয়ে বই পরছে, বড় আপু বাথরুম থেকে গোসল থেকে বের হয়েছে এরকম কত মজার ছবি। -এই কি করিস, এসব ছবি তুলছিস কেন?দেখছিস না আমি রেডি না। -দারাও না আপু একটু মজা করি……আরে তুলতে দাও না। ক্লিক……।। কয়েক ঘন্টা পরে… -কিরে নতুন মোবাইল কিনছস নাকি? -আরে তুহিন নাকি…হ, দোস্ত... -দেখি একটু -নে -দোস্ত কয়েকটা গান লই আমার মোবাইলে… -নে। আর এভাইবে ট্রান্সফার হয়ে গেল ইমনের পারিবারিক কিছু ছবি।

এমনটা ছোটবেলায় হতো না

এমনটা ছোটবেলায় হতো না, এখন কেন হচ্ছে জানার জন্যে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করলো সে। ডাক্তার তাকে আপাদমস্তক পরীক্ষা করে কারণটা খুঁজে পেলেন। তিনি জানালেন, ‘দেখুন মিস্টার বাবু, আপনার বিশেষ প্রত্যঙ্গটি অত্যন্ত দীর্ঘ। সেটির ওজনে আপনার ভোকাল কর্ডে টান পড়েছে। প্রত্যঙ্গটি কেটে খানিকটা ছোট করা হলে সম্ভবত আপনার তোতলামি সেরে যাবে। আপনি রাজি হলে আমি এখন যা আছে, তার অর্ধেকে আপনাকে নামিয়ে আনতে পারি। তবে যে অর্ধেক সরিয়ে ফেলা হবে, সেটি কিন্তু আপনাকে হস্তান্তর করা হবে না। আপনি কি রাজি?’ কী আর করা, বাবু রাজি হলো। অপারেশন সফল হওয়ার পর তার তোতলামি সেরে গেলো। কিন্তু বাবুর বান্ধবী টিনা সব জানতে পেরে ভীষণ চটে গেলো। সে হুমকি দিলো, তোতলামি নিয়ে তার কোন আপত্তি নেই, কিন্তু বাবুর অর্ধেক যদিবাবু ফেরত না নিয়ে আসে, এ সম্পর্ক সে রাখবে না। কী আর করা, মাসখানেক টিনাকে বোঝানোর চেষ্টা করে বিফল হয়ে শেষে বাবু আবার গেলো ডাক্তারের কাছে। ‘ডাক্তারসাহেব, আমার অর্ধেক আমাকে ফিরিয়ে দিন।’ আব্দার জানালো বাবু, তারপর বর্তমান পরিস্থিতি ডাক্তারকে বুঝিয়ে বললো। কিন্তু ডাক্তার কোন জবাব দিলেন না, ভাবুক চোখে তাকিয়ে রইলেন তার দিকে। বাবু চটে গেলো। ‘কী হলো, কথা শুনতে পাচ্ছেন না আমার? আমার অর্ধেক আমাকে ফিরিয়ে দিন।’ ডাক্তারও চটে গিয়ে বললেন, ‘প-প-প-পারবো না। যান, ভ-ভ-ভাগেন এখান থেকে।"।

ঘুম থেকে উঠে ফোন ধরলেন তিনি।

ভোর পাঁচটার সময় বেজে উঠল করিম সাহেবের টেলিফোন। ঘুম থেকে উঠে ফোন ধরলেন তিনি। করিম সাহেব: হ্যালো। অপর প্রান্ত থেকে রাগত কণ্ঠস্বর: আমি আপনার প্রতিবেশী বলছি। আপনার কুকুরটা দীর্ঘক্ষণ ধরে ডাকাডাকি করছে। তার যন্ত্রণায় আমি ঘুমাতে পারছি না। করিম সাহেব বিনয়ের সঙ্গে তাঁর প্রতিবেশীর নাম ও ফোন নম্বর জেনে নিয়ে ফোন রাখলেন। পরদিন ভোর পাঁচটায় প্রতিবেশীকে ফোন করলেন করিম সাহেব, ‘শুভ সকাল। আপনাকে জানাতে ফোন করেছি যে, আমার কোনো কুকুর নেই।’

বাড়ির মালিক মারা গেছেন।

বাড়ির মালিক মারা গেছেন। চাকর হাউমাউ করে কাঁদছে। প্রতিবেশীরা এসে জিজ্ঞেস করল, ‘কী হয়েছিল তোমার মালিকের?’ চাকর জবাব দিল, ‘ভারি ভুলোমনা মানুষ ছিলেন তিনি। বোধ হয় গত রাতে নিঃশ্বাস নিতে ভুলে গেছিলেন।

সিগারেট খেতে দেখে

অল্প বয়সের এক ছেলেকে সিগারেট খেতে দেখে এক ভদ্রমহিলা ধমকে উঠলেন, এই ছেলে, এই বয়সে সিগারেট খাচ্ছ লজ্জা করে না তোমার! ছেলে পাল্টা ধমকে উঠল, আপনি যে পরপুরুষের সাথে কথা বলছেন আপনার লজ্জ করে না!

তিন বন্ধুতে গল্প হচ্ছে।

তিন বন্ধুতে গল্প হচ্ছে। প্রথম বন্ধু: আমার দাদা একজন বিখ্যাত সৈনিক ছিলেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি অস্ত্র হাতে ৫০ জন যোদ্ধাকে কুপোকাত করেছিলেন। দ্বিতীয় বন্ধু: আমার দাদা ছিলেন আরও বিখ্যাত। খালি হাতেই তিনি ১০০ জন যোদ্ধাকে ধরাশায়ী করতে পারতেন। তৃতীয় বন্ধু: আজ যদি আমার দাদা বেঁচে থাকতেন, তিনিও একজন বিখ্যাত লোক হতেন। প্রথম বন্ধু: কীভাবে? তৃতীয় বন্ধু: বেঁচে থাকলে তার বয়স হতো ১৫২, এটাই কি বিখ্যাত হওয়ার জন্য যথেষ্ট নয়?!

একজন বাস ড্রাইভার আর এক পাইলট বন্ধুর মধ্যে কথা

একজন বাস ড্রাইভার আর এক পাইলট বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছিল— বাস ড্রাইভার: আমি মাঝে মাঝে আমার যাত্রীদের খাটিয়ে নিতে পারি। কিন্তু তুই পারিস না। পাইলট: কী রকম? বাস ড্রাইভার: তুই কি মাঝপথে প্লেন থামিয়ে বলতে পারবি, ‘ভাইয়েরা, একটু নামেন, ধাক্কা দিতে হবে?

ড্রাইভার পদে চাকরির জন্য মন্টু মিয়া গেছে সাক্ষাত্কার দিতে।

ড্রাইভার পদে চাকরির জন্য মন্টু মিয়া গেছে সাক্ষাত্কার দিতে। সাক্ষাত্কার চলছে— প্রশ্নকর্তা: আপনাকে আমার পছন্দ হয়েছে। চাকরিটা আপনাকে দেওয়া হবে। স্টার্টিং বেতন দেওয়া হবে দুই হাজার টাকা। আপনার কোনো সমস্যা নেই তো? মন্টু মিয়া: না না স্যার, আমার কোনো সমস্যা নেই। স্টার্টিং বেতন ঠিক আছে, কিন্তু ড্রাইভিং বেতন কত সেটাও তো জানা দরকার মনে হয়।

এত বড় পরিবার বিধায় কোনো বাড়িওয়ালাই তাঁকে বাসা ভাড়া দিতে চান না।

তিন ছেলে, চার মেয়ে আর স্ত্রীকে নিয়ে বিশাল পরিবার রহিম সাহেবের। এত বড় পরিবার বিধায় কোনো বাড়িওয়ালাই তাঁকে বাসা ভাড়া দিতে চান না। একদিন তিনি তাঁর স্ত্রীকে বললেন, ‘তোমরা একটু স্থানীয় কবরস্থানটা ঘুরে এসো, আমি ছেলেগুলোকে নিয়ে বের হচ্ছি।’ ঘুরতে ঘুরতে ‘বাড়ি ভাড়া হবে’ এমন নোটিশ দেখে এক বাড়িওয়ালার কাছে গেলেন রহিম সাহেব। রহিম সাহেব: ভাই, আমি কি আপনার বাসাটা ভাড়া নিতে পারি। বাড়িওয়ালা: আপনার পরিবারে কে কে আছেন? রহিম সাহেব: আমি, আমার স্ত্রী, আমার তিন ছেলে আর চার মেয়ে। তবে চার মেয়েকে নিয়ে আমার স্ত্রী এখন কবরস্থানে। বাড়িওয়ালা: আহা রে! ঠিক আছে ভাই, আপনি আমার বাসাটা ভাড়া নিতে পারেন।

ওই পাশ থেকে ফোন তুলেছে চাকর।

নিজ বাড়িতে ফোন করেছেন বাড়ির কর্তা। ওই পাশ থেকে ফোন তুলেছে চাকর। চাকর: হ্যালো, কে বলছেন? কর্তা: গর্দভ! নিজের কর্তাকেও চেন না? চাকর: কর্তাবাবু, আপনি? আপনি কোথা থেকে বলছেন? কর্তা: কেন, অফিস থেকে। চাকর: আপনি অফিসে? তাহলে আপনার পড়ার ঘরে দরজা লাগিয়ে বসে আছেন কে? কর্তা: কী বললি? নির্ঘাত চোর! শোন, বসার ঘরে আমার বন্দুকটা আছে না? বন্দুক হাতে নিয়ে সোজা দরজা ভেঙে পড়ার ঘরে ঢুকে পড়। আমি লাইনে আছি। (কিছুক্ষণ পর) চাকর: আমি দরজা ভেঙেছি, গুলিও করেছি। কিন্তু চোরটা জানালা দিয়ে লাফিয়ে বাগানে লাফ দিয়ে পালিয়েছে। কর্তা: কিন্তু আমার পড়ার ঘরের পাশে তো কোনো বাগান নেই! চাকর: তাহলে আমার ভয় হচ্ছে, আপনি বোধ হয় রং নম্বরে ফোন করেছেন!

বাড়ির সামনে একটা মরা গাধা পড়ে থাকতে দেখে

বাড়ির সামনে একটা মরা গাধা পড়ে থাকতে দেখে বাড়ির মালিক গেলেন পৌরসভায় খবরটা দিতে। * কমিশনার সাহেব, আমার বাড়ির সামনে একটি গাধা মরে পড়ে আছে, দ্রুত এর একটা ব্যবস্টা নিন। * এটা তো আপনিই করতে পারেন, আর এটা তো আমাদের কাজের মধ্যে পড়ে না। * বলেন কী! এটা পৌরসভার কাজ না? * না, দেখুন, আমি কাজে বেস্ত আছি। আপনি গাধাটাকে দাহ করেন আর কবর দেন, যা করার বাড়ি গিয়ে করুন। * ঠিক আছে। কিন্তু আমি যতটুকু জানি, কেউ মারা গেলে প্রথমেই তার নিকটাত্মীয়দের খবরটা দিতে হয়। তাই দিয়ে গেলাম!

রঞ্জু মিয়া বড়ই কৃপণ।

রঞ্জু মিয়া বড়ই কৃপণ। একবার তিনি গেছেন কলা কিনতে। রঞ্জু মিয়া: কি ভাই, এই ছোট্ট কলাটার দাম কত? বিক্রেতা: তিন টাকা। রঞ্জু মিয়া: দুই টাকায় দেবে কি না বলো? বিক্রেতা: বলেন কি! কলার ছোকলার দামই তো দুই টাকা। রঞ্জু মিয়া: এই নাও এক টাকা। ছোকলা রেখে আমাকে কলা দাও!

ডাক্তার ও রোগী

(১) ডাক্তার ও রোগী ডাক্তার রোগীকে ব্যবস্থাপত্র দিয়ে বললেন- ডাক্তারঃ আপনার খাবার সবসময় ঢাকা রাখবেন। রোগীঃ ঢাকা তো অনেক দূর। কুমিল¬ায় রাখলে চলবে না? (২) গরু স্যার ছাত্রকে প্রশ্ন করছে। স্যারঃ মিঠু, বলতো গরু আমাদের কি দেয়? মিঠুঃ গরু? গরু আমাদের গুঁতো দেয় স্যার!! (২) ছাত্র স্যার ক্লাশে সবাইকে ক্রিকেট ম্যাচ নিয়ে রচনা লিখতে দিয়েছেন। সবাই মন দিয়ে লিখে চলছে। ৩-৪ মিনিট পরেই স্যার হঠাৎ দেখেন রন্টি জানালা দিয়ে উদাস নয়নে বাইরের মাঠের দিকে তাকিয়ে আছেন। স্যার রন্টিকে ঝাড়ি দিয়ে জানতে চাইলেন, ‘এই তুমি লিখছো না কেন?’ রন্টি: স্যার আমার লেখা হয়ে গেছে! স্যার: মানে? কই তোমার খাতা দেখি? রন্টি স্যারকে খাতা এগিয়ে দিলেন, স্যার দেখলেন খাতায় লেখা রয়েছে ‘বৃষ্টির কারনে ম্যাচ পরিত্যাক্ত ঘোষনা করা হলো।’

বুধবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০১৪

বাড়ি থেকে পালাচ্ছে এক তরুণী।

বাড়ি থেকে পালাচ্ছে এক তরুণী। গেটের কাছে অপেক্ষা করছে তার প্রেমিক। উভয়ের মধ্যে কথা হচ্ছে- প্রেমিক : তোমার বাবা টের পাননি তো? প্রেমিকা : উনি বাসায় নেই। প্রেমিক : বল কী? এত রাতে বাসার বাইরে? প্রেমিকা : আমাদের জন্য ট্যাক্সি ডাকতে গেছেন।

খেজুর এবং হুজুর

ক্লাসে পড়ানোর সময় শিক্ষক এক ছাত্রী কে জিঞ্জাস করছে শিক্ষক:খেজুর এবং হুজুর এর মধ্যে উচ্চারণ গত মিল থাকলেও এদের ভিতর পার্থক্য কি?? ছাত্রী :স্যার কইতে শরম লাগছে....!! শিক্ষক :ঞ্জান অর্জনে লজ্জা কিসের ?? ছাত্রী :না.....!! মানে... স্যার খেজুরের ১ টা বিচি আর হুজুরের ২ টা বিচি

মিলিটারিদের সাহস পরীক্ষা করছে তাদের প্রধান।

মিলিটারিদের সাহস পরীক্ষা করছে তাদের প্রধান। এক মিলিটারিকে দুরে দাঁড় করিয়ে রেখে মাথায় লেবু রেখে বন্দুক দিয়ে সেই লেবুটিকে গুলি করল। মিলিটারিটি একদম নড়ল না। লেবুটি ফেঁটে গিয়ে তার শার্টটিকে নষ্ট করে দিল। তাদের প্রধান তাকে ৫০ টাকা দিয়ে বলছে- ‘সাবাস, এই টাকা দিয়ে সাবান কিনে শার্টটি ধুঁয়ে নিও’। মিলিটারিটি বলল - ‘তাহলে আরোও ৫০ টাকা দিন, প্যান্টটিও ধুঁতে হবে’।

একদিন ফালুদা দোকানে গিয়েছেন তেল কিনতে।

একদিন ফালুদা দোকানে গিয়েছেন তেল কিনতে। তেল কিনে ফালুদা রাগে দোকানদারকে বললেন- ফালুদা : আরে ভাই, তেলের সঙ্গে আমার ফ্রি উপহার কই? দোকানদার : রাগছেন কেন? তেলের সঙ্গে কোম্পানীতো কোনো উপহার দেয়নি। আমি উপহার বানিয়ে দেব নাকি? ফালুদা : আরে মশাই, আমাকে বোকা বানাচ্ছেন, না? আমি কি মূর্খ নাকি যে পড়তে পারি না! তেলের বোতলের গায়েই তো লেখা আছে, কোলেস্টেরল ফ্রি! কই, সেটা তো দিচ্ছেন না।

অঙ্কশিক্ষক: বলো তো ছটকু

অঙ্কশিক্ষক: বলো তো ছটকু, তোমার বাবা শতকরা ১০ টাকা হার সুদে ৫০০ টাকা ব্যাংক থেকে লোন নিলেন, এক বছর পর তিনি ব্যাংককে কত টাকা দেবেন? ছটকু: কোনো টাকাই দেবেন না, স্যার। B-) শিক্ষক: গাধা! এখনো এই অঙ্কইজানো না? X( ছটকু:আমি অঙ্ক জানি, কিন্তু আপনি আমার বাবাকে জানেন না, স্যার!!!

টাংকিবাজ স্বামীঃ

টাংকিবাজ স্বামীঃ বাজার করতে গিয়ে এক লোক বন্ধুদের খপ্পরে পড়ে গেল। পাঁচ-ছয় ঘণ্টা আড্ডা দেওয়ার পর বাজার করে নিয়ে বাড়ির দিকে রওনা হলো। হাঁটতে হাঁটতে বউয়ের কথা মনে পড়তেই তার শরীর কাঁপতে লাগল। কারণ, সে যে পরিমাণ দেরি করেছে, তাতে বউ তাকে আস্ত রাখবে না। কিন্তু বউয়ের হাতে মার খেলে যেহেতু মানসম্মান থাকবে না, তাই সে বাঁচার জন্য একটা পথ খুঁজতে লাগল। খুঁজে খুঁজে পেয়েও গেল। তার ব্যাগে ছিল চিংড়ি মাছ। চিংড়িগুলো তখনো জীবিত ছিল। সে সিদ্ধান্ত নিল, চিংড়িগুলোকেই হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করবে। করলও তা-ই। বাড়িতে পৌঁছেই সে উঠানে ছেড়ে দিল চিংড়িগুলো। বউ তার সামনে এসে দাঁড়াতেই সে চিংড়িগুলোর দিকে তাকিয়ে বলল, এই হাঁট হাঁট। জোরে হাঁট। এত আস্তে আস্তে হাঁটছিস বলেই তো তোদের নিয়ে বাড়ি ফিরতে এত দেরি হয়ে গেল।

এক সুন্দরী তরুণী

এক যুবক আর এক সুন্দরী তরুণী ট্যাক্সি করে বেড়াতে বেড়িয়েছে। মেয়েটি যুবকটিকে নিয়ে তামাশা করে মজা পায়। হঠাত্ মেয়েটি বলল, দেখবে কাল আমি কোথায় ইনজেকশন নিয়েছিলাম? ছেলেটি উৎসাহিত হয়ে সঙ্গে সঙ্গে বলে উঠল, হ্যাঁ হ্যাঁ দেখব। দেখাও। মেয়েটি আঙুল তুলে বলল, ওই হাসপাতালটায়

এক মেয়ের বিয়ে হচ্ছে ।

এক মেয়ের বিয়ে হচ্ছে । সেখানে তার প্রাক্তন প্রেমিকও এসেছে । তাদের ব্রেকআপ সম্পর্কে অজ্ঞ এক লোক এসে জিজ্ঞেস করল, "আপনিই কি বর?" ↓ ↓ ↓ "নাহ! আমি তো সেমিফাইনালেই বাদ হয়ে গেছি , ফাইনাল দেখতে আসছি!"

দোস্ত তোর বিয়ের দিন

প্রথম বন্ধুঃ দোস্ত তোর বিয়ের দিন- তারিখ ঠিক হয়ে গেছে। অথচ তুই আমাকে দাওয়াত দিসনি কেন? দ্বিতীয় বন্ধুঃ বন্ধুরে মনে কষ্ট নিয়ে লাভ নেই। দাওয়াত দেবো কিভাবে, আমার আব্বায় মানুষকে যেভাবে দাওয়াত দিতেছে তাতে মনে হয় আমাকেও নেবে কি না সন্দেহ আছে

শিক্ষক ও ছাত্র

শিক্ষক ও ছাত্র শিক্ষক: মন্টু, তুমি এক থেকে কত পর্যন্ত গুনতে পারো? মন্টু: স্যার, দশ পর্যন্ত পারি। শিক্ষক: মাত্র দশ পর্যন্ত! তুমি তাহলে বড় হয়ে কী হবে? কিছুই তো হতে পারবে না। মন্টু: কেন, স্যার, বক্সিংয়ের রেফারি তো হওয়া যাবে।

বিদেশের এক রেস্টুরেন্টে ৩ জন বাবুর্চি কাজ করে।

বিদেশের এক রেস্টুরেন্টে ৩ জন বাবুর্চি কাজ করে। একজন ভারতীয়, একজন পাকিস্তানি এবং আরেকজন বাংলাদেশী। তিনজনের ভিতর খুব শত্রুতা। একদিন একটা মাছি ঢুকলো কিচেনে। সাথে সাথে ভারতীয়টা একটা ছুরি নিয়া এগিয়ে গিয়ে কিছুক্ষন সাইসাই করে ছুরি চালালো বাতাসে। মাছিটা ৪ টুকরা হয়ে পড়ে গেলো । ভারতীয়টা বাকি দুইজনের দিকে তাকিয়ে বললোঃ ‘এইভাবে আমরা আমাদের শত্রুদের ৪ টুকরা করে মেরে ফেলি!’ আরেকদিন আরেকটা মাছি ঢুকতেই পাকিস্তানিটা এগিয়ে গিয়ে সাইসাই করে ছুরি চালালো। মাছি ৮ টুকরা হয়ে পড়ে গেলো। পাকিস্তানিটা বাকি দুইজনের দিকে তাকিয়ে বললোঃ ‘এইভাবেই আমারা আমাদের শত্রুদের ৮ টুকরা করে মেরে ফেলি!’ পরেরদিন আরেকটা মাছি ঢুকতেই বাংলাদেশীটা এগিয়ে গেলো। বেচারা অনেকক্ষন ছুরি চালালো। হাপিয়ে গিয়ে এক সময় বসে পড়লো। মাছিটিও পলায়া গেলো। এটা দেখে ভারতী এবং পাকিস্তানিটা একই সাথে জিজ্ঞেস করলোঃ ‘ একি? তোমরা কি তোমাদের শত্রুদের কিছুই করো না?’ বাংলাদেশী হাসতে হাসতে ওদের জবাব দিলোঃ ↓↓↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ → → ‘ হুরররর …! তোরা কিছুই বুঝোস্ নাই । এমুন কাম করছি যে ঐ মাছি আর কোনোদিনই বাপ হইতে পারবো না! বুঝলি . . .? আমরা আমগো শত্রুগো এমনেই সাইজ করি’

ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে সুন্দরী শিক্ষিকা

ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে সুন্দরী শিক্ষিকা চাকুরিতে যোগ দিলেন। পড়াতে গিয়েই টের পেলেন,যুগের ছেলেরা পাল্টেছে, অতি স্মার্ট ডিজুস পোলাপান নিয়ে ম্যাডামের বেকায়দা অবস্থা। প্রথম গ্রেডে সদ্য ভর্তি হওয়া রাজু তো বলেই বসলো, ম্যাডাম,আমি কোনো অবস্থাতেই প্রথম গ্রেডে পড়বোনা। কারণ,প্রথম গ্রেডের সব পড়ালিখা আমি অনেক আগেই শেষ করে ফেলেছি। এমনকি আমার বড় বোন যে ৩য় গ্রেডে পড়ে ,আমি ওর চেয়ে ও স্মার্ট।কাজেই মিনিমাম ,আপনি আমাকে ৩য় গ্রেডে পড়ার সুযোগ করে দিন। ম্যাডাম,রাজুকে নিয়ে প্রিন্সিপাল স্যারের রুমে গেলেন।সব খুলে বললেন। প্রিন্সিপাল স্যার বললেন, ঠিক আছে,আমি তোমাকে দুয়েক টা প্রশ্ন করবো, যদি তুমি ঠিক ঠিক উত্তর দিতে পারো ,তবে তোমাকে উপরের ক্লাশে প্রমোশন দেয়া হবে। প্রিন্সিপাল স্যার বললেন, আচ্ছা বলতো রাজু, ৩ গুন ৩ = কত? রাজুর জটপট জবাব, স্যার , নয়। আচ্ছা বলতো ৮ গুন ৮ সমান কত? এবারও রাজুর জবাব স্যার ৬৪। প্রিন্সিপাল স্যার ম্যাডামকে বললেন, রাজুকে উপরের ক্লাসে প্রমোশন দেয়া যায়। রুপবতি ম্যাডাম এবার প্রিন্সিপাল স্যার কে বললেন, স্যার আমারও কিছু প্রশ্ন ছিলো, যদি আপনি অনুমতি দেন,আমিও একটু ওর মেধা যাচাই করি। প্রিন্সিপাল স্যার এবার মাথা নেড়ে সায় দিলেন। ম্যাডাম ,রাজুকে প্রথম প্রশ্ন করলেন-আচ্ছা রাজু বলতো,গাভীর চারটা আছে,কিন্ত আমার আছে দুটো। সে টা কি? রাজু চুপচাপ চিন্তা করছে,আর মিটিমিটি হাসছে। ম্যাডাম বললেন,লজ্জা পাবার দরকার নেই রাজু। তুমি সঠিক জবাব দিও। রাজু বললো, ম্যাডাম,এটা হলো-আপনার দুই পা। ম্যাডাম এবার ২য় প্রশ্ন করলেন, আচ্ছা এবার বলতো, তোমার প্যান্টের ও জায়গায় আছে,আর আমার তা নেই সেটা কি? রাজু লাজে হাসে। ম্যাডাম বলেন,লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই রাজু। রাজু বলেন,ম্যাডাম এটা হলো,আমার প্যান্টের পকেট। ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ আচ্ছা, বলতো,এমন একটি শব্দ যা ইংরেজে লেটার C দিয়ে শুর আর T দিয়ে শেষ। জিনিসটা গোলাকার,ডিলিশাস,ভেতরে ভেজা ভেজা, আর নরম,যা পেলে সবাই তৃপ্ত হয়। প্রশ্ন শুনে প্রিন্সিপাল স্যারের চোখ বড় বড় হয়ে গেলো।কি বলবেন ভেবে পাচ্ছেন না।চেহারা পুরো লাল হয়ে গেছে। রাজ বললো, ম্যাডাম এটা হলো Cocunut. ম্যাডের পরের প্রশ্নঃ আচ্ছা এবার বলোতো, যা খুব শক্ত হয়ে কারো ভিতরে ঢুকে,আর নরম,ভেজা,আঠালো হয়ে বের হয়ে আসে? রাজুর জবাব, ম্যাডাম এটা হলো বাবল গাম। ম্যাডামঃআচ্ছা এবার বলোতো, কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যে শব্দ শুনলেই শরীরে যথেষ্ট উত্তাপ আর উত্তেজনা শুরু হয়- এ প্রশ্ন শুনে প্রিন্সপাল স্যারের আবারো, লজ্জাকর অবস্থা । কিন্ত রাজুর উত্তর ,ম্যাডাম এটা হলো Fire Truck. ম্যাডামঃ বলোতো কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যা মানুষ না পেলে হাত ব্যবহার করে। রাজুর জবাব-ম্যাডাম এটা হলো-Fork. ম্যাডামঃ রাজু বলতো সোনা,এ জিনিসটা কারো লম্বা, আবার কারো ছোট, একেক জনের একেক সাইজের হয়।বিয়ে করার পর জামাই আদর করে বউকে দিয়ে থাকে। রাজুর জবাব--ম্যাডাম এটা হলো ডাকনাম। ম্যাডামঃ রাজু বলতো এটা পুরুষের শরীরে কোন অংশ যেখানে কোনো হাড় নেই,তবে অনেক শিরা আছে,এক রকমের মাংসপিন্ডের সমষ্টি,উত্তেজনাকর অবস্থায় বেশী অনুভূত হয়।বিশেষ করে যা দিয়ে ভালোবাসা বাসি বুঝা যায়। রাজুর জবাব, ম্যাডাম এটা হলো হার্ট বা হৃদয়। শুনার পর প্রিন্সিপাল স্যার যেন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন। ম্যাডাম কে বললেন ওকে ৮ গ্রেডেই প্রমোশন দেয়া হোক। কারণ শেষের কয়েকটি প্রশ্নের জবাব আমি নিজেই ভুল করেছি

চতুর্থ শ্রেণীতে ফেল করলে

রফিকের ছেলে চতুর্থ শ্রেণীতে ফেল করলে তাকে তৃ্তীয় শ্রেণীতে ডিমোশন দেয়া হল... এবার তৃ্তীয় শ্রেণীতে ফেল করলে তাকে ২য় শ্রেণীতে ডিমোশন দেয়া হল... আবার যখন সে ২য় শ্রেণীতে ফেল করল তখন তাকে ১ম শ্রেণীতে ডিমোশন দেয়া হল... । । । রফিক তার পোলার ডিমোশন দেইখা তার বউরে কইল, “বউ তোমার প্যান্টি টাইট কইরা লও পোলায় যায়গা মত ফিরা আইতাছে!!!!

দোস্ত!

আবুলঃ ‘দোস্ত!! তোর নাকি নতুন বান্ধবী হইসে?’ এরশাদঃ ‘আর কইস না দোস্ত!! হেব্বি ‘ইন্ডিয়ান’ খাসা মাল!!’ আবুলঃ ‘ইন্ডিয়ান আইটেম? তা করতে কেমুন মজা?’ এরশাদঃ “ওরে মাম্মা!! আমি যতবার ঐ আইটেমের লগে ঘুমাই! মনে হয় যেন …. ↓↓↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ → → → → → → → → → → → → → → → → টিপাইমুখে বাঁধ ভাঙ্গতাসি !!

তরকারিয়ালা

ঢাকাইয়া এক তরকারিয়ালা দশ বারো বছর তরকারি বিক্রি করে সবে বিয়ে করেছে বাসর রাতে বউ বিছানায় বসে আছে তখন তরকারিয়ালা তার বউর মুখের ঘোমটা খুলে তারাতারি করে এক বালতি পানি তার বউর মাথায় ঢেলে দিল তখন তার বউ জিগগেস করল, "কেলা পানি ঢাললা কেলা" আর তখন তরকারিয়ালা উত্তর দিল, "মাগার পানি ঢাললাম কেলা ভিতরের মালগুলা সব যেন তাজা থাহে !!

রাণী কখনও পাগল দেখেনি।

রাণী কখনও পাগল দেখেনি। রাজার কাছে তাই একদিন তিনি পাগল দেখার ইচ্ছা পোষণ করলেন। রাজা তৎক্ষণাৎ সিপাহীদের একটা পাগল ধরে আনার নির্দেশ দিলেন। সিপাহীরা উদোম গায়ের-ছোট্ট গামছা পরা এক পাগল ধরে নিয়ে আসল। খালি গায়ের, ছোট গামছা পরা পাগল দেখে লজ্জায় শাড়ির আঁচল দিয়ে রাণী মুখ ঢাকলেন। রানীর এই লজ্জা দেখে পাগলও লজ্জা পেল। তারপর... ▐ ▼ ▐ ... ▼ ▐ ▼ ▐ ▼ তারপর লজ্জা ঢাকতে পরণের গামছা খুলে রাণীর মত করে পাগলও তার মুখ ঢেকে ফেলল। ;-)

এক সুন্দরী মহিলা

একদিন এক সুন্দরী মহিলা তার ১২ তলা বাসার ব্যালকনি তে হাঁটতে হাঁটতে হঠাৎ পা ফসকে পড়ে গেলো। সে কিছু বুঝে উঠার আগেই ১০ তলার ব্যালকনি থেকে এক লোক হাত বাড়িয়ে তাকে ধরে ফেলল। কৃতজ্ঞতাই মহিলার চোখে পানি চলে আসল। সে লোকটাকে বললঃ-আপনি আমার জীবন বাচিয়েছেন। আপনি যা চান আপনাকে তাই দেবো।” লোকটা বলল “আমি আপনার সাথে বিছানাতে যেতে চাই” :O রাগে দুঃখে মহিলা বলল “লাগবেনা আমার এই জীবন। নরকে যান আপনি” এই বলে সে ১০ তলা থেকে লাফ দিলো, ৮ তলার ব্যালকনি থেকে আবার এক লোক তাকে ধরে ফেলল, এই লোকটাও ভালো ছিলোনা, সেও আগের লোকটার মতো মহিলার সাথে বিছানাতে যেতে চাইল জীবন বাঁচানোর বিনিময়ে, মহিলা ভাবল এর চেয়ে মৃত্যুই ভালো, সে আবার ৮ তলা থেকে লাফ দিলো। লাফ দিয়েই তার মনে মৃত্যু সম্পর্কে ভয় ঢুঁকে গেলো, ভাবল ক্ষতি কি ছিল একবার বিছানাতে গেলে? জীবন টাতো বাঁচত!!! হাজার হলেও জীবন বাঁচানো তো ফরজ!!! আর কেউ তাঁকে ধরছেনা দেখে ভয়ে তার হাত পা শুকিয়ে গেলো। ভাগ্যক্রমে ৫ তলাই এসে আরেক লোক তার হাত ধরে ফেলল!!! আনন্দে উচ্ছ্বসিত মহিলা চেঁচিয়ে বলে উঠলো “চলেন চলেন এক্ষনি বিছানাতে চলেন!!!” ⇓ ⇓ ⇓ হতভম্ব লোকটা ভয়ে শিউরে উঠে বলল “নাউজুবিল্লাহ!! !” লাথি দিয়ে মহিলাকে ফেলে দিলো সে ৫ তলা থেকে!!

এক বয়োবৃদ্ধ লোক

এক গ্রামে রহিম মিয়া নামে এক বয়োবৃদ্ধ লোক ছিল যার বয়স ছিল একশ দশ ।এটা নিয়ে তার গর্বের অন্ত ছিলো না ।যাকেই দেখত তাকেই জিজ্ঞেস করতঃ তোমার বয়স কত? কারো বয়সই তার চেয়ে বেশি হয় না ।যাহা তাহাকে আরো গরবান্বিত করিত।তো একদিন সে হেঁটে যেতে যেতে দেখল এক গাছের নিচে এক বৃদ্ধলোক বসে বসে কান্না করছে ।অভ্যাস অনুযায়ী রহিম মিয়া তার কাছে গেল বয়স জিজ্ঞাসা করতে ।কিন্তু বুঝতেপারছিলনা আগে কি বয়স জানতে চাইবে,নাকিকান্ন া করার কারন ।অবশেষে বলেই ফেললঃআপনার বয়স কত? সেই বৃদ্ধটি কান্না থামিয়ে বললোঃ য়্যাকশ বারো !!! শুনে তো রহিম মিয়ার মেজাজটাই খারাপ হয়ে গেলো,ধূর:-/ তাও জিজ্ঞেস করলোঃ তা এই বয়সে গাছতলায় বসে হাউমাউ করেন ক্যা ? লোকটি কান্না জড়ানো কন্ঠে বললোঃ আব্বু মারছে!!! রহিম মিয়া মাছের মতো খাবি খেতে খেতে জিজ্ঞেস করলোঃ কেন? লোকটি বললোঃ দাদার সাথে বেয়াদবি করছি তাই!!!!!

পঞ্চাশোর্ধ এক ব্যবসায়ী

পঞ্চাশোর্ধ এক ব্যবসায়ী সুন্দরী এক কল গার্লের সেবা গ্রহণ করলেন এবং তাকে নগদ টাকা না দিয়ে তার অফিসে একটি বিল পাঠাতে বললেন। বিলতো আর গৃহিত সেবার নামে করা যাবে না তাই ব্যবসায়ী গার্লকে পরামর্শ দিলেন তুমি এমন একটা বিল আমার অফিসে পাঠাবে যেন আমি তোমার কাছ থেকে একটি এ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া নিয়েছিলাম। যথারীতি গার্ল পরের সপ্তাহে ব্যবসায়ীর অফিসে একটি বিল পাঠালেন। এ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া বাবদ ৫০০০ টাকা । ব্যবসায়ী সভাব সুলভ কারনে সেই বিলও কাটলেন ২৫০০ হাজার টাকা কেটে বাকী আড়াই হাজার টাকা পাঠালেন গার্ল এর কাছে। বিল কাটার কারন হিসেবে তিনি লিখলেন : ১) আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টট ি (??) একদমনতুন আগে কেউ ব্যবহার করেনি, কিন্তু ভাড়া নেয়ার পর দেখলাম এটি আগেও ভাড়া হয়েছে। ২) ভাড়া নেবার সময় আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টট ি (??) অনেক ছোট এবং সুন্দর, কিন্তু ভাড়া নেবার পর দেখলাম অনেকে এই এ্যাপার্টমেন্ট ব্যবহার করায় এর আকার অনেক বড়। এত বড় এ্যাপার্টমেন্ট আমার পছন্দ নয়। ৩) ভাড়া নেবার সময় আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টট ি (??) অনেক গরম হবে , কিন্তু ভাড়া নেবার পর দেখলাম এটি একেবারেই ঠান্ডা । কলগার্ল ব্যবসায়ীর এই কারন সহ অর্ধেক পেমেন্ট পেয়ে রেগে গেলেন এবং আড়াই হাজার টাকা ফেরত পাঠিয়ে দিয়ে পুরো ৫০০০ টাকা দেবার অনুরোধ করলেন এবং ব্যবসায়ীর কারন গুলোর বিপরীতে লিখলেন: ১) তুমি কি করে ভাবলে এত সুন্দর এ্যাপার্টমেন্টট ি (??) ভাড়া না হয়ে এতদিন পরে থাকবে? ২) এ্যাপার্টমেন্টট ি (??) আসলে সুন্দর এবং ছোটই ছিল, কিন্তু তোমার যদি এই এ্যাপার্টমেন্টট ি (??) ভর্তি করার মত ফার্নিচার (??) না থাকে তাহলে আমার কি করার আছে? ৩) এ্যাপার্টমেন্টট িতে (??) আসলে অনেক গরমই ছিল কিন্তু তুমিতো জানই না এটা কি ভাবে অন করতে হয়। তাই আমার পুরো পাওনা ৫০০০ টাকাই দিতে হবে

এক বনে এক বাচ্চা বানর

এক বনে এক বাচ্চা বানর আর বেটা শিয়াল নিজেকে বেশী বুদ্ধিমান দাবি করে শুধুই ঝগড়া করতো । এতই ঝগড়া যে সবাই মহা বিরক্ত!! বিরক্ত হয়ে একদিন এক দৈত্য সেখানে হাজির হয়ে তাদের বললোঃ ‘তোমরা ঝগড়া বন্ধ করো তাহলে তোমাদের যে কোনো তিনটি ইচ্ছে পূরণ করা হবে’ প্রথমে শিয়াল চাইলোঃ ‘বনের অন্যসব শিয়ালদের মেয়ে বানিয়ে দাও!!’ তারপর বানর চাইলোঃ ‘আমাকে একটা হেলমেট দাও!!’ দৈত্যটা তাই করলো... তারপর শিয়াল চাইলোঃ ‘এইবার সারা দেশের অন্যসব শিয়ালদের মেয়ে বানিয়ে দাও!!’ বানর চাইলোঃ ‘আমাকে একটা মোটরসাইকেল দাও’ আবারো তাই করা হলো… শেষে শিয়াল আনন্দে উত্তেজিত হয়ে বললোঃ ‘পৃথিবীর অন্যসব শিয়ালদের মেয়ে বানিয়ে দাও’ এইবার বানর মোটরসাইকেলে উঠে স্টার্ট দিয়ে বললোঃ ‘এই বুইড়া ধামরা শিয়ালকে …. ↓↓↓ ↓ ↓ ↓ → → → → → → → →→ → → → এখনি ‘গে’ (gay) বানায়া দাও!!

ক্লাস সিক্স এর ক্লাস...।

ক্লাস সিক্স এর ক্লাস...। ম্যাডামঃ এই বেয়াদব ছেলে, শোন আমি কিন্তু নরমের সময় নরম...শক্তের সময় শক্ত...। পিচ্চিতো পুরাই স্মার্ট,তাই পিচ্চি বুক ফুলাইয়া প্যান্টের বিশেষ এক জায়গায় দেখাইয়া বললঃ ⇓ ⇓ ⇓ ⇓ ⇓ ⇓ ছাত্রঃ ম্যাডাম আপনি তো তাইলে আমার নুনুর মত..

একদিন এক কবুতর একটু নিচু হয়ে উড়ছিল...

একদিন এক কবুতর একটু নিচু হয়ে উড়ছিল... হটাৎ এক গাড়ির সাথে ধাক্কা খেয়ে অজ্ঞান হয়ে গেলো এক লোক সেটাকে নিয়ে গিয়ে খাঁচায় রাখল। যখন কবুতরের জ্ঞান ফিরল, তখন সে খাঁচার ভিতর থেকে নিজেকে দেখে বলল, "হায় আল্লাহ! আমি জেলে...!! গাড়িওয়ালা কি মারা গেছে নাকি

আমার পরিবার থেকে মেনে নেবে না!!

ছেলেঃ আমি তোমাকে বিয়ে করতে পারবনা আমার পরিবার থেকে মেনে নেবে না!! মেয়েঃ কি? পরিবারের কারা মেনে নেবেনা??!!! . . . . . . ছেলেঃ আমার বউ আর ৩ বাচ্চা!!

ছেলেটা লম্বা তো?

একটা মেয়ে প্রেমে পড়লে তার বান্ধবীদের মন্তব্যঃ ১ম বান্ধবীঃ ছেলেটা লম্বা তো? ২য় বান্ধবীঃ দেখতে কেমন রে? ৩য় বান্ধবীঃ টাকা পয়সা আছে তো নাকি? ৪র্থ বান্ধবীঃ বড়লোক হইলে বিয়ে করিস কিন্তু । । একটা ছেলে প্রেমে পড়লে তার বন্ধুদের মন্তব্যঃ ১ম বন্ধুঃ দোস্ত পার্টি দিবি কবে? ২য় বন্ধুঃ দোস্ত পার্টি দিবি কবে? ৩য় বন্ধুঃ দোস্ত পার্টি দিবি কবে? ৪র্থ বন্ধুঃ দোস্ত পার্টি দিবি কবে?

দুই প্রেমিক-প্রেমিকা ঠিক করেছে আত্মহত্যা করবে। তাই তারা একটি উচু পাহাড়ের চুড়ায় গেলো।

দুই প্রেমিক-প্রেমিকা ঠিক করেছে আত্মহত্যা করবে। তাই তারা একটি উচু পাহাড়ের চুড়ায় গেলো। উঁচু পাহাড় থেকে প্রথমে ছেলেটি ঝাঁপ দিল, কিন্তু মেয়েটি দিল না। মেয়েটি চোখ বন্ধ করে বলল, ‘ভালোবাসা অন্ধ’। এই বলে সে পাহাড়ের উপর থেকে আস্তে করে সরে গেলো। . . . . -এদিকে ঝাঁপ দেওয়ার পর ছেলেটি প্যারাসুট খুলে বলল, প্রকৃত ভালোবাসা কখনো মরে না!

আপনি আপনার বন্ধুকে খুন না করে বউকে খুন করলেন কেন?

বিচারক : আপনি বলেছেন- আপনার বন্ধুর সঙ্গে অবৈধ প্রণয় চলছিল বলে বউকে খুন করেছেন। কিন্তু আপনি আপনার বন্ধুকে খুন না করে বউকে খুন করলেন কেন? আসামি : হুজুর আমার অনেক বন্ধু। সপ্তায় একজন করে বন্ধুকে মারার চেয়ে বউকে মারাই সহজ মনে হল তাই।

স্বামীর অনুপস্থিতিতে স্ত্রী তার পুরানো প্রেমিকের সাথে বসে গল্প করছিল |

স্বামীর অনুপস্থিতিতে স্ত্রী তার পুরানো প্রেমিকের সাথে বসে গল্প করছিল | এমন সময় হঠাত স্বামী এসে পড়লে প্রেমিক আলমারির পিছনে লুকিয়ে গেল | ঘরের মেঝেতে চুরুট পড়ে থাকতে দেখে স্বামী রেগে গিয়ে বলে উঠল,এই চুরুট কোথা থেকে এসেছে?? স্ত্রী কিছু বলতে পারল না। এটা দেখে স্বামী আরো রেগে গেল | স্বামীঃ তোমাকে বলতেই হবে এই চুরুট কোথাকার??? প্রেমিক বন্ধুটি সহ্য করতে না পেরে আলমারির পিছন থেকে বের হয়ে বলল,ও তো মেয়ে মানুষ ,ও কি করে জানবে এই চুরুট কোথাকার?? আপনি পুরুষ মানুষ হয়ে ও চিনতে পারছেন না যে এই চুরুট আমেরিকার???

মানসিক রোগীদের হাসপাতালে জুমনের রুমে ঢুকলো নার্স।

মানসিক রোগীদের হাসপাতালে জুমনের রুমে ঢুকলো নার্স। জুমন খাটের ওপর শুয়ে হাত দুটো সামনে বাড়িয়ে গুনগুন শব্দ করছে। “জুমন, কী হচ্ছে এসব?” জুমন বললো, “আমি গাড়ি চালাচ্ছি, চট্টগ্রাম যাবো।” পরদিন রাতে নার্স দেখলো, জুমন বসে বসে ঝিমোচ্ছে। “জুমন, কী হচ্ছে এসব?” “মাত্র পৌঁছালাম চট্টগ্রামে, বিরক্ত কোরো না।” হেঁকে বললো জুমন। এবার পাশের ঘরে সুমনের ঘরে গেলো নার্স। দেখলো, সেখানে সুমন বিছানায় শুয়ে আপত্তিকর অঙ্গভঙ্গি করছে। “সুমন, কী হচ্ছে এসব?” প্রশ্ন করলো নার্স। “জ্বালাতন কোরো না। দেখতে পাও না, জুমনের বউয়ের সাথে প্রেম করছি? ঐ শালা তো গেছে চট্টগ্রাম!” লুল রে লুল......

মানসিক রোগীদের হাসপাতালে জুমনের রুমে ঢুকলো নার্স।

মানসিক রোগীদের হাসপাতালে জুমনের রুমে ঢুকলো নার্স। জুমন খাটের ওপর শুয়ে হাত দুটো সামনে বাড়িয়ে গুনগুন শব্দ করছে। “জুমন, কী হচ্ছে এসব?” জুমন বললো, “আমি গাড়ি চালাচ্ছি, চট্টগ্রাম যাবো।” পরদিন রাতে নার্স দেখলো, জুমন বসে বসে ঝিমোচ্ছে। “জুমন, কী হচ্ছে এসব?” “মাত্র পৌঁছালাম চট্টগ্রামে, বিরক্ত কোরো না।” হেঁকে বললো জুমন।

বৃষ্টির দিনে এক বোকা লোক পিছলা খাইয়া পইড়্যা গেল

বৃষ্টির দিনে এক বোকা লোক পিছলা খাইয়া পইড়্যা গেল…… এমন সময় আকাশে বজ্রপাত হয় । তখন লোকটি বলছে….আল্লাহ তুমি আমারে ফালাইছ আবার তুমিই লাইট জ্বালাইয়া দেখতাছো । দেখ আল্লাহ আমি পড়ছি আমি পড়ছি ।

আমার মাথায় কুলায় না

আমার মাথায় কুলায় না, বিয়ে করে খাল কেটে কুমির আনার দরকার টা কি? বিয়ে করে কে কবে কি হতে পেরেছে? পৃথিবীতে যতো বড়ো বড়ো প্রেমিক- প্রেমিকা আছে লাইলী-মজনু, শিরি-ফরহাদ, রোমিও-জুলিয়েট কিংবা আমাদের দেবদাস এরা কেউ তো কোনো দিন বিয়ে করে নি। একবার ভেবে দেখেন তো এরা যদি বিয়ে করতো তাহলে কি আমরা মনে রাখতাম ? এরা কি জগৎ বিখ্যাত হতে পারতো? কিন্তু দেখেন কে শুনে কার কথা !?!! ভালা কতার আজকাল কোনু দাম নাই।!!!!

বাবা পিঁপড়াঃআমার মেয়ে হয়ে তুই হাতি কে ভালবাসিস

বাবা পিঁপড়াঃআমার মেয়ে হয়ে তুই হাতি কে ভালবাসিস তর এত বড় সাহস? তুই ওকে ভুলে যা......... মেয়ে পিঁপড়াঃনা বাবা না... এটা অসম্ভব...... কারন পেটে যে এখন হাতির বাচ্চা......

বাসে প্রচণ্ড ভিড় ।

বাসে প্রচণ্ড ভিড় । এক মেয়ের পিছনে এক ছোকড়া দাঁড়িয়েছে । বারবার ধাক্কা খাবার ফলে ছোকড়ার * ও দাঁড়িয়ে গেছে ! কিছুক্ষণ পর পিছন ফিরে মেয়ে ঠাস করে চড় মেরে বসল ছোকড়াকে! ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ "ফাজিল ! বারবার ধাক্কা খাইতাছে , নিজেই দাঁড়ানোর জায়গা পায় না আবার আরেকটারেও দাঁড় করাইয়া দিছে

এক ভদ্রলোক সম্প্রতি বিয়ে করেছেন।

এক ভদ্রলোক সম্প্রতি বিয়ে করেছেন। যাকে বিয়ে করেছেন তার বয়স নিতান্তই কাঁচা। বিবাহ পরবর্তি বিষয়গুলোর ব্যপারে স্পষ্ট ধারনা নেই সেই মেয়ের। যাইহোক, ভদ্রলোক প্রথম কিছুদিন অনেক ভাবে চেষ্টা করেও ব্যর্থ হলেন তার নুতন বৌ-এর লজ্জা ভাঙ্গাতে। অতঃপর শেষ চেষ্টা হিসেবে একটা খেলার আশ্রয় নিলেন। তিনি তার নবপরিনীতাকে বললেন, এসো আমার চোর-পুলিশ খেলি। স্ত্রী খেলার নাম শুনে বেশ উৎসাহি হয়ে উঠলো। নিয়ম জানতে চাইলো। ভদ্রলোক তখন জানালেন এই খেলায় আমার একটা চোর আছে যাকে তোমার জেলে নিয়ে বন্দি করতে হবে।বিষয়টা ভদ্রলোকের স্ত্রীর কাছে খুব মজার মনে হলো। তারা পরবর্তি বেশ কিছু সময় চোর-পুলিশ খেলার মধ্যদিয়ে চোরটাকে জেলে নিয়ে বন্দি করতে সক্ষম হলো। ভদ্রলোক খুশি হলেন।ভদ্রলোক পাশ ফিরে শুয়ে আছেন। পাঁচ মিনিটও যায়নি, তার স্ত্রী চিৎকার করে উঠলো, “এই দেখো দেখো চোরটা জেল থেকে বের হয়ে গিয়েছে!” কি আর করা! অতঃপর আবার তারা চোর ধরতে ব্যস্ত হয়ে পড়লো এবং কিছুক্ষনের মধ্যে চোর ধরাও পড়লো। ভদ্রলোক স্ত্রীকে বললেন, “এবার খুশি?” স্ত্রী লাজুক হেসে জবাব দিলো, “হ্যা”।ভদ্রলোক ক্লান্তিতে দুচোখ বন্ধ করে শুয়ে আছেন। এমন সময় শুনতে পেলেন স্ত্রী বলছে, “এই, দেখো না! চোরটা আবার জেল থেকে বের হয়ে গিয়েছে!” ভদ্রলোক বিরক্ত হয়ে আবারও চোর-পুলিশ খেলায় অংশ নিলেন এবং খেলা শেষে যথারীতি স্ত্রীকে বললেন, “খুশি?” স্ত্রী এবারও লাজুক হেসে জবাব দিলো, “হ্যা”। ক্লান্ত-অবসন্ন ভদ্রলোক দ্রুত তন্দ্রায় চলে গেলেন। সেখান থেকে তিনি শুনতে পেলেন স্ত্রীর গলা, “এই, দেখো না! চোরটা আবারও জেল থেকে বের হয়ে গিয়েছে!” এবার রাগে চিৎকার করতে করতে ভদ্রলোক বললেন, “তুমি এটা কেন বুঝতে পারছো না যে চুরির অপরাধে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেয়া হয় না?

এক লোক এক বাসায় গিয়ে পানি চাইল।।

এক লোক এক বাসায় গিয়ে পানি চাইল।। ছোট বাচ্চা : পানি নেই।। লাচ্ছি চলবে?? লোক : অবশ্যই।। অনেক শুকরিয়া।। লোকটি ৫ গ্লাস লাচ্ছি পর পর খেয়ে জিজ্ঞেস করল, “তোমাদের বাসায় কেও লাচ্ছি খায় না??” বাচ্চা : জী খায়।। কিন্তু আজ লাচ্ছি তে টিকটিকি পড়ে গেছেতো তাই কেও খায়নি!!এ কথা শুনে লোকটির হাত থেকে গ্লাস পড়ে গেলো!! বাচ্চাটি কাঁদতে কাঁদতে বলল :“আম্মু, ইনি গ্লাস ভেঙ্গে ফেলেছেন !! এখন কুকুর দুধ খাবে কিসে !!

দু’বন্ধুর মাঝে আলাপ হচ্ছে।

দু’বন্ধুর মাঝে আলাপ হচ্ছে। প্রথম বন্ধু : স্ত্রীর জন্য আমার আর মুখ দেখাবার উপায় রইল না। রোজ রাতে বারে যায়। দ্বিতীয় বন্ধু: ছিঃ ছিঃ ছিঃ কী জঘন্য কথা! কী করে বারে গিয়ে? প্রথম বন্ধু : আমাকে টেনেহিঁচড়ে বাড়িতে নিয়ে আসে।

ক্রিং ক্রিং ! বেজে উঠল শিক্ষকের টেলিফোন ।

ক্রিং ক্রিং ! বেজে উঠল শিক্ষকের টেলিফোন । শিক্ষক: হ্যালো । অপর প্রান্ত থেকে: শুনুন, আমার ছেলের গায়ে ভীষণ জ্বর, ও আজ স্কুলে যেতে পারবে না । শিক্ষক: আপনি কে বলছেন ? . . . . . অপর প্রান্ত থেকে: আমি মফিজ থুক্কু মফিজের বাবা বলছি !

পেছনের বেঞ্চে এক ছাত্রী ঘুমাচ্ছে

লম্বা ক্লাশের শেষ মুহূর্তে স্যার খেয়াল করলেন পেছনের বেঞ্চে এক ছাত্রী ঘুমাচ্ছে.!! স্যার : এই মেয়ে , উঠো . ছাত্রী : হুহ ! . স্যার : আমি ক্লাশে সর্বশেষ কি বললাম , বোর্ডে লেখো । . ছাত্রী : জী স্যার . ছাত্রী বোর্ডে সুন্দর করে লিখলো , "আমি ক্লাশে সর্বশেষ কি বললাম , বোর্ডে লেখো ।"

একটা টাকা দিন।

ভিখারি: বাবু, একটা টাকা দিন। ভদ্রলোক: কাল এসো। ভিখারি: এই কালকের চক্করে, আমার প্রায় লাখখানেক টাকা আটকে আছে এই পাড়ায়।

কিরে, তোর চোখের ওপর ব্যান্ডেজ কেন?

প্রথম বন্ধু: কিরে, তোর চোখের ওপর ব্যান্ডেজ কেন? গালেও তো দেখছি চোট লেগেছে। গতকাল সন্ধ্যায়ও না দেখলাম এক সুন্দরী মহিলার সঙ্গে পার্কে বসে আছিস! এরই মধ্যে হঠাৎ কী হলো? দ্বিতীয় বন্ধু: গতকাল তুই যা দেখেছিলি আমার স্ত্রীও তা দেখে ফেলেছে।

দোস্ত আমার আর জুলির বিয়ে হয়ে গেছে !

বল্টু : দোস্ত আমার আর জুলির বিয়ে হয়ে গেছে ! হান্নান : কবে ?!! . . . . . বল্টু : আমার ১৬ তারিখ । জুলির ১৯ তারিখ ।

গাজর আছে??

এক খরগোশ প্রতিদিন এক মুদির দোকানে গিয়ে বলত..." গাজর আছে??"দোকানদার বার বার " না নেই" বলার পর ও সে প্রতিদিন গিয়ে বলত..." গাজর আছে??" এতে দোকানদার রেগে গিয়ে খরগোশ এর দাঁত ভেঙে দিলো... তারপর... . . . . তারপর খরগোশ গিয়ে পরের দিন মুদির দোকানে গিয়ে জিজ্ঞেস করলো..." গাজরের জুস আছে

তুমি হোমওয়ার্ক করে আনো নি কেন?

শিক্ষক : তুমি হোমওয়ার্ক করে আনো নি কেন? ছাত্র : স্যার , লোডশেডিং । তাই আলো ছিলো না ... স্যার : মোমবাতি জ্বালালেই হতো ছাত্র : স্যার, লাইটার ছিলো না ... স্যার : লাইটার ছিলোনা কেন ? ছাত্র : স্যার , বাবা যে রূমে নামাজ পড়ছিলো ওখানে ছিলো স্যার : তাহলে .. ওখান থেকে আনলে না কেন? ছাত্র : স্যার , আমার ওজু ছিলোনা ... স্যার : ওজু ছিলোনা কেন ? ছাত্র : পানি ছিলোনা স্যার... স্যার : কেন ছিলোনা ? ছাত্র : মোটর কাজ করছিলো না!!! স্যার : স্টুপিড !!! মোটরে কি হয়েছিলো? ছাত্র : স্যার , শুরুতেই তো আপনাকে বললাম , কারেন্ট ছিলোনা ...

আমার জুতা কোথায় গেল

এক ইয়া মোটা মহিলা বাসায় এক চোর ধরল।। আর তার উপর বসল যাতে চোরটা পালাতে না পারে।। তারপর চাকরকে বলল পুলিশে খবর দিতে!! চাকরঃ “আমার জুতা কোথায় গেল?? খুঁজে পাচ্ছি নাহ তো!!” . . . . . . . . . . . . চোরঃ “আরে জুতা না পেলে আমার টা পড়ে যা বাপ!! তাও তাড়াতাড়ি যা!

স্যার পল্টুকে বললেন..

স্যার পল্টুকে বললেন.......... . স্যার : তুমি বড় হয়ে কি করবে ? পল্টু : ফেসবুক ইউজ স্যার : আমি বুঝাতে চাচ্ছি বড় হয়ে তুমি কি হবে ? পল্টু: ফেসবুক ইউজার স্যার : আরে আমি বলতে চাচ্ছি তুমি বড় হয়ে কি পেতে চাও ? পল্টু: পোষ্টে লাইক স্যার : গাধা,তুমি বড় হয়ে মা বাবার জন্য কি করবে? পল্টু: পেজ খুলব স্যার : গর্দভ,তোমার বাবা মা তোমার কাছে কি চায় ? পল্টু: আমার আকাউন্টের পাসওয়ার্ড স্যার : ইয়া খোদা... তোমার জীবনের লক্ষ্য কি ? পল্টু : আপনার মেয়ের আকাউন্ট হ্যাক করা। স্যার অজ্ঞান

স্বামী স্ত্রী তাদের ছোট বাচ্চাকে নিয়ে বেড়াতে বেরিয়েছে

স্বামী স্ত্রী তাদের ছোট বাচ্চাকে নিয়ে বেড়াতে বেরিয়েছে । এখন সিনেমা হলে ঢুকতে চাচ্ছে কিন্তু সেখানে ছোট বাচ্চা নিয়ে ঢোকা নিষেধ । তাই তারা একটা বেতের ঝুড়ি কিনে সেটাতে বাচ্চাকে রেখে ভিতরে ঢোকার জন্য এগিয়ে গেল । গার্ডঃ ঝুড়িতে কি? স্বামীঃ দুপুরের খাবার । গার্ডঃ ও আচ্ছা , যান , আর ঝুড়িটা একটু সামলে ধরুন , ↓↓ ↓↓ ↓↓ ↓↓ ↓↓ ↓↓ ↓↓ তরকারীর ঝোল পড়ে যাচ্ছে! ! !

বনের রাজা কে?

চিতাকে দেখে তার দিকে এগিয়ে গেল সিংহ, জিজ্ঞেস করলঃ বনের রাজা কে? -কে আবার! আপনি। বানরকে দেখে একই প্রশ্ন করল সিংহঃ বনের রাজা কে? -কে আবার! আপনি। বনের সব পশুকে এই প্রশ্ন জিজ্ঞেস করে সিংহ একই উত্তর পেল। বাকি ছিল শুধু হাতি। তার কাছে গিয়ে সে জানতে চাইলঃ বনের রাজা কে? . . . কোনো উত্তর না দিয়ে হাতি সিংহকে শুঁড়ে পেঁচিয়ে তুলে আছড়ে ফেলল মাটির ওপরে। আবার একই কাজ করল হাতি। দৌড়ে একটু দূরে সরে গিয়ে সিংহ বলল, এত খ্যাপার কী আছে! উত্তর জানো না, তা বললেই পারতে!

কি কর

ফেসবুকে এক মেয়ে এক ছেলেকে বলছে . . . মেয়েঃ কি কর ? ছেলেঃ শেভ করি । মেয়েঃ যখনই বলি তথনই শেভ কর ! দিনে কয়বার শেভ কর ? ছেলেঃ ৩০-৪০ বার । মেয়েঃ ৩০-৪০ বার ! পাগল নাকি ? . . . . ছেলেঃ না পাগল না . . .নাপিত

পরীক্ষার ফি মাফ করার জন্য দরখাস্ত

বিষয় : পরীক্ষার ফি মাফ করার জন্য দরখাস্ত ! জনাব, কথা হইতাছে গিয়া বাপে আমারে ৫০০ টাকা দিছিল ফিস দেওয়ার লাইগা।১০০ টাকা দিয়া সিনেমা দেখছি,১৫০ টাকা দিয়া ক্যান্টিনে পার্টি দিছি, ৫০ টাকা আমার নতুন জান পাখির মোবাইলে ফ্লেক্সি পাঠাইছি, আর ২০০ টাকা বাজিতে হাইরা গেছি... ইংরেজি ম্যাডামের লগে সমাজ স্যারের ইটিশ-পিটিশ চলতাছে, এই লইয়া বাজি ধরছিলাম। কিন্তু ম্যাডামের লগে ইটিশ-পিটিশ তো চলতাছে আপনার। এখন আপনার কাছে দুইটা রাস্তা খোলা : ফিস মাফ; নাইলে পর্দা ফাঁস!!! ইতি আপনার একান্ত অবাধ্যগত ছাত্র,

ইঁদুর আর হাতির ভীষণ বন্ধুত্ব।

ইঁদুর আর হাতির ভীষণ বন্ধুত্ব। একবার ইঁদুর এল হাতির বাড়িতে। ইঁদুরঃ দোস্ত দিন দুয়েকের জন্য তোমার আন্ডার অয়্যারটা ধার দাও। হাতিঃ কেন? আমার আন্ডার অয়্যারটা দিয়া তুমি কি করবা? ইঁদুরঃ তুমিতো জানই কাল আমার একমাত্র ছেলের বিয়ে। হাতিঃ জানব না কেন? কিন্তু আন্ডার দিয়া কি করবা সেইটা কও। . . . . . . ইঁদুরঃ এহনও বুঝতাছ না ? তোমার আন্ডার অয়্যার দিয়া বিয়ের অনুষ্ঠানের সামিয়ানা টাঙ্গামু আর কী ।

নাস্তিক শিক্ষক

একজন নাস্তিক শিক্ষক একজন মুসলিম ছাত্রী কে প্রশ্ন করলেনঃ- শিক্ষকঃ তুমি কি তোমার আল্লাহ কে দেখতে পাও? ছাত্রীঃ না শিক্ষকঃ তুমি কি তোমার আল্লাহ কে স্পর্শ করতে পার? ছাত্রীঃ না শিক্ষকঃ তার মানে তোমার আল্লাহ বলে কিছু নাই !! ছাত্রীঃস্যার , আপনি কি আপনার ব্রেইন দেখতে পান? শিক্ষকঃ না ছাত্রীঃ আপনি কি আপনার ব্রেইন স্পর্শ করতে পারেন? শিক্ষকঃ না ছাত্রীঃওহ !! তার মানে কি এই দাঁড়ালো যে আপনি বিশ্বাস করেন যে আপনার কোন ব্রেইন নাই !! মাশাআল্লাহ্ কি বুদ্ধিমতি মেয়ে !!এই

মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৪

আপু আপনার প্যান্ট/ সালোয়ার


ছেলেঃ আপু আপনার প্যান্ট/ সালোয়ার ছিড়া...!! মেয়েঃ আরে নাহ, ঐ রকম কিছু না, ঐটা আমি ইচ্ছা কইরাই ছিড়ছি... ছেলেঃ আ আ আ...!! কেন? মেয়েঃ আজকাল এইটা এক ধরনের ফ্যাশন...!! ⇓ ⇓ ⇓ ⇓ ⇓ ছেলেঃ ও আই ছি...আপনারা ছিড়লে ফ্যাশন আর আমরা ছিড়লে নির্যাতন..!! এইডা কি ঠিক.??

আপনি মদ খান?


চাকুরী প্রার্থীর ইন্টারভিউ নিচ্ছেন বস... বস: আপনি মদ খান? . আবুল: জীবনেও খাইনি স্যার। বস: চুরি করেন? . আবুল: চুরি কি জিনিস বুঝিই না স্যার। বস: মেয়েদের পিছনে ঘুর-ঘুর করেন? . আবুল: তওবা, তওবা স্যার! কখনো এসব করিনা। বস: আপনার তাহলে কোন দোষই নাই? . আবুল: একটা দোষ আছে স্যার! বস: (খুশি হয়ে) মাত্র একটা? কি সেটা? আবুল: মিথ্যা কথা বলি স্যার!

"I LOVE YOU"লিখে চিঠি দিলো


.ক্লাস নাইন এর এক ছাত্রওইক্লাসের এক মেয়েকে"I LOVE YOU"লিখে চিঠি দিলো !!!মেয়েটি রেগে গিয়ে চিঠি স্যারকেকে দিয়ে দিলো.... স্যারছেলেটিকে অনেক মারলো।ছেলেটি মারের চোটে অসুস্তহয়ে কয়েকদিন আর স্কুলআসতে পারলোনা।ইতিমধ্যে ছেলেটিরপ্রতি মেয়েটির ওমায়া হয়ে গেলো।আরr সেওছেলেটির প্রেমে পড়ে গেল।একদিন মেয়েটিr ছেলেটিরএকটি বই এরশেষের পৃষ্ঠায় i love you too লিখে দিলো।কিন্তু ছেলেটির মন কিছুতেইগলিলো না।মেয়েটি ৫ বছর ধরে রিপ্লাইএর অপেক্ষায়থাকলো কিন্তুছেলেটি আর কোনোদিন ওরিপ্লাই দিলো না ! ,,, ,, ,, , ,, ,,,,আসলে মেয়েটির বুঝা উচিতছিল যে..... "ছেলেরা বই এরশেষের পৃষ্ঠা খোলা তোদুরের কথা বই ইখুলে দেখে না!

অতপর সে তার এক ছাত্রকে তার সহযোগী


একদিন এক যুবক এক আলিমের কাছে আসল, এসে বলল- হুযুর আমিতো এক তরুণ যুবক, কিন্তু সমস্যা হল আমার মাঝে প্রবল খায়েশ কাজ করে। আমি যখন রাস্তা দিয়ে চলা ফেরা করি তখন আমি মেয়েদের দিকেনা তাকিয়ে পারি না। আমি এখন কিকরতে পারি। তখন ঐ আলিম চিন্তা করল, চিন্তা করার পর তাকে একটা দুধ ভর্তি গ্লাস দিল যার পুরোটায় দুধে কানায় কানায় পুর্ণ ছিল এবং তাকে বলল – "আমি তোমাকে বাজারেরএকটি ঠিকানা দিচ্ছি তুমি এই দুধটুকু সোজা সেখানে পৌছিয়ে দিয়ে আসবে।" ঐ আলিম তাকে নির্দেশ দিল যে, গ্লাস থেকে এক ফোঁটা দুধও যাতে না পরে, তো যুবকটি বলল– "তা কখনো হবে না।" অতপর সে তার এক ছাত্রকে তার সহযোগী করে আদেশদিল, তুমি তার সাথে বাজারে যাও এবং সে যদি যাওয়ার সময় এই গ্লাস থেকে এক ফোঁটা দুধ ফেলে তবে তাকে তুমি চরমভাবে পিটাতে থাকবে। ঐ যুবকটি সহজেই দুধটুকু বাজারে পৌছিয়ে দিল এবং এই সংবাদ হুযুরকে জানানোর জন্য সে দৌড়ে ছুটে আসল। হুযুর জিজ্ঞাসা করল– "তুমি যাওয়ার সময় কয়টি মেয়ের চেহারা দেখেছো?" যুবকটি সবিস্ময়ে বলল – "হুযুর আমি তো বুঝতেই পারি নি আমার চারপাশে কি চলছিল। আমি তো এই ভয়েই তটস্থ ছিলাম যে, আমি যদি দুধ ফেলি রাস্তায় সমবেত মানুষের সামনে আমাকে মার এবং অপমানিত হতে হবে।" হুযুর হাসল এবং বলল – "মুমিনরা ঠিক এভাবেই আল্লাহকে ভয় করে এবং সে চিন্তা করে যদি সে আল্লাহর উপর বিশ্বাস ঐ দুধের ন্যায় ছিটকে ফেলে তবে তিনি সুবহানাহু ওয়া তায়ালা কিয়ামত দিবসে সমগ্র সৃষ্টিজগতের সামনে থাকে অপমানিত করবেন। এভাবেই সর্বদাইবিচার দিবসের চিন্তা মুমিনদের গুনাহ হওয়া থেকে বাঁচিয়ে রাখে।

সে বন্ধুকে বললো


স্বামী ঘরে ঢুকতেই দেখলো তার স্ত্রী তার ঘনিষ্ঠ বন্ধুর সাথে শুয়ে আছে >>> সে বন্ধুকে বললো >> বাস্টার্ড সাহস থাকে তো আয় দুটো পিস্তল নিয়ে দুজনেই লড়ি . . যে জিতবে ও তার হবে . . বলে ওরা পাশের ঘরে চলে গেল . . . পাশের ঘরে যাবার সময় বন্ধু বললো >> বন্ধু কেন মিছিমিছি আমাদের মাঝে একজন মরবো, তারচেয়ে বরং দুজনেই মরার ভান করে শুয়ে থাকি, ও যাকে নিয়ে কাদঁবে, ও তার হবে . . . বলে দুজনে দুজনেই মটকা মেরে শুয়ে পরল এবং দুটি গুলির আওয়াজ করল . . স্ত্রী ঘরে ঢুকে দেখল দুজনেই মরে পড়ে আছে . . . : : : : : : সে তখন খাটের তলা থেকে তার আরেক প্রেমিককে ডেকে বললো চলো এসো >> এরা দুজনেই মরেছে, আর কোনো বাঁধা নেই

“বেয়াদবি করবে না”


ইংরেজী ক্লাস হচ্ছে, শিক্ষকঃ “আমি যা জিজ্ঞেস করব, তার ভালোমতো উত্তর দিবে। বলতো পাপ্পু ,Verb কি? পাপ্পুঃ “Verb বলতে আসলে বাই সাইকেল এর টায়ারের যে ভালভ থাকে তাকে বলা হয়” শিক্ষকঃ “এটা কি বললে তুমি?!” পাপ্পুঃ “একটা সম্পূর্ণ বাক্য স্যার” শিক্ষকঃ “তুমি কি পাগল?” পাপ্পুঃ “এটা একটা প্রশ্ন স্যার” শিক্ষকঃ “বেয়াদবি করবে না” পাপ্পুঃ “এটা একটা উপদেশ স্যার” শিক্ষকঃ “থামো!! থামাও এসব” পাপ্পুঃ “এটা একটা আদেশ স্যার” শিক্ষকঃ “তুমি একটা অসভ্য ছেলে” পাপ্পুঃ “এটা একটা মন্তব্য স্যার” শিক্ষকঃ “ক্লাস থেকে বের হয়ে যাও” পাপ্পুঃ “এটা একটা নির্দেশ স্যার” শিক্ষকঃ “ও খোদা!! এটা কিরকম ছেলে!!” পাপ্পুঃ“এটা বিস্ময়, স্যার” শিক্ষকঃ “খোদা এই ছেলেকে রহম কর” পাপ্পুঃ “এটা প্রার্থনা স্যার” শিক্ষকঃ 'বেহুশ'..

গি বেনারসি শাড়ির কাপড় দিয়ে বানানো দামি লুঙ্গি...


চৌধুরী সাহেব : তর মত লুঙ্গি পরা ছেলের কাছে আমার মেয়ের বিয়া দিমুনা। : : আবুল >> আপনে নিজেও ত লুঙ্গি পরছেন... : চৌধুরী সাহেব >> আমার লুঙ্গি বেনারসি শাড়ির কাপড় দিয়ে বানানো দামি লুঙ্গি... : আবুল >> চৌধুরী সাহেব,বেনারসি লুঙ্গি নিয়ে অহংকার করবেননা, মেজাজ গরম হইয়া গেলে আপনের লুঙ্গির নিচেককটেল মাইরা লুঙ্গি উড়াইয়া দিমু... : চৌধুরী সাহেব >> মুখ সামলে কথা বল... এমন সময় চৌধুরী সাহেব এর একমাত্র কন্যা "প্রিয়া" দৌড়ে আসলো। : প্রিয়া >> বাবা, আমি লুঙ্গি পড়া আবুলকেই বিয়ে করবো ... তোমার বন্ধু খান সাহেবের ছেলে হাফপ্যান্ট পড়া "ব্যাটারি সুমন" রে বিয়ে করব না। : চৌধুরী সাহেব >> এই লুঙ্গি পড়া আবুল্যারে পছন্দ কইরা তুই আমার বংশের মুখে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন এর ময়লা লাগাইয়্যা দিলি। : আবুল প্রিয়ার হাত ধরে চৌধুরী সাহেব এর বাড়ি থেকে বের হয়ে আসছে। এমন সময় চৌধুরী সাহেব তাদের আটকানোর জন্য পিছন দিকে দৌড়ে আসলেন তখনই এক ঝড়ো বাতাস এসে চৌধুরী সাহেব এর লুঙ্গি উড়াইয়া নিয়ে গেল,বাতাসকে উদ্দেশ্য করে চৌধুরী তখন সাহেব গান ধরলেন.... "পাগলা হাওয়ার তরে... লুঙ্গি আমার যায় যে উড়ে... ওরে ওরে হাওয়া থাম না....

তোমার কাছে ৫ টা গোলাপ আছে,


চান্দু গেল তার ছাত্রীকে প্রাইভেট পড়াতে চান্দু তার ছাত্রীকে গণিত শেখাচ্ছে……… ↓ ↓ মনে কর, তোমার কাছে ৫ টা গোলাপ আছে, আমি তোমাকে আরো ৫ টা দিলাম। তাহলে, তোমার কাছে মোট গোলাপ থাকবে ১০ টি, এটা হল যোগ। চান্দুঃ বুঝেছ ?অনেক মজা না ?? ছাত্রীঃ জ্বি। ↓ ↓ এবার ধর আমার কাছে ১০ টা চকলেট আছে, আমি তোমাকে ৮ টা দিয়ে দিলাম আমার কাছে ২ টা থাকবে।এটা হল বিয়োগ। চান্দু:-বুঝেছ? অনেক মজা তাই না? ছাত্রী-: জ্বি। ↓ এবার মনে কর, তুমি আমায় তিনটা চুমু দিলে, আর আমি তোমায় চুমু দিলাম ১২ বার। তাহলে মোট ৪ গুণ চুমু তুমি বেশি পেলে, এটা হল গুণ। চান্দু-:বুঝেছো? অনেক মজা তাই না? ছাত্রী-:জ্বি। ↓ ↓ দরজার পাশে দাঁড়িয়ে ছাত্রীর বাপ এতক্ষণ সব শুনছিলেন। ঘরে ঢুকে চান্দুর ঘাড় ধরে দাঁড় করিয়ে দরজার কাছে নিয়ে গেলেন। ↓ ↓ ↓ "তারপর চান্দুকে সজোরে লাঁথি মেরে ঘর থেকে বের করে বললেন, আর এটা হল ভাগ।

মেয়ে বাসায় বসে চা খাচ্ছিল।


একদিন সকালে একটি মেয়ে বাসায় বসে চা খাচ্ছিল। একটা বাচ্চা মাছি নতুন উড়তে শিখেছে, তো মাছিটা উড়তে উড়তে চায়ের কাপে পড়ে গেলো। মেয়েটা না দেখে মাছি সহই চা খেয়ে ফেলল। ↓ পরে মাছিটার বাবা খোঁজ করতে এসে যা বলল তা শুনে তো মেয়েটি অজ্ঞান হয়ে গেল। কী বললো মাছিটার বাবা?? . . . . ↓ ↓ ↓ "এই আপা শুনেন, আপনার পেটে আমার বাচ্চা "

এক মেয়েকে চুমু দেয়ার অপরাধে আদালতের কাটগড়ায় দাড়িয়ে.....


এক মেয়েকে চুমু দেয়ার অপরাধে আদালতের কাটগড়ায় দাড়িয়ে....... বিচারকঃ বল্টু, তুমি মেয়েটিকে চুমু দিয়েছিলে কেন? বল্টুঃ স্যার বিশ্বাস করুন, আমি ইচ্ছা করে চুমু দেয়নি। ঐ মেয়েটিই তো চুমু দিতে বলেছে। বিচারকঃ চুপ কর বিয়াদপ...! বল্টুঃ স্যার, আগে শুনবেন তো... ঐ মেয়েটির গায়ের জামার সামনেই লেখা আছে"kiss me" আমার কি দোষ? বিচারকঃ তোমার কি আর কিছু বলার আছে? বল্টুঃ স্যার, আমার ভাগ্য ভাল যে আমি মেয়েটির সামনে ছিলাম, পিছনে কি লিখা ছিল জানেন স্যার? . . . . . . . . . . "use me" —বিচারক বেহুশ

পটলা আর রাজুর কথা চলছে


পটলা আর রাজুর কথা চলছে:---- পটলা : শালা একটা মেয়ে পটাতে পারলামনা এতদিনেও। রাজু : তুই মেয়ে পছন্দ করিস? পটলা : (খুশিতে) হ্যাঁ । রাজু : মেয়েদের কথা শুনতে ভালোবাসিস? পটলা : (ভীষণ খুশিতে) হ্যাঁ, হ্যাঁ, হ্যাঁ । রাজু : মেয়েরা সবসময় ঘিরে থাকুক এটাই চাস? পটলা : (সীমাহীন খুশিতে) হ্যাঁরে হ্যাঁ । রাজু : তাহলে, . . . . . . . . . . গিয়ে ফুচকা বিক্রি কর.....।।

যে মেয়েটি তেলাপোকা দেখে ভয়


যে মেয়েটি তেলাপোকা দেখে ভয় পায় সে মেয়েটি সন্তানের জন্য হাসিমুখে অপারেশন থিয়েটারে যায়। যে ছেলেটি নিজের কাপড় ধুতে নাক সিঁটকে সেই ছেলেটি নিজ সন্তানের বেলায় পায়খানা পরিস্কার করে। যে মেয়েটি ঘর গোছানোর জন্য মুখ ভেংচায় সেই মেয়েটি সন্তানের লাথিগুতোর কষ্ট সহ্য করে পেটের মধ্যে গুছিয়ে রাখে। যে ছেলেটি অলসতার কারনে না খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে সেই ছেলেটিই সারারাত জেগে জেগে সন্তান কে খাওয়াতে সাহায্য করে। আমার মা বলতেন সন্তানের মায়া অনেক বড় মায়া, পিতামাতা তার সন্তানের জন্য শত কষ্টের বিনিময়েও পৃথিবীর সব সুখ ছাড়তে পারে, নিজ সন্তান হলেই এ উপলব্ধি করা যায়। আমরা বুঝে, না বুঝে বাবা মায়ের মনে অনেক কষ্ট দেই, অবহেলা করি কিন্তু কখনোই সেভাবে উপলব্ধি করতে পারিনা এ মায়া যেভাবে নিজ সন্তান হলে উপলব্ধি করা যায়।

মহাসড়ক ধরে ছুটে যাচ্ছিল দুটি গাড়ি।


মহাসড়ক ধরে ছুটে যাচ্ছিল দুটি গাড়ি। একটির চালক অফিসের বস, অন্যটি চালাচ্ছিলেন অফিসের এক কর্মচারী। চলতে চলতে বস একসময় চেষ্টা করছিলেন, কর্মচারীর গাড়িটি ওভারটেক করে সামনে চলে যেতে। কর্মচারী গাড়ির জানালা দিয়ে মাথা বের করে চিৎকার করে বললেন, ‘গরু!’ শুনে রেগে আগুন হলেন বস! তিনিও জানালা দিয়ে মাথা বের করে ‘কত বড় সাহস! তুমি আমাকে গরু বললে? তুমি একটি ছাগল, গাধা, বেয়াদব…’ বলতে বলতেই রাস্তার ওপর দাঁড়িয়ে থাকা একটি গরুর সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে পাশের ধানখেতে ছিটকে পড়লেন! এ গল্প থেকে আমরা যা বুঝলাম: বসরা কখনোই কর্মচারীদের কথা আমলে নেন না!

আম্মু, প্রস্রাব করতে যাব।


আম্মু, প্রস্রাব করতে যাব। মা: যাও। (প্রস্রাব করে আসার পর) বাচ্চা: জানো আম্মু, টয়লেটে না ম্যাজিক আছে... মা: কিসের ম্যাজিক ??? বাচ্চা: আমি টয়লেটের দরজা খুললাম, অমনি আপনা আপনি লাইট জ্বলে উঠল, আবার বন্ধ করলাম, সাথে সাথে লাইট ও বন্ধ হয়ে গেল। . . . . . . . . . . . . . . মা: ওরে আমারে মাইরালা!! হারামজাদা তুই ফ্রিজে প্রস্রাব করে আসলি !!!

একটা ইচ্ছাও পূরণ হল না।


প্রথম বন্ধুঃ আমার জীবনে একটা ইচ্ছাও পূরণ হল না। তোর কোন ইচ্ছা পূরণ হয়েছে? দ্বিতীয় বন্ধুঃ হ্যা হয়েছে, ছোটবেলায় স্যারের হাতে চুল টানা খেতে খেতে ভাবতাম চুলগুলো না থাকলেই বুঝি ভালো হত। এখন দেখ, মাথায় একটাও চুল নেই।

লম্বা মেয়ে বোকা হয়....|


লম্বা মেয়ে বোকা হয়....| ! খাটো মেয়ে দুষ্ট হয়......| ! মোটা মেয়ে অলস হয়...| ! চিকন মেয়েসেক্সি হয়...| ! সুন্দর মেয়ে ফাজিল হয়.| ! তবে,কালো মেয়ে ভাল হয়.| ! আসলে এসব কি সত্য হয় ..........?

শিক্ষকঃ ১০ টা রাসায়নিক দ্রব্যের নাম বলঃ


শিক্ষকঃ ১০ টা রাসায়নিক দ্রব্যের নাম বলঃ (কলেরা)ছাত্রের নাম:=> 1.ক্লোরিন 2.ফ্লোরিন 3.ব্রোমিন 4.আয়োডিন 5.নওরিন 6.জেরিন 7.কেরোসিন 8.পারভিন 9.ইয়াসমিন 10.নাসরিন স্যার বেঁহুশ!!

মক্লেছ তুমি তো দেখছি প্রতিদিনেই


শিক্ষকঃ- মক্লেছ তুমি তো দেখছি প্রতিদিনেই দেরি করে আসছ। মক্লেছঃ- কি করব স্যার, আমি প্রতিদিনই স্কুলের সামনে এলে দেখি, রাস্তার ধারে লেখা আস্তে চলুন, সামনে স্কুল।

আপনার ছেলে আমার গায়ে ঢিল মেরেছে!


আবুল:- আপনার ছেলে আমার গায়ে ঢিল মেরেছে! বল্টু:- তাই নাকি! তো আপনার লাগেনিতো? আবুল:- না! তা লাগেনি। বল্টু:- ও! তাহলে তো------ * * * * * * * * * * * * * * ওটা আমার ছেলে হতেই পাড়েনা!

ছাত্রকে নিমাই বলে ডাকতেন।


স্যার এক ছাত্রকে নিমাই বলে ডাকতেন। তাই বল্টু একদিন স্যারকে জিজ্ঞাসা করল... . . বল্টুঃ স্যার, আপনি ওই ছেলেটাকে নিমাই ডাকেন কেন?? . স্যারঃ ও প্রতিদিন আমাকে নিম পাতা এনে দেয়। . বল্টুঃ স্যার, আমি আপনাকে জাম পাতা এনে দিব। . . . . . . আমাকে জামাই ডাকবেন!!! স্যারঃ Shockzz... বল্টুঃ Rockzz...

বাবাঃ কিরে কাঁদছিস কেন ???


বাবাঃ কিরে কাঁদছিস কেন ??? ছেলেঃ ঐ বুড়ো লোকটার পায়ে পাড়া মেরেছিলাম। বাবাঃ সে কি! উনার কাছে ক্ষমা চাসনি? ছেলেঃ হ্যাঁ চেয়েছি। বাবাঃ তবু মারলো? চলতো গিয়ে দেখি। বাবা বুড়োকে গিয়ে বললঃ কি ব্যাপার চাচা, ছেলেটা আপনার কাছে ক্ষমা চাইলো, তাও ওকে এভাবে মারলেন? বুড়োঃ সাধে কি আর মারছি ?? তোমার পোলায় আমার পায়ে পাড়া দিয়া সরি কইলো। আমি তার ভদ্রতায় খুশি হইয়া তারে ১০টা টাকা দিলাম হারামজাদা টাকার লোভে আবার আমার পায়ে পাড়া মারলো !!

ঠিককরে বল ?বল্টুঃ হ্যা, স্যার


স্যারঃ বলতো বিজ্ঞান মানে কী ?বল্টুঃ বড় বন্দুক |স্যারঃ [ রেগে গিয়ে ] কি, ঠিককরে বল ?বল্টুঃ হ্যা, স্যার |:::::::::বিগ ( big ) মানে বড় আর গান( gun ) মানে বন্দুক ||কেউ বল্টুরে মাইরালা । ।

আপনি পুলিশেরপকেটে জ্বলন্তসিগারেট রাখছেন কেন?.


কোর্টে উকিল আসামিকেজেরা করছে---উকিল : আপনি পুলিশেরপকেটে জ্বলন্তসিগারেট রাখছেন কেন?.......আসামি :আমি একটা জিডি করতে পুলিশেরকাছে গেছিলাম । কাজ করারআগেইপুলিশ তার পকেট গরমকরতে বলেছে ।তাই সিগারেটটা তারপকেটে চালানকরে দিলাম ।??????

এটা তোর মুখ বন্ধ রাখারফল


এক মহিলা আসল এককবিরাজের কাছে ---মহিলা :আমারস্বামী প্রতিরাতে আমাকে এসে মারধোরকরে।এখন আমি কী করব?কবিরাজ :এই নে তাবিজ।এটা ৫ দিন তোরদাতে লাগিয়ে রাখবি। [৫দিন পর]মহিলা :কবিরাজবাবা,তাবিজ টায় এতইফয়দা হল যে আমারস্বামী আমাকে ৫ দিনমোটেও মারে নি।....কবিরাজ :এটা তাবিজের ফলনা,এটা তোর মুখ বন্ধ রাখারফল..

এক কবুতর একটু নিচুহয়ে উড়ছিল


এক কবুতর একটু নিচুহয়ে উড়ছিল...হঠাৎএক গাড়িরসাথে ধাক্কা খেয়ে অজ্ঞানহয়ে গেলোএক লোকতাকে নিয়ে গিয়ে খাঁচায়রাখল।যখন কবুতরের জ্ঞান ফিরল.,তখন সে খাঁচার ভিতরনিজেকে দেখে বলল,................................"হায় আল্লাহ! আমি জেলে...!!গাড়িওয়ালা কি মারা গেছে নাকি....??

মেয়ে এক্সিকিউটিভ:


মেয়ে এক্সিকিউটিভ: “হ্যালো স্যার, বলুন আপনাকে কি সাহায্য করতে পারি?” জলিল: “আমি আপনাকে বিয়ে করতে চাই” মেয়েঃ “সরি স্যার, আপনি মনে হয় ভুল নাম্বারে কল দিয়েছেন” জলিল: “না আমি ঠিক নাম্বারেই ফোন দিয়েছি। প্লিজ আমাকে বিয়ে করুন” মেয়েঃ “সরি স্যার। আমি এখন বিয়ে করতে আগ্রহী না।“ জলিল: “আরে শুনুন না। বিয়ের পর হানিমুনে সেইন্ট মার্টিনে নিয়ে যাবো আপনাকে” মেয়েঃ “স্যার, বলছি আমি আগ্রহী না। তবুও আপনি কেন এরকম করছেন?” জলিল: “আচ্ছা আপনি হানিমুনে বিদেশে যেতে চান?? ঠিক আছে তাহলে মালয়েশিয়া থাইল্যান্ডে হানিমুন হবে” মেয়েটি ফোন কেটে ব্লক করে দিল এবার জলিল মেসেজ পাঠানো শুরু করল “আপনি যেখানে চান সেখানে বিয়ের অনুষ্ঠান হবে।“ একটু পর আবার মেসেজ “বিয়ের জন্যে শপিং সব আপনার ইচ্ছাতেই হবে” . . শেষমেশ মেয়ে এক্সিকিউটিভ বিরক্ত হয়ে ফোন করল জলিলকে ... . মেয়েঃ “স্যার বুঝার চেষ্টা করুন, আমি বারবার বলছি যে আমি আগ্রহী না। তবুও কেন আপনি এরকম করছেন??” জলিলঃ “তাহলে আপনারা কেন সারাদিন আমাকে মেসেজ পাঠান? কল করেন আপনাদের দুনিয়ার সব সার্ভিস নিয়ে, আমি আগ্রহী না হওয়া সত্ত্বেও!>>>

গার্লস স্কুলে এক পরীক্ষারহলে


গার্লস স্কুলে এক পরীক্ষারহলে নতুনএক কমবয়সী শিক্ষক খুব কড়া গার্ডদিচ্ছেন।পুরো হলজুড়ে হাঁটাহাটি করছেন,যেনছাত্রীরা দেখাদেখি করতে না পারে।সুপার ব্রিলিয়ান্টছাত্রী টুনটুনিরএতে খুবই সমস্যা হচ্ছিল।কি করা যায়,কি করা যায়,ভাবতে ভাবতে তারমাথায়দারুণএকটা আইডিয়া এল।....সে একটা কাগজে কি যেনলিখে স্যারকে দিল এবংস্যারসেটা পড়ে সোজা গিয়ে বসে পড়ল।....তো, কি লেখা ছিল সেইকাগজে জানেন ???...........লেখা ছিল"স্যার, আপনার প্যান্টের পেছনদিকটা ফাটা !!!"

না খুলব না?


ছেলে : খোল না?মেয়ে : না খুলব না?ছেলে : please একটু খুলনা?মেয়ে : না তুমি হাত দিবানা?ছেলে : না হাত দিব না একটুখাব?মেয়ে : না ভয় লাগে?ছেলে : কেন?মেয়ে : বেশী খাও যদি?ছেলে : না বেশী খাবো নামেয়ে : ওকে খুলতেছিছেলে : ওহ খুব মজা লাগতেছেমেয়ে : লাগবেই তো, তাইতো এটা......।।।। ।।।।।। ।।।।। ।।।।।। ।।।।। ।।।। ।# রুচি_ডাল_ভাজাখাইতে ভারি মজাহা হা হা

বল্টুর চিঠিঃ


বল্টুর চিঠিঃপ্রিয় জান.তোমার কোনঊপমা নাই,আমি শুধুতোমারে চাই।দেখেছি প্রথম বার,মুরগীর মতচেহারা তোমার !কত যে আসা ছিলআমার,তোমায় নিয়ে খুলুম১টা খামার !পাড়বে যে তুমি সাদা ডিম,আর সেই ডিমবেছে কিনুমআমি রবি সিম ।তাইতাড়াতাড়ি আসো জানআমার,তোমার জন্যসবসময়খোলা আছে মুরগীরখামার ।ইতি,তোমার বল্ট